Arabic

حَدَّثَنَا نَصْرُ بْنُ عَلِيٍّ، حَدَّثَنَا خَالِدُ بْنُ الْحَارِثِ، حَدَّثَنَا سَعِيدٌ، عَنْ قَتَادَةَ، عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ قَالَ ‏"‏ يَجْتَمِعُ الْمُؤْمِنُونَ يَوْمَ الْقِيَامَةِ يُلْهَمُونَ - أَوْ يَهُمُّونَ شَكَّ سَعِيدٌ - فَيَقُولُونَ لَوْ تَشَفَّعْنَا إِلَى رَبِّنَا فَأَرَاحَنَا مِنْ مَكَانِنَا فَيَأْتُونَ آدَمَ فَيَقُولُونَ أَنْتَ آدَمُ أَبُو النَّاسِ خَلَقَكَ اللَّهُ بِيَدِهِ وَأَسْجَدَ لَكَ مَلاَئِكَتَهُ فَاشْفَعْ لَنَا عِنْدَ رَبِّكَ يُرِحْنَا مِنْ مَكَانِنَا هَذَا ‏.‏ فَيَقُولُ لَسْتُ هُنَاكُمْ - وَيَذْكُرُ وَيَشْكُو إِلَيْهِمْ ذَنْبَهُ الَّذِي أَصَابَ فَيَسْتَحْيِي مِنْ ذَلِكَ - وَلَكِنِ ائْتُوا نُوحًا فَإِنَّهُ أَوَّلُ رَسُولٍ بَعَثَهُ اللَّهُ إِلَى أَهْلِ الأَرْضِ فَيَأْتُونَهُ فَيَقُولُ لَسْتُ هُنَاكُمْ - وَيَذْكُرُ سُؤَالَهُ رَبَّهُ مَا لَيْسَ لَهُ بِهِ عِلْمٌ وَيَسْتَحْيِي مِنْ ذَلِكَ - وَلَكِنِ ائْتُوا خَلِيلَ الرَّحْمَنِ إِبْرَاهِيمَ فَيَأْتُونَهُ فَيَقُولُ لَسْتُ هُنَاكُمْ وَلَكِنِ ائْتُوا مُوسَى عَبْدًا كَلَّمَهُ اللَّهُ وَأَعْطَاهُ التَّوْرَاةَ ‏.‏ فَيَأْتُونَهُ فَيَقُولُ لَسْتُ هُنَاكُمْ - وَيَذْكُرُ قَتْلَهُ النَّفْسَ بِغَيْرِ النَّفْسِ - وَلَكِنِ ائْتُوا عِيسَى عَبْدَ اللَّهِ وَرَسُولَهُ وَكَلِمَةَ اللَّهِ وَرُوحَهُ ‏.‏ فَيَأْتُونَهُ فَيَقُولُ لَسْتُ هُنَاكُمْ وَلَكِنِ ائْتُوا مُحَمَّدًا عَبْدًا غَفَرَ اللَّهُ لَهُ مَا تَقَدَّمَ مِنْ ذَنْبِهِ وَمَا تَأَخَّرَ ‏.‏ قَالَ فَيَأْتُونِي فَأَنْطَلِقُ - قَالَ فَذَكَرَ هَذَا الْحَرْفَ عَنِ الْحَسَنِ ‏.‏ قَالَ فَأَمْشِي بَيْنَ السِّمَاطَيْنِ مِنَ الْمُؤْمِنِينَ ‏.‏ قَالَ ثُمَّ عَادَ إِلَى حَدِيثِ أَنَسٍ - قَالَ ‏"‏ فَأَسْتَأْذِنُ عَلَى رَبِّي فَيُؤْذَنُ لِي فَإِذَا رَأَيْتُهُ وَقَعْتُ سَاجِدًا فَيَدَعُنِي مَا شَاءَ اللَّهُ أَنْ يَدَعَنِي ثُمَّ يُقَالُ ارْفَعْ يَا مُحَمَّدُ وَقُلْ تُسْمَعْ وَسَلْ تُعْطَهْ وَاشْفَعْ تُشَفَّعْ فَأَحْمَدُهُ بِتَحْمِيدٍ يُعَلِّمُنِيهِ ثُمَّ أَشْفَعُ فَيَحُدُّ لِي حَدًّا فَيُدْخِلُهُمُ الْجَنَّةَ ثُمَّ أَعُودُ الثَّانِيَةَ فَإِذَا رَأَيْتُهُ وَقَعْتُ سَاجِدًا فَيَدَعُنِي مَا شَاءَ اللَّهُ أَنْ يَدَعَنِي ثُمَّ يُقَالُ لِي ارْفَعْ مُحَمَّدُ قُلْ تُسْمَعْ وَسَلْ تُعْطَهْ وَاشْفَعْ تُشَفَّعْ فَأَرْفَعُ رَأْسِي فَأَحْمَدُهُ بِتَحْمِيدٍ يُعَلِّمُنِيهِ ثُمَّ أَشْفَعُ فَيَحُدُّ لِي حَدًّا فَيُدْخِلُهُمُ الْجَنَّةَ ثُمَّ أَعُودُ الثَّالِثَةَ فَإِذَا رَأَيْتُ رَبِيِّ وَقَعْتُ سَاجِدًا فَيَدَعُنِي مَا شَاءَ اللَّهُ أَنْ يَدَعَنِي ثُمَّ يُقَالُ ارْفَعْ مُحَمَّدُ قُلْ تُسْمَعْ وَسَلْ تُعْطَهْ وَاشْفَعْ تُشَفَّعْ فَأَرْفَعُ رَأْسِي فَأَحْمَدُهُ بِتَحْمِيدٍ يُعَلِّمُنِيهِ ثُمَّ أَشْفَعُ فَيَحُدُّ لِي حَدًّا فَيُدْخِلُهُمُ الْجَنَّةَ ثُمَّ أَعُودُ الرَّابِعَةَ فَأَقُولُ يَا رَبِّ مَا بَقِيَ إِلاَّ مَنْ حَبَسَهُ الْقُرْآنُ ‏"‏ ‏.‏ يَقُولُ قَتَادَةُ عَلَى أَثَرِ هَذَا الْحَدِيثِ وَحَدَّثَنَا أَنَسُ بْنُ مَالِكٍ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ ـ صلى الله عليه وسلم ـ قَالَ ‏"‏ يَخْرُجُ مِنَ النَّارِ مَنْ قَالَ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَكَانَ فِي قَلْبِهِ مِثْقَالُ شَعِيرَةٍ مِنْ خَيْرٍ وَيَخْرُجُ مِنَ النَّارِ مَنْ قَالَ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَكَانَ فِي قَلْبِهِ مِثْقَالُ بُرَّةٍ مِنْ خَيْرٍ وَيَخْرُجُ مِنَ النَّارِ مَنْ قَالَ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ وَكَانَ فِي قَلْبِهِ مِثْقَالُ ذَرَّةٍ مِنْ خَيْرٍ ‏"‏ ‏.‏
حدثنا نصر بن علي، حدثنا خالد بن الحارث، حدثنا سعيد، عن قتادة، عن انس بن مالك، ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قال " يجتمع المومنون يوم القيامة يلهمون - او يهمون شك سعيد - فيقولون لو تشفعنا الى ربنا فاراحنا من مكاننا فياتون ادم فيقولون انت ادم ابو الناس خلقك الله بيده واسجد لك ملايكته فاشفع لنا عند ربك يرحنا من مكاننا هذا . فيقول لست هناكم - ويذكر ويشكو اليهم ذنبه الذي اصاب فيستحيي من ذلك - ولكن ايتوا نوحا فانه اول رسول بعثه الله الى اهل الارض فياتونه فيقول لست هناكم - ويذكر سواله ربه ما ليس له به علم ويستحيي من ذلك - ولكن ايتوا خليل الرحمن ابراهيم فياتونه فيقول لست هناكم ولكن ايتوا موسى عبدا كلمه الله واعطاه التوراة . فياتونه فيقول لست هناكم - ويذكر قتله النفس بغير النفس - ولكن ايتوا عيسى عبد الله ورسوله وكلمة الله وروحه . فياتونه فيقول لست هناكم ولكن ايتوا محمدا عبدا غفر الله له ما تقدم من ذنبه وما تاخر . قال فياتوني فانطلق - قال فذكر هذا الحرف عن الحسن . قال فامشي بين السماطين من المومنين . قال ثم عاد الى حديث انس - قال " فاستاذن على ربي فيوذن لي فاذا رايته وقعت ساجدا فيدعني ما شاء الله ان يدعني ثم يقال ارفع يا محمد وقل تسمع وسل تعطه واشفع تشفع فاحمده بتحميد يعلمنيه ثم اشفع فيحد لي حدا فيدخلهم الجنة ثم اعود الثانية فاذا رايته وقعت ساجدا فيدعني ما شاء الله ان يدعني ثم يقال لي ارفع محمد قل تسمع وسل تعطه واشفع تشفع فارفع راسي فاحمده بتحميد يعلمنيه ثم اشفع فيحد لي حدا فيدخلهم الجنة ثم اعود الثالثة فاذا رايت ربي وقعت ساجدا فيدعني ما شاء الله ان يدعني ثم يقال ارفع محمد قل تسمع وسل تعطه واشفع تشفع فارفع راسي فاحمده بتحميد يعلمنيه ثم اشفع فيحد لي حدا فيدخلهم الجنة ثم اعود الرابعة فاقول يا رب ما بقي الا من حبسه القران " . يقول قتادة على اثر هذا الحديث وحدثنا انس بن مالك ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قال " يخرج من النار من قال لا اله الا الله وكان في قلبه مثقال شعيرة من خير ويخرج من النار من قال لا اله الا الله وكان في قلبه مثقال برة من خير ويخرج من النار من قال لا اله الا الله وكان في قلبه مثقال ذرة من خير

Bengali

। আনাস ইবনে মালেক (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ কিয়ামতের দিন ঈমানদার বান্দারা সমবেত হবে। তখন তাদের অন্তরে ইলহাম করা হবে এবং তারা বলবে, কেউ যদি আমাদের প্রভুর নিকট আমাদের জন্য শাফাআত করতো তাহলে তিনি আমাদেরকে এ অবস্থা থেকে শান্তি দিতে পারতেন। অতএব তারা আদম আলাইহিস সালামের নিকট এসে বলবে, আপনি আদম, মানবজাতির পিতা। আল্লাহ নিজ হাতে আপনাকে সৃষ্টি করেছেন এবং তাঁর ফেরেশতাদের দ্বারা আপনাকে সিজদা করিয়েছেন। আপনি আমাদের এ অবস্থা থেকে নাজাতের জন্য আপনার প্রতিপালকের নিকট শাফাআত করুন। তিনি বলবেনঃ আমি তোমাদের এ কাজের উপযুক্ত নই। তিনি তাদের নিকট নিজের কৃত গুনাহের কথা উল্লেখ করে আক্ষেপ করবেন এবং এতে লজ্জিত হবেন। বরং তোমরা নূহ আলাইহিস সালামের নিকট যাও। কেননা তিনি ছিলেন পৃথিবীবাসীর প্রতি আল্লাহর প্রেরিত প্রথম রাসূল। অতএব তারা তাঁর নিকট উপস্থিত হবে। তিনি বলবেনঃ আমি তোমাদের এ কাজের উপযুক্ত নই। তিনি অজ্ঞাতে আল্লাহর নিকট যে নিবেদন করেছিলেন, তা স্মরণ করে লজ্জিত হবেন। বরং তোমরা দয়াময় রহমানের প্রিয় বান্দা ইবরাহীম আলাইহিস সালামের নিকট যাও। অতএব তারা তাঁর নিকট আসলে তিনি বলবেনঃ আমি তোমাদের এ কাজের যোগ্য নই। বরং তোমরা মুস আলাইহিস সালামের নিকট যাও। তিনি ছিলেন আল্লাহর প্রিয় বান্দা, তাঁর সাথে আল্লাহ বাক্যালাপ করেছেন এবং তাঁকে তাওরাত কিতাব দান করেছেন। অতএব তারা তাঁর নিকট উপস্থিত হবে। তিনি বলবেনঃ আমি তোমাদের এ কাজের যোগ্য নই। তিনি একটি অন্যায় হত্যাকান্ডের কথা স্মরণ করবেন। তোমরা বরং আল্লাহর বানদা ও রাসূল, তাঁর বাক্য, তাঁর দেয়া রূহ ঈসা আলাইহিস সালামের নিকট যাও। অতএব লোকেরা তাঁর নিকট এসে উপস্থিত হবে। তিনি বলবেনঃ আমি তোমাদের এ কাজের যোগ্য নই। বরং তোমরা মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর নিকট যাও, যাঁর পূর্বাপর সমস্ত গুনাহ আল্লাহ ক্ষমা করে দিয়েছেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ তখন তারা আমার নিকট আসবে এবং আমি রওয়ানা হবো। রাবী বলেন, হাসান (রাঃ) -এর সনদে এই শব্দাবলী বর্ণিত আছেঃ তিনি বলেন, আমি মুমিনদের দু’টি সারির মাঝখান দিয়ে অগ্রসর হতে থাকবো। কাতাদা (রাঃ) বলেন, তারপর রাবী আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদীসের শব্দাবলীতে বর্ণনা করেছেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ আমি আমার প্রভুর নিকট (শাফাআতের) অনুমতি প্রার্থনা করবো এবং আমাকে অনুমতি দেয়া হবে। আমি তাঁকে দেখামাত্র সিজদায় লুটিয়ে পড়বো। আল্লাহ যতক্ষণ চাইবেন আমাকে সিজদাবনত অবস্থায় রাখবেন। অতঃপর নির্দেশ দেওয়া হবে, হে মুহাম্মাদ! মাথা উঠাও, বলো, শোনা হবে এবং চাও, দেয়া হবে, শাফাআত করো, কবুল করা হবে। অতএব তিনি যা আমাকে শিখিয়ে দিবেন সেই বাক্যে আমি তাঁর প্রশংসা করবো। অতঃপর আমি শাফাআত করবো। তবে আমার জন্য শাফাআতের একটি সীমা বেঁধে দেয়া হবে। আল্লাহ শাফাআতপ্রাপ্তদের জান্নাতে প্রবেশ করাবেন। আমি পুনরায় আমার প্রভুর নিকট ফিরে আসবো এবং তাঁকে দেখামাত্র সিজদায় লুটিয়ে পড়বো। আল্লাহ যতক্ষণ চাইবেন আমাকে সিজদাবনত রাখবেন। অতঃপর আমাকে বলা হবে, হে মুহাম্মাদ! মাথা উঠাও, বলো শোনা হবে; চাও দেয়া হবে; শাফাআত করো কুবল করা হবে। তিনি আমাকে যে বাক্য শিখিয়ে দিবেন, আমি সেই বাক্যে তাঁর প্রশংসা করবো, অতঃপর শাফাআত করবো। আমাকে একটি সীমা নির্দিষ্ট করে দেয়া হবে। আল্লাহ শাফাআতপ্রাপ্তদের জান্নাতে প্রবেশ করাবেন। আমি তৃতীয় বারের মত ফিরে যাবো এবং আমার প্রভুকে দেখামাত্র সিজদায় পতিত হবো। আল্লাহ যতক্ষণ চাইবেন আমাকে সিজদাবনত রাখবেন। অতঃপর বলা হবে, হে মুহাম্মাদ! মাথা উঠাও; বলো, শোনা হবে; প্রার্থনা করো, কবুল করা হবে; শাফাআত করো, মঞ্জুর করা হবে। আমি আমার মাথা উঠাবো এবং তাঁর শিখানো বাক্যে তাঁর প্রশংসা করবো এবং তারপর আমি শাফাআত করবো এবং আমাকে একটা সীমা বেঁধে দেয়া হবে। আল্লাহ শাফাআতকৃতদের জান্নাতে প্রবেশ করাবেন। আমি চতুর্থবার গিয়ে বলবো, হে প্রভু! কুরআন যাদের আটক করে রেখেছে তারা ব্যতীত আর কেউ অবশিষ্ট নেই। রাবী বলেন, কাতাদা (রাঃ) এই হাদীস বর্ণনা করে বলেছেন, আনাস ইবনে মালেক (রাঃ) আমাদে কাছে বর্ণনা করেছেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ শেষে এমন ব্যক্তিকে জাহান্নাম থেকে রে করা হবে যে শুধু বলেছে, ‘‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ’’ (আল্লাহ ব্যতীত কোন ইলাহ নেই) এবং যার অন্তরে একটি গমের দানা পরিমাণ নেক আমল থাকবে। আর এমন ব্যক্তিকেও জাহান্নাম থেকে বের করে আনা হবে যে বলেছে, ‘‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ ’’ এবং যার অন্তরে থাকবে বার্লির দানা পরিমাণ নেক আমল (ঈমান)। এমন ব্যক্তিকেও জাহান্নাম থেকে বের করা হবে যে বলেছেঃ লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু এবং যার অন্তরে অণু পরিমাণ নেক আমল থাকবে।

English

It was narrated from Anas bin Malik that the Messenger of Allah (ﷺ) said:“The believers will be gathered on the Day of Resurrection, inspired or worried.” – Sa’eed was not sure – “And they will say: ‘If we seek someone to intercede for us with our Lord, we may find relief from our situation.’ So they will go to Adam and will say: ‘You are Adam, the father of mankind. Allah created you with His Hand and His angels prostrated to you. Intercede for us with your Lord, that He might grant us relief from our situation.’ He will say: ‘I am not the one,’ and he will mention to them and complain of the sin that he committed. He will feel too shy to do that (and will say): ‘Rather go to Nuh, for he is the first Messenger whom Allah sent to the people of earth.’ So they will go to him, but he will say: ‘I am not the one,’ and he will mention of how he asked of Allah that of which he had no knowledge.* He will feel too shy to do that (and will say): ‘Rather go to the Close Friend of the Most Merciful, Ibrahim.’ So they will go to him and he will say: ‘I am not the one. Rather go to Musa, a slave to whom Allah spoke and to whom He gave the Torah.’ So they will go to him and he will say: ‘I am not the one,’ and he will mention how he killed a soul, not in retaliation for murder (and will say): ‘Rather go to ‘Isa, the slave of Allah and His Messenger, the Word of Allah and a spirit created by Him.’ So they will go to him, but he will say: ‘I am not the one. Rather go to Muhammad, a slave whose past and future sins Allah forgave.’ So they will come to me and I will go with them.” – There was a similar report from Hasan who added (the Prophet (ﷺ) said:) And I will walk between two rows of the believers.” Then he went back to the Hadith of Anas. – And he said: “And I will ask my Lord for permission and permission will be given to me. When I see Him I will fall down prostrating, and I will be left as long as Allah wills to leave me. Then it will be said: ‘Get up, O Muhammad. Speak, you will be heard; ask, you will be given; intercede, your intercession will be accepted.’ I will praise Him with praise that He will teach me, then I will intercede, and a limit will be set. Then they will be admitted to Paradise, and I will come back a second time. When I see Him I will fall down prostrating, and I will be left as long as Allah wills to leave me. Then it will be said: ‘Get up, O Muhammad. Speak, you will be heard; ask, you will be given; intercede, your intercession will be accepted.’ I will praise Him with praise that He will teach me, then I will intercede, and a limit will be set. Then they will be admitted to Paradise, and I will come back a third time. When I see Him I will fall down prostrating, and I will be left as long as Allah wills to leave me. Then it will be said: ‘Get up, O Muhammad. Speak, you will be heard; ask, you will be given; intercede, your intercession will be accepted.’ I will praise Him with praise that He will teach me, then I will intercede, and a limit will be set. Then they will be admitted to Paradise, and I will come back a fourth time and will say: ‘O Lord, there is no one left except those who are detained by the Qur’an.’” ** Qatadah (the Tabi'ee in the chain) would narrate after this hadith that Anas (ra) said "Those who said 'La illaha illa Allah' (there is no god except Allah) and had the weight of a grain of barley in good in his heart will come out of the Fire, and those who said 'La illaha illa Allah' and had a weight of a grain of wheat in good in his heart will come out of the Fire, and those who said 'La illaha illa Allah' and had a weight of a grain of dust in good in his heart will come out of the Fire

Indonesian

Turkish

Enes bin Malik (r.a.)'den rivayet edildiğine göre; Resulullah (Sallallahu Aleyhi ve Sellem) şöyle buyurdu, demiştir: Mu'minler kıyamet günü toplanarak: Rabbimize bir şefaatçi göndersek de Rabbimiz bizi bu (sıkıntılı) yerimizden rahata kavuştursa, diyecekler (Bunu söylemeleri için Allah tarafından) gönüllerine İlham edilir (veya onlar bu sıkıntıya gereken önemi verirler. — Bu tereddüd ravi Said'e aittir—). Bunun üzerine mu'minler adem (Aleyhisselam)'a varırlar ve (ona) : Sen adem'sin, bütün insanların babasısın, Allah seni eliyle yarattı ve meleklerini sana secde ettirdi. Artık (ne olur) bizim için Rabbin katında şefaat et de bizi şu (sıkıntılı) yerimizden (kurtarıp) rahata kavuştursun, derler. Fakat adem (Aleyhisselam) : Ben sizin dediğiniz (şefaat) makamında değilim (ve adem vaktiyle işlediği hatayı onlara yakınarak anlatarak bundan dolayı haya eder) ve lakin Nuh'a gidiniz. Çünkü O, Allah'ın yer yüzündekilere gönderdiği ilk resul (elçi)dir, der. Bunun Üzerine mu'minler Nuh (Aleyhisselam)'a varırlar. O da: Ben sizin dediğiniz (şefaat) mevkiinde değilim, (ve Nuh, hakkında bilgisi olmayan bir şeyi — ki oğlunun aile ferdlerinden oluşu dolayısıyla tufanda boğulmaması isteğidir— Rabbinden dilediğini anlatır ve bundan dolayı haya eder) ve lakin Halilu'r-Rahman (yani Allah'ın dostu) İbrahîm (Aleyhisselam)'ın yanına gidiniz, der. Sonra mu'minler İbrahîm Nebi'ye varırlar. Fakat O da : Ben sizin dediğiniz şefaat mevkiinde değilim. Ve lakin Allah'ın kendisi ile konuştuğu ve Tevrat'ı verdiği kulu Musa (Aleyhisselam)'a gidiniz, der. O da : Ben orada (yani şefaat makamında) yokum (ve Musa bu arada vaktiyle kısas durumu olmaksızın bir adam'ı öldürdüğünü anlatır) ve lakin siz, Allah'ın kulu, resulü, kelimesi ve ruhu (denilen) İsa (Aleyhisselam)'m yanına gidiniz, der. Bunun üzerine mu'minler İsa'ya varırlar. O da : Ben sizin dediğiniz şefaat makamında yokum ve lakin Muham-med (Sallallahu Aleyhi ve Sellem)'e, Allah'ın kendisinin geçmiş ve gelecek hatalarını bağışladığı (o yüce) kul'a gidiniz, der. Resul-i Ekrem (Sallallahu Aleyhi ve Sellem) buyurdu ki: Bunun üzerine mu'minler benim yanıma gelirler. Ben de kalkıp giderim (ravi demiştir ki: Şeyhim: "Ve mu'minlerden İki saf arasında yürürüm" buyruk cümlesini el-Hasan'dan naklen anlattı). Ravi demiştir ki sonra Enes (r.a.)'ın hadisine döndü. Resul-i Ekrem (Sallallahu Aleyhi ve Sellem) (sözüne devamla) buyurdu ki : Bunun üzerine ben Rabbimin huzuruna çıkmak için izin isterim. Bana izin verilir. Sonra Rabbimi gördüğüm zaman hemen secdeye kapanının. Allah dilediği sürece beni secde halinde bırakır. Sonra (bana): (Başını) kaldır Ya Muhammed! Ve söyle, işitilirsin; iste, istediğin verilir ve şefaat et, şefaatin kabul olunur, buyurulur. Bunun üzerine ben (başımı secde'den kaldırarak) O'na, Zatının bana öğrettiği bir hamd şekliyle hamdederim. Sonra (genel ve özel) şefaatta bulunurum. Bunun üzerine Rabbim bana bir sınır (ve çerçeve) çizer. Ben de o sınır (yani ölçü) içinde kalanları cennete dahil ederim. Sonra ikinci defa (şefaat için) dönerim ve O'nu görünce secdeye varırım, Allah beni dilediği kadar secdede bırakır. Sonra bana : (Başını) kaldır (ya) Muhammedi Söyle, dinlenirsin iste, istediğin verilir ve şefaat et şefaatin kabul olunur, buyurulur. Bunun üzerine ben de başımı kaldırıp O'na bana öğrettiği bir hamd şekliyle hamdederim. Sonra (tekrar) şefaat ederim. Rabbim benim (şefaat edeceğim kimseler) için bir sınır (ve çerçeve) çizer. Ben de o Ölçü içine girenleri cennete dahil ederim. Sonra üçüncü defa (şefaat etmeye) dönerim ve Rabbimi görünce secdeye kapanırım. Rabbim beni dilediği kadar (secdede) bırakır. Sonra : (Başmı) kaldır (ya) Muhammedi Söyle, işitilirsin; iste, istediğin verilir ve şefaat et, şefaatin kabul olunur, buyurulur. Ben de başımı kaldırıp O'na bana öğrettiği biçimde hamdederim. Sonra şefaat ederim. Allahım (yine) bana bir sınır tayin eder. Ben de onları cennete dahil ederim. Sonra dördüncü kez (Rabbimin huzuruna) dönerek: Ya Rabbî (cehennemde) Kur'an'ın hapsettiği (yani ebedi olarak cehennemde kalmalarına hükmettiği) kişilerden başka hiç kimse kalmadı, diyeceğim. Ravi demiştir ki: Katade bu hadîsin hemen arkasında şöyle dedi : Ve Enes bin Malik (r.a.), Resulullah (Sallallahu Aleyhi ve Sellem)'in şöyle buyurduğunu da bize rivayet etti : Kalbinde bir arpa (tanesi) ağırlığınca hayır (yani iman) bulunduğu halde "la ilahe illallah = Allah'tan başka ilah yoktur" diyen herkes cehennemden çıkacaktır. Keza: kalbinde bir buğday (tanesi) ağırlığınca hayır (yani iman) bulunduğu halde "La ilahe illallah" diyen herkes cehennemden çıkacaktır. Kalbinde zerre ağırlığı kadar hayır (yani iman) bulunup da "La ilahe illallah" diyen herkes de cehennemden çıkacaktır." Diğer tahric: Bu hadisi Buhari, Tefsir, Tevhid ve Rikak bölümlerinde ve Müslim İman bölümünde, Nesai de Tefsir bölümünde benzer lafızlarla rivayet etmişlerdir

Urdu

انس بن مالک رضی اللہ عنہ سے روایت ہے کہ رسول اللہ صلی اللہ علیہ وسلم نے فرمایا: مومن قیامت کے دن جمع ہوں گے اور ان کے دلوں میں ڈال دیا جائے گا، یا وہ سوچنے لگیں گے، ( یہ شک راوی حدیث سعید کو ہوا ہے ) ، تو وہ کہیں گے: اگر ہم کسی کی سفارش اپنے رب کے پاس لے جاتے تو وہ ہمیں اس حالت سے راحت دے دیتا، وہ سب آدم علیہ السلام کے پاس آئیں گے، اور کہیں گے: آپ آدم ہیں، سارے انسانوں کے والد ہیں، اللہ تعالیٰ نے آپ کو اپنے ہاتھ سے پیدا کیا، اور اپنے فرشتوں سے آپ کا سجدہ کرایا، تو آپ اپنے رب سے ہماری سفارش کر دیجئیے کہ وہ ہمیں اس جگہ سے نجات دیدے، آپ فرمائیں گے: میں اس قابل نہیں ہوں – آپ اپنے کئے ہوئے گناہ کو یاد کر کے اس کا شکوہ ان لوگوں کے سامنے کریں گے، اور اس بات سے شرمندہ ہوں گے، پھر فرمائیں گے: لیکن تم سب نوح کے پاس جاؤ اس لیے کہ وہ پہلے رسول ہیں جن کو اللہ تعالیٰ نے اہل زمین کے پاس بھیجا، وہ سب نوح علیہ السلام کے پاس آئیں گے، تو آپ ان سے کہیں گے کہ میں اس قابل نہیں ہوں کہ اللہ کے حضور جاؤں، اور آپ اپنے اس سوال کو یاد کر کے شرمندہ ہوں گے جو آپ نے اپنے رب سے اس چیز کے بارے میں کیا تھا جس کا آپ کو علم نہیں تھا – پھر کہیں گے کہ لیکن تم سب ابراہیم خلیل الرحمن کے پاس جاؤ، وہ سب ابراہیم علیہ السلام کے پاس جائیں گے، تو آپ بھی یہی کہیں گے کہ میں اس قابل نہیں ہوں، لیکن تم سب موسیٰ علیہ السلام کے پاس جاؤ، وہ ایسے بندے ہیں جن سے اللہ تعالیٰ نے گفتگو کی، اور ان کو تورات عطا کی، وہ سب ان کے پاس آئیں گے تو وہ کہیں گے کہ میں اس لائق نہیں ( وہ اپنا وہ قتل یاد کریں گے جو ان سے بغیر کسی خون کے مقابل ہو گیا تھا ) ، لیکن تم سب عیسیٰ علیہ السلام کے پاس جاؤ، جو اللہ کے بندے، اس کے رسول، اور اس کا کلمہ و روح ہیں، وہ سب ان کے پاس آئیں گے، تو وہ کہیں گے کہ میں اس قابل نہیں، لیکن تم سب محمد صلی اللہ علیہ وسلم کے پاس جاؤ، جو اللہ کے ایسے بندے ہیں جن کے اگلے اور پچھلے گناہوں کو اللہ تعالیٰ نے معاف کر دیا ہے، آپ صلی اللہ علیہ وسلم نے فرمایا: پھر وہ میرے پاس آئیں گے تو میں چلوں گا ( حسن کی روایت کے مطابق مومنوں کی دونوں صفوں کے درمیان چلوں گا ) میں اپنے رب سے اجازت مانگوں گا، تو مجھے اجازت دے دی جائے گی، جب میں اپنے رب کو دیکھوں گا، تو سجدے میں گر پڑوں گا، میں اس کے آگے سجدے میں اس وقت تک رہوں گا جب تک وہ اس حالت میں مجھے چھوڑے رکھے گا، پھر حکم ہو گا: اے محمد! سر اٹھاؤ، اور کہو، تمہاری بات سنی جائے گی، مانگو تمہیں دیا جائے گا، شفاعت کرو تمہاری شفاعت قبول کی جائے گی، میں اس کی حمد بیان کروں گا جس طرح وہ مجھے سکھائے گا، پھر میں شفاعت کروں گا، میرے لیے حد مقرر کر دی جائے گی، اللہ تعالیٰ ان سب کو جنت میں داخل کر دے گا، پھر میں دوبارہ لوٹوں گا، جب میں اپنے رب کو دیکھوں گا، تو سجدے میں گر پڑوں گا، میں اس کے آگے سجدے میں اس وقت تک رہوں گا، جب تک وہ اس حالت میں مجھے چھوڑے رکھے گا، پھر مجھ سے کہا جائے گا: اے محمد! سر اٹھاؤ، تم کہو، تمہاری بات سنی جائے گی، مانگو دیا جائے گا، شفاعت کرو تمہاری شفاعت قبول ہو گی، میں اپنا سر اٹھاؤں گا، اس کی تعریف کروں گا، جس طرح وہ مجھے سکھائے گا، پھر میں شفاعت کروں گا، تو میرے لیے حد مقرر کر دی جائے گی، اور وہ ان کو جنت میں داخل کر دے گا، پھر میں تیسری بار لوٹوں گا، جب میں اپنے رب کو دیکھوں گا تو سجدے میں گر پڑوں گا، میں اس کے آگے سجدے میں اس وقت تک رہوں گا، جب تک وہ اس حالت میں مجھے چھوڑے رکھے گا، پھر حکم ہو گا کہ اے محمد! سر اٹھاؤ، کہو تمہاری بات سنی جائے گی، مانگو تمہیں دیا جائے گا، اور شفاعت کرو تمہاری شفاعت قبول ہو گی، میں اپنا سر اٹھاؤں گا، اس کے سکھائے ہوئے طریقے سے اس کی حمد کروں گا، پھر میں شفاعت کروں گا، میرے لیے ایک حد مقرر کر دی جائے گی، پھر ان کو اللہ تعالیٰ جنت میں داخل کر دے گا، پھر میں چوتھی بار لوٹوں گا، اور کہوں گا: اے میرے رب! اب تو کوئی باقی نہیں ہے، سوائے اس کے جس کو قرآن نے روکا ہے یعنی جو قرآن کی تعلیمات کی رو سے جہنم کے لائق ہے، قتادہ کہتے ہیں کہ انس بن مالک رضی اللہ عنہ نے ہم سے یہ حدیث بیان کی کہ رسول اللہ صلی اللہ علیہ وسلم نے فرمایا: جہنم سے وہ شخص بھی نکل آئے گا جس نے «لا إله إلا الله» کہا، اور اس کے دل میں جو کے برابر بھی نیکی ہو گی، اور وہ شخص بھی نکلے گا جس نے «لا إله إلا الله» کہا، اور اس کے دل میں گیہوں کے دانہ برابر نیکی ہو گی، اور وہ شخص بھی نکلے گا جس نے «لا إله إلا الله» کہا، اور اس کے دل میں ذرہ برابر نیکی ہو گی ۱؎۔