Arabic
وَقَالَ اللَّيْثُ عَنْ نَافِعٍ، كَانَ ابْنُ عُمَرَ إِذَا سُئِلَ عَمَّنْ طَلَّقَ ثَلاَثًا قَالَ لَوْ طَلَّقْتَ مَرَّةً أَوْ مَرَّتَيْنِ فَإِنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم أَمَرَنِي بِهَذَا، فَإِنْ طَلَّقْتَهَا ثَلاَثًا حَرُمَتْ حَتَّى تَنْكِحَ زَوْجًا غَيْرَكَ.
وقال الليث عن نافع، كان ابن عمر اذا سيل عمن طلق ثلاثا قال لو طلقت مرة او مرتين فان النبي صلى الله عليه وسلم امرني بهذا، فان طلقتها ثلاثا حرمت حتى تنكح زوجا غيرك
Bengali
(بَاب إِذَا قَالَ فَارَقْتُكِ أَوْ سَرَّحْتُكِ أَوِ الْخَلِيَّةُ أَوِ الْبَرِيَّةُ أَوْ مَا عُنِيَ بِهِ الطَّلاَقُ فَهُوَ عَلٰى نِيَّتِهِ. ৬৮/৬. অধ্যায়ঃ যে তার স্ত্রীকে) বলল- ‘আমি তোমাকে পৃথক করলাম’, বা ‘আমি তোমাকে বিদায় দিলাম’, বা ‘তুমি মুক্ত বা বন্ধনহীন’ অথবা এমন কোন বাক্য উচ্চারণ করল যা দ্বারা তালাক উদ্দেশ্য হয়। তবে তা তার নিয়্যাতের উপর নির্ভর করবে। وَقَوْلُ اللَّهِ عَزَّ وَجَلَّ: (وَسَرِّحُوهُنَّ سَرَاحًا جَمِيلاً) وَقَالَ: (وَأُسَرِّحْكُنَّ سَرَاحًا جَمِيلاً) وَقَالَ: (فَإِمْسَاكٌ بِمَعْرُوفٍ أَوْ تَسْرِيحٌ بِإِحْسَانٍ) وَقَالَ: (أَوْ فَارِقُوهُنَّ بِمَعْرُوفٍ) وَقَالَتْ عَائِشَةُ قَدْ عَلِمَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنَّ أَبَوَيَّ لَمْ يَكُونَا يَأْمُرَانِي بِفِرَاقِهِ. মহান আল্লাহর বাণীঃ ‘‘তাদেরকে সৌজন্যের সঙ্গে বিদায় দাও’’- সূরাহ আহযাব ৩৩/৪৯)। তিনি আরও বলেন- ‘‘আমি তোমাদেরকে সৌজন্যের সঙ্গে বিদায় দিচ্ছি’’- সূরাহ আহযাব ৩৩/২৮)। আরও বলেন- ‘‘হয়ত উত্তম পন্থায় রেখে দিবে নতুবা উত্তমরূপে ছেড়ে দিবে’’- সূরাহ আল-বাক্বারাহ ২/২২৯)। আরও বলেন, ‘‘অথবা তাদেরকে সৌজন্যের সঙ্গে বিচ্ছিন্ন করে দাও’’- সূরাহ আত্-তালাক ৬৫/২)। আর ‘আয়িশাহ (রাঃ) বলেনঃ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জানতেন আমার মা-বাপ আমাকে তাঁর সঙ্গে বিচ্ছেদের আদেশ দিবেন না। وَقَالَ الْحَسَنُ نِيَّتُه“ وَقَالَ أَهْلُ الْعِلْمِ إِذَا طَلَّقَ ثَلاَثًا فَقَدْ حَرُمَتْ عَلَيْهِ فَسَمَّوْه“ حَرَامًا بِالطَّلاَقِ وَالْفِرَاقِ وَلَيْسَ هٰذَا كَالَّذِي يُحَرِّمُ الطَّعَامَ لِأَنَّه“ لاَ يُقَالُ لِطَعَامِ الْحِلِّ حَرَامٌ وَيُقَالُ لِلْمُطَلَّقَةِ حَرَامٌ وَقَالَ فِي الطَّلاَقِ ثَلاَثًا لاَ تَحِلُّ لَه“ حَتّٰى تَنْكِحَ زَوْجًا غَيْرَهُ. হাসান (রহ.) বলেন, তবে তা তার নিয়্যাত অনুযায়ী হবে। ‘আলিমগণ বলেন, যদি কেউ তার স্ত্রীকে তিন তালাক দেয়, তবে সে স্ত্রী তার জন্য হারাম হয়ে যাবে। তাঁরা এটাকে হারাম নামে আখ্যায়িত করেছেন, যা তালাক বা বিচ্ছেদ দ্বারা সম্পন্ন হয়। তবে এ হারাম করাটা তেমন নয়, যেমন কেউ খাদ্যকে হারাম ঘোষণা করল; কেননা হালাল খাদ্যকে হারাম বলা যায় না। কিন্তু তালাকপ্রাপ্তাকে হারাম বলা যায়। আবার তিন তালাকপ্রাপ্তা সম্বন্ধে বলেছেন, সে স্ত্রী অন্যস্বামীর সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া ব্যতীত প্রথম স্বামীর জন্য বৈধ হবে না। ৫২৬৪. লায়স (রহ.) নাফি' থেকে বর্ণনা করেছেন যে, ইবনু ‘উমার (রাঃ)-কে তিন তালাক প্রদানকারী সম্বন্ধে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলতেনঃ যদি তুমি একবার বা দু’বার দিতে! কেননা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে এরূপ করার নির্দেশ দিয়েছেন। তাই স্ত্রীকে তিন তালাক দিলে সে হারাম হয়ে যাবে, যতক্ষণ না সে স্ত্রী তোমাকে ছাড়া অন্য স্বামীকে বিয়ে করে। [৪৯০৮] আধুনিক প্রকাশনী- অনুচ্ছেদ, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- অনুচ্ছেদ
English
Nafi' said:When Ibn 'Umar was asked about person who had given three divorces, he said, "Would that you gave one or two divorces, for the Prophet (ﷺ) ordered me to do so. If you give three divorces then she cannot be lawful for you until she has married another husband (and is divorced by him)
Indonesian
Russian
Сообщается, что Нафи‘ сказал: «Когда Ибн ‘Умара спрашивали о том, кто трижды дал развод (своей жене), он отвечал: “Лучше бы ты дал один или два развода, ведь Пророк ﷺ приказывал мне это. Если же ты развёл её трижды, то она становится для тебя запретной, пока не выйдет замуж за другого мужчину”»
Tamil
நாஃபிஉ (ரஹ்) அவர்கள் கூறியதாவது: மூன்று தலாக் சொல்லிவிட்டவர் குறித்து இப்னு உமர் (ரலி) அவர்களிடம் வினவப்பட்டால், ‘‘ஒரு தலாக், அல்லது இரண்டு தலாக் சொல்லியிருந்தால் (திரும்ப அழைத்துக்கொள்ளலாமே!) ஏனெனில், நபி (ஸல்) அவர்கள் இவ்வாறுதான் எனக்குக் கட்டளையிட்டார்கள்.19 ஆனால், அவளை நீ மூன்று தலாக் சொல்லிவிட்டால் வேறொரு கணவரை அவள் மணக்கும்வரை உனக்கு அவள் விலக்கப் பட்டவளாக ஆகிவிடுவாள்” என்று பதிலளிப்பார்கள். அத்தியாயம் :
Turkish
İlim ehli de şöyle demiştir: Üç talak ile boşadığı takdirde karısı ona haram olur. (Alimler) talak ve firak lafızları dolayısıyla buna haram demişlerdir . Ancak bu bir kimsenin yemeği (kendisine) haram kılmasına benzemez. Çünkü helSI olan bir yiyeceğe, haramdır denilmez. Fakat boşanmış olan kadına haram denilebilir. Üç ta ISk verilmiş kadın hakkında da: "Ondan sonra başka bir koca ile nikahhlanmadıkça ona helSI olmaz."(Bakara, 230) diye buyurmuştur
Urdu
اور لیث بن سعد نے نافع سے بیان کیا کہ عبداللہ بن عمر رضی اللہ عنہما سے اگر ایسے شخص کا مسئلہ پوچھا جاتا جس نے اپنی بیوی کو تین طلاق دی ہوتی، تو وہ کہتے اگر تو ایک بار یا دو بار طلاق دیتا تو رجوع کر سکتا تھا کیونکہ نبی کریم صلی اللہ علیہ وسلم نے مجھ کو ایسا ہی حکم دیا تھا لیکن جب تو نے تین طلاق دے دی تو وہ عورت اب تجھ پر حرام ہو گئی یہاں تک کہ وہ تیرے سوا اور کسی شخص سے نکاح کرے۔