Arabic

حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا يَحْيَى، عَنْ شُعْبَةَ، قَالَ حَدَّثَنِي الْحَكَمُ، عَنِ ابْنِ أَبِي لَيْلَى، حَدَّثَنَا عَلِيٌّ، أَنَّ فَاطِمَةَ ـ عَلَيْهِمَا السَّلاَمُ ـ أَتَتِ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم تَشْكُو إِلَيْهِ مَا تَلْقَى فِي يَدِهَا مِنَ الرَّحَى، وَبَلَغَهَا أَنَّهُ جَاءَهُ رَقِيقٌ فَلَمْ تُصَادِفْهُ، فَذَكَرَتْ ذَلِكَ لِعَائِشَةَ، فَلَمَّا جَاءَ أَخْبَرَتْهُ عَائِشَةُ ـ قَالَ ـ فَجَاءَنَا وَقَدْ أَخَذْنَا مَضَاجِعَنَا، فَذَهَبْنَا نَقُومُ فَقَالَ ‏"‏ عَلَى مَكَانِكُمَا ‏"‏‏.‏ فَجَاءَ فَقَعَدَ بَيْنِي وَبَيْنَهَا حَتَّى وَجَدْتُ بَرْدَ قَدَمَيْهِ عَلَى بَطْنِي فَقَالَ ‏"‏ أَلاَ أَدُلُّكُمَا عَلَى خَيْرٍ مِمَّا سَأَلْتُمَا، إِذَا أَخَذْتُمَا مَضَاجِعَكُمَا ـ أَوْ أَوَيْتُمَا إِلَى فِرَاشِكُمَا ـ فَسَبِّحَا ثَلاَثًا وَثَلاَثِينَ، وَاحْمَدَا ثَلاَثًا وَثَلاَثِينَ، وَكَبِّرَا أَرْبَعًا وَثَلاَثِينَ، فَهْوَ خَيْرٌ لَكُمَا مِنْ خَادِمٍ ‏"‏‏.‏
حدثنا مسدد، حدثنا يحيى، عن شعبة، قال حدثني الحكم، عن ابن ابي ليلى، حدثنا علي، ان فاطمة عليهما السلام اتت النبي صلى الله عليه وسلم تشكو اليه ما تلقى في يدها من الرحى، وبلغها انه جاءه رقيق فلم تصادفه، فذكرت ذلك لعايشة، فلما جاء اخبرته عايشة قال فجاءنا وقد اخذنا مضاجعنا، فذهبنا نقوم فقال " على مكانكما ". فجاء فقعد بيني وبينها حتى وجدت برد قدميه على بطني فقال " الا ادلكما على خير مما سالتما، اذا اخذتما مضاجعكما او اويتما الى فراشكما فسبحا ثلاثا وثلاثين، واحمدا ثلاثا وثلاثين، وكبرا اربعا وثلاثين، فهو خير لكما من خادم

Bengali

بَاب وَقَالَ اللهُ تَعَالٰى : ৬৯/৫. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ وَقَالَ اللَّهُ تَعَالَى: (وَالْوَالِدَاتُ يُرْضِعْنَ أَوْلاَدَهُنَّ حَوْلَيْنِ كَامِلَيْنِ لِمَنْ أَرَادَ أَنْ يُتِمَّ الرَّضَاعَةَ) إِلَى قَوْلِهِ: (بِمَا تَعْمَلُونَ بَصِيرٌ) وَقَالَ: (وَحَمْلُهُ وَفِصَالُهُ ثَلاَثُونَ شَهْرًا) وَقَالَ: (وَإِنْ تَعَاسَرْتُمْ فَسَتُرْضِعُ لَهُ أُخْرَى لِيُنْفِقْ ذُو سَعَةٍ مِنْ سَعَتِهِ وَمَنْ قُدِرَ عَلَيْهِ رِزْقُهُ) إِلَى قَوْلِهِ: (بَعْدَ عُسْرٍ يُسْرًا). ‘‘মায়েরা যেন তাদের সন্তানদের পূর্ণ দু’বছর দুধ পান করায়, সেই পিতার জন্য যে পূর্ণ সময়কাল পর্যন্ত দুধ পান করাতে চায়;......... তোমরা যা কর আল্লাহ তা দেখেন।’’ সূরাহ আল-বাক্বারাহঃ ২৩৩) তিনি আরো ইরশাদ করেনঃ ‘‘তাকে গর্ভে ধারণ ও দুধ ছাড়ানোর সময় ত্রিশ মাস।’’ সূরাহ আল-আহক্ব-ফঃ ১৫) তিনি আরও বলেনঃ ‘‘যদি তোমরা অসুবিধা বোধ কর, তাহলে অপর কোন মহিলা তাকে দুধ পান করাতে পারে। সচ্ছল ব্যক্তি স্বীয় সাধ্য অনুসারে খরচ করবে......... প্রাচুর্য দান করলেন।’’ সূরাহ আত-তালাকঃ ৬-৭) وَقَالَ يُونُسُ عَنْ الزُّهْرِيِّ نَهٰى اللهُ أَنْ تُضَارَّ وَالِدَةٌ بِوَلَدِهَا وَذ‘لِكَ أَنْ تَقُولَ الْوَالِدَةُ لَسْتُ مُرْضِعَتَه“ وَهِيَ أَمْثَلُ لَه“ غِذَاءً وَأَشْفَقُ عَلَيْهِ وَأَرْفَقُ بِه„ مِنْ غَيْرِهَا فَلَيْسَ لَهَا أَنْ تَأْبٰى بَعْدَ أَنْ يُعْطِيَهَا مِنْ نَفْسِه„ مَا جَعَلَ اللهُ عَلَيْهِ وَلَيْسَ لِلْمَوْلُودِ لَه“ أَنْ يُضَارَّ بِوَلَدِه„ وَالِدَتَه“ فَيَمْنَعَهَا أَنْ تُرْضِعَه“ ضِرَارًا لَهَا إِلٰى غَيْرِهَا فَلاَ جُنَاحَ عَلَيْهِمَا أَنْ يَسْتَرْضِعَا عَنْ طِيبِ نَفْسِ الْوَالِدِ وَالْوَالِدَةِ فَإِنْ أَرَادَا فِصَالاً عَنْ تَرَاضٍ مِنْهُمَا وَتَشَاوُرٍ فَلاَ جُنَاحَ عَلَيْهِمَا بَعْدَ أَنْ يَكُونَ ذ‘لِكَ عَنْ تَرَاضٍ مِنْهُمَا وَتَشَاوُرٍ فِصَالُه“ فِطَامُهُ. ইউনুস, যুহরী থেকে বর্ণনা করেন যে, আল্লাহ নিষেধ করেছেন কোন মাকে তার সন্তানের জন্য ক্ষতিগ্রস্ত করা হবে না। আর তা হলো এরূপ যে, মাতা এ কথা বলে বসল, আমি একে দুধ পান করাব না। অথচ মায়ের দুধ শিশুর জন্য উৎকৃষ্ট খাদ্য এবং অন্যান্য মহিলার তুলনায় মাতা সন্তানের জন্য অধিক স্নেহশীলা ও কোমল। কাজেই আল্লাহ পিতার উপর যে দায়িত্ব দিয়েছেন পিতা তা পালনার্থে যথাসাধ্য নিজের পক্ষ থেকে কিছু দেয়ার পরও মাতার জন্য দুধ পান করাতে অস্বীকার করা উচিত হবে না। এমনিভাবে সন্তানের পিতার জন্যও উচিত নয় সে সন্তানের কারণে তার মাতাকে কষ্ট দেয়া অর্থাৎ কষ্টে ফেলার উদ্দেশে শিশুর মাকে দুধ পান করাতে না দিয়ে অন্য মহিলাকে দুধ পান করাতে দেয়া। হাঁ, মাতাপিতা খুশী হয়ে যদি কাউকে ধাত্রী নিযুক্ত করে, তবে তাতে কোন দোষ নেই। তেমনি যদি তারা উভয়ে দুধ ছাড়াতে চায়, তবে তাতেও তাদের কোন দোষ নেই, যদি তা পারস্পরিক সম্মতি ও পরামর্শের ভিত্তিতে হয়ে থাকে। فِصَالُه দুধ ছড়ানো। ৫৩৬১. ‘আলী (রাঃ) হতে বর্ণিত যে, একদা ফাতিমাহ (রাঃ) যাঁতা ব্যবহারে তাঁর হাতে যে কষ্ট পেতেন তার অভিযোগ নিয়ে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে আসলেন। তাঁর কাছে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট দাস আসার খবর পৌঁছে ছিল। কিন্তু তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে পেলেন না। তখন তিনি তাঁর অভিযোগ ‘আয়িশাহর কাছে বললেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঘরে আসলে ‘আয়িশাহ (রাঃ) তাঁকে জানালেন। ‘আলী (রাঃ) বলেনঃ রাতে আমরা যখন শুয়ে পড়েছিলাম, তখন তিনি আমাদের কাছে আসলেন। আমরা উঠতে চাইলাম, কিন্তু তিনি বললেনঃ তোমরা উভয়ে নিজ স্থানে থাক। তিনি এসে আমার ও ফাতিমার মাঝখানে বসলেন। এমনকি আমি আমার পেটে তাঁর দুপায়ের শীতলতা উপলব্ধি করলাম। তারপর তিনি বললেনঃ তোমরা যা চেয়েছ তার চেয়ে কল্যাণকর বিষয় সম্পর্কে তোমাদের কি জানাবো না? তোমরা যখন তোমাদের শয্যাস্থানে যাবে, অথবা বললেনঃ তোমরা যখন তোমাদের বিছানায় যাবে, তখন তেত্রিশবার ‘সুবহানাল্লাহ’, তেত্রিশবার ‘আল্ হাম্দুলিল্লাহ’ এবং চৌত্রিশবার ‘আল্লাহু আকবার’ বলবে। এটা খাদিম অপেক্ষা তোমাদের জন্য অধিক কল্যাণদায়ক। [1] [৩১১৩] (আধুনিক প্রকাশনী- ৪৯৬১, ইসলামিক ফাউন্ডেশন)

English

Narrated `Ali:Fatima went to the Prophet (ﷺ) complaining about the bad effect of the stone hand-mill on her hand. She heard that the Prophet (ﷺ) had received a few slave girls. But (when she came there) she did not find him, so she mentioned her problem to `Aisha. When the Prophet (ﷺ) came, `Aisha informed him about that. `Ali added, "So the Prophet (ﷺ) came to us when we had gone to bed. We wanted to get up (on his arrival) but he said, 'Stay where you are." Then he came and sat between me and her and I felt the coldness of his feet on my `Abdomen. He said, "Shall I direct you to something better than what you have requested? When you go to bed say 'Subhan Allah' thirty-three times, 'Al hamduli l-lah' thirty three times, and Allahu Akbar' thirty four times, for that is better for you than a servant

Indonesian

Telah menceritakan kepada kami [Musaddad] Telah menceritakan kepada kami [Yahya] dari [Syu'bah] ia berkata; Telah menceritakan kepadaku [Al Hakam] dari [Ibnu Abu Laila] Telah menceritakan kepada kami [Ali] bahwa Fathimah 'Alaihimas Salam datang menemui Nabi shallallahu 'alaihi wasallam mengadukan tangannya yang mengeras karena menggiling. Fathimah pernah mendengar kabar bahwa nabi pernah mendapatkan budak, sayang, kebetulan ia malah nggak kesana. Fathimah pun menuturkan hal itu pada Aisyah. Ketika Rasulullah shallallahu 'alaihi wasallam datang, maka Aisyah pun menuturkannya. Kemudian beliau mendatangi kami yang pada saat itu kami sudah bersiap-siap untuk tidur, maka kami pun segera beranjak. Beliau bersabda: "Tetaplah pada tempat kalian." Beliau datang lalu duduk tepat antara aku dan Fathimah hingga aku merasakan kesejukan kedua kakinya. Dan beliau bersabda: "Maukah aku tunjukkan pada sesuatu yang lebih baik daripada apa yang kalian minta? Bila kalian hendak beranjak ke tempat tidur, maka bertasbihlah tiga puluh tiga kali dan bertahmidlah tiga puluh tiga kali serta bertakbir tiga puluh empat kali. Hal itu adalah lebih baik bagi kalian daripada seorang pembantu

Russian

Сообщается, что ‘Али рассказал: «(В своё время) Фатыма, да будет доволен ею Аллах, пришла к Пророку ﷺ, чтобы пожаловаться на то, что из-за ручной мельницы у неё болит рука, так как узнала, что Пророку ﷺ привезли (пленных) рабов, но не застала его и рассказала об этом ‘Аише. Когда (Пророк ﷺ) вернулся (домой), ‘Аиша рассказала ему (о том, что к ней приходила Фатыма), и он пришёл к нам, когда мы уже лежали в своих постелях. Мы хотели подняться, но он сказал: “Оставайтесь на своём месте”, а сам сел между нами, и я даже ощутил прохладу его ступни (кожей) живота, (после чего) он сказал: “Не указать ли мне вам на что-то лучшее, чем то, что вы просили? Когда будете ложиться спать, произносите слова “Пречист Аллах /Субхана-Ллахи/” по тридцать три раза, “хвала Аллаху” /аль-хамду ли-Лляхи/ по тридцать три раза, и “Аллах велик /Аллаху акбар/” по тридцать четыре раза, и это будет для вас лучше, чем слуга”»

Tamil

அலீ (ரலி) அவர்கள் கூறியதாவது: (என் துணைவி) ஃபாத்திமா திரிகை சுற்றுவதால் தமது கையில் ஏற்பட்ட காய்ப்பு குறித்து (தம் தந்தை) நபி (ஸல்) அவர்களிடம் முறையிடுவதற்காகச் சென்றார்கள். ஏனெனில், (போர்க் கைதிகளான) அடிமைகள் சிலர் நபி (ஸல்) அவர்களிடம் வந்திருப்பதாக அவருக்குச் செய்தி வந்திருந்தது. ஆனால், ஃபாத்திமா, நபி (ஸல்) அவர்களை அங்கு காணவில்லை. தாம் வந்த நோக்கத்தை ஆயிஷா (ரலி) அவர்களிடம் ஃபாத்திமா சொன்னார்கள். நபி (ஸல்) அவர்கள் (வீட்டிற்கு) வந்தபோது, ஆயிஷா (ரலி) அவர்கள் நபி (ஸல்) அவர்களிடம் விவரத்தைத் தெரிவிக்கவே, நபி அவர்கள் எங்களிடம் வந்தார்கள். அப்போது நாங்கள் எங்கள் படுக்கைக்குச் சென்றுவிட்டிருந்தோம். (நபியவர்களைப் பார்த்த) உடனே நாங்கள் எழுந்திருக்கப்போனோம். அவர்கள், ‘‘நீங்கள் இருவரும் உங்கள் இடத்திலேயே இருங்கள்” என்று சொல்லிவிட்டு, அவர்களே வந்து எனக்கும் ஃபாத்திமாவுக் கும் இடையே அமர்ந்தார்கள். அவர்களின் பாதங்கள் என் வயிற்றில்பட்டு அதன் குளிர்ச்சியை நான் உணரும் அளவுக்கு (நெருக்கமாக அமர்ந்தார்கள்). அப்போது அவர்கள், ‘‘நீங்கள் இருவரும் கேட்டதைவிடச் சிறந்ததை நான் உங்களுக்கு அறிவிக்கட்டுமா? ‘நீங்கள் இருவரும் உங்கள் படுக்கைக்குச் செல்லும்போது’ அல்லது ‘உங்கள் விரிப்புக்குச் செல்லும்போது’ முப்பத்து மூன்று முறை ‘சுப்ஹானல்லாஹ்’ (அல்லாஹ் தூயவன்) என்றும், முப்பத்து மூன்று முறை ‘அல்ஹம்துலில்லாஹ்’ (அல்லாஹ்வுக்கே புகழ் அனைத்தும்) என்றும், முப்பத்து நான்கு முறை ‘அல்லாஹு அக்பர்’ (அல்லாஹ் மிகப் பெரியவன்) என்றும் சொல்லுங்கள். அது உங்களுக்குப் பணியாள் ஒருவர் இருப்பதைவிடச் சிறந்ததாகும்” என்று சொன்னார்கள்.15 அத்தியாயம் :

Turkish

Ali r.a.'den rivayete göre "Fatıma (a.s.) Nebi Sallallahu Aleyhi ve Sellem'in yanına giderek ona ellerinin değirmenden)iQlayl geldiği halden şikayet etti. Fatıma, -Nebi'e birtakım (ganimet) kölelerintin) geldiğine dair haber de erişmişti.- Nebii bulamadı. Bu durumu Aişe'ye aktardı. Nebi Sallallahu Aleyhi ve Sellem gelince, Aişe radıyallahu anha ona durumu haber verdi. Ali dedi ki: Bu sebeple Allah Rasulü bize yatacağımız yerlere yatmış iken geldi. Kalkmak istedik, ama o: Olduğunuz yerde kalınız, diye buyurdu. Sonra gelip benimle onun (Fatıma'nın) arasına oturdu. Öyle ki ayaklarının serinliğini karnımda hissettim. Şöyle buyurdu: Size istediklerinizden daha hayırlısını göstermeyeyim mi? Yataklarımza yattığınız -yahut döşeklerinize çekildiğiniz- vakit otuz üç defa subhanailah, otuz üç defa elhamdulillah, otuz dört defa da Allahu ekber deyiniz. Bu, her ikiniz için bir hizmetçiden daha hayırlıdır." Fethu'l-Bari Açıklaması: "Kadının kocasının evinde çalışması." Bu başlık altında Buhari, Ali radıyallahu anh'ın, Fatıma radıyallahu anha'nın bir hizmetçi istediğine dair hadisini zikretmiş bulunmaktadır. Bu hadisteki delil: "Ona ellerinin değirmenden ne hale geldiğini şikayet etmek üzere gitti" ifadeleridir. Hadis daha önce Fardu'l-hums bölümünün baş taraflarında geçmiş idi. Açıklaması da ileride yüce Allah'ın izniyle Deavat (dualar) bölümünde (6318 nolu hadiste) gelecektir. Hadisteki: "Size istediklerinizden daha hayırlı olan bir şeyi göstermeyeyim mi?" ifadesinden de şu anlaşılmaktadır: Allah'ı zikretmeye devam eden bir kimseye hizmetçinin kendisine yapacağı işten daha büyük bir güç verir yahut işleri onun için öyle kolaylaştırılır ki bu işlerini yapması hizmetçinin bu işleri görmesinden daha kolayolur. Bazı ilim adamları hadisten böyle bir sonuç çıkartmıştır, ama gördüğümüz kadarıyla maksat şudur: Tesbihin (subhanallah demenin) faydası, ahiret yurduna aittir, hizmetçinin faydası ise dünya yurduna aittir. Ahiret ise daha hayırlı ve daha kalıcıdır

Urdu

ہم سے مسدد نے بیان کیا، کہا ہم سے یحییٰ نے بیان کیا، ان سے شعبہ نے، کہا کہ مجھ سے حکم نے بیان کیا، ان سے ابن ابی لیلیٰ نے، ان سے علی رضی اللہ عنہ نے بیان کیا کہ فاطمہ رضی اللہ عنہا نبی کریم صلی اللہ علیہ وسلم کی خدمت میں یہ شکایت کرنے کے لیے حاضر ہوئیں کہ چکی پیسنے کی وجہ سے ان کے ہاتھوں میں کتنی تکلیف ہے۔ انہیں معلوم ہوا تھا کہ نبی کریم صلی اللہ علیہ وسلم کے پاس کچھ غلام آئے ہیں لیکن نبی کریم صلی اللہ علیہ وسلم سے ان کی ملاقات نہ ہو سکی۔ اس لیے عائشہ رضی اللہ عنہا سے اس کا ذکر کیا۔ جب آپ صلی اللہ علیہ وسلم تشریف لائے تو عائشہ رضی اللہ عنہا نے آپ سے اس کا تذکرہ کیا۔ علی رضی اللہ عنہ نے بیان کیا کہ پھر نبی کریم صلی اللہ علیہ وسلم ہمارے یہاں تشریف لائے ( رات کے وقت ) ہم اس وقت اپنے بستروں پر لیٹ چکے تھے ہم نے اٹھنا چاہا آپ صلی اللہ علیہ وسلم نے فرمایا کہ تم دونوں جس طرح تھے اسی طرح رہو۔ پھر نبی کریم صلی اللہ علیہ وسلم میرے اور فاطمہ کے درمیان بیٹھ گئے۔ میں نے آپ کے قدموں کی ٹھنڈک اپنے پیٹ پر محسوس کی۔ پھر آپ صلی اللہ علیہ وسلم نے فرمایا، تم دونوں نے جو چیز مجھ سے مانگی ہے، کیا میں تمہیں اس سے بہتر ایک بات نہ بتا دوں؟ جب تم ( رات کے وقت ) اپنے بستر پر لیٹ جاؤ تو 33 مرتبہ «سبحان الله»،‏‏‏‏ 33 مرتبہ «الحمد الله» اور 34 مرتبہ «الله اكبر» پڑھ لیا کرو یہ تمہارے لیے لونڈی غلام سے بہتر ہے۔