Arabic
حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ مُوسَى، أَخْبَرَنَا هِشَامٌ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ، وَقَالَ، عَطَاءٌ عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ ـ رضى الله عنهما ـ صَارَتِ الأَوْثَانُ الَّتِي كَانَتْ فِي قَوْمِ نُوحٍ فِي الْعَرَبِ بَعْدُ، أَمَّا وُدٌّ كَانَتْ لِكَلْبٍ بِدَوْمَةِ الْجَنْدَلِ، وَأَمَّا سُوَاعٌ كَانَتْ لِهُذَيْلٍ، وَأَمَّا يَغُوثُ فَكَانَتْ لِمُرَادٍ ثُمَّ لِبَنِي غُطَيْفٍ بِالْجُرُفِ عِنْدَ سَبَا، وَأَمَّا يَعُوقُ فَكَانَتْ لِهَمْدَانَ، وَأَمَّا نَسْرٌ فَكَانَتْ لِحِمْيَرَ، لآلِ ذِي الْكَلاَعِ. أَسْمَاءُ رِجَالٍ صَالِحِينَ مِنْ قَوْمِ نُوحٍ، فَلَمَّا هَلَكُوا أَوْحَى الشَّيْطَانُ إِلَى قَوْمِهِمْ أَنِ انْصِبُوا إِلَى مَجَالِسِهِمُ الَّتِي كَانُوا يَجْلِسُونَ أَنْصَابًا، وَسَمُّوهَا بِأَسْمَائِهِمْ فَفَعَلُوا فَلَمْ تُعْبَدْ حَتَّى إِذَا هَلَكَ أُولَئِكَ وَتَنَسَّخَ الْعِلْمُ عُبِدَتْ.
حدثنا ابراهيم بن موسى، اخبرنا هشام، عن ابن جريج، وقال، عطاء عن ابن عباس رضى الله عنهما صارت الاوثان التي كانت في قوم نوح في العرب بعد، اما ود كانت لكلب بدومة الجندل، واما سواع كانت لهذيل، واما يغوث فكانت لمراد ثم لبني غطيف بالجرف عند سبا، واما يعوق فكانت لهمدان، واما نسر فكانت لحمير، لال ذي الكلاع. اسماء رجال صالحين من قوم نوح، فلما هلكوا اوحى الشيطان الى قومهم ان انصبوا الى مجالسهم التي كانوا يجلسون انصابا، وسموها باسمايهم ففعلوا فلم تعبد حتى اذا هلك اوليك وتنسخ العلم عبدت
Bengali
سُوْرَةُ الْحَاقَّةِ সূরাহ (৬৯) : আল-হাক্কাহ্ (حُسُوْمًا) مُتَتَابُعَةً وَقَالَ ابْنُ جُبَيْرٍ (عِيْشَةٍ رَّاضِيَةٍ) يُرِيْدُ فِيْهَا الرِّضَا (الْقَاضِيَةَ) الْمَوْتَةَ الْأُوْلَى الَّتِيْ مُتُّهَا لَمْ أُحْيَ بَعْدَهَا (مِنْ أَحَدٍ عَنْهُ حَاجِزِيْنَ) أَحَدٌ يَكُوْنُ لِلْجَمْعِ وَلِلْوَاحِدِ وَقَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ (الْوَتِيْنَ) نِيَاطُ الْقَلْبِ قَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ (طَغٰى)كَثُرَ وَيُقَالُ بِالطَّاغِيَةِ بِطُغْيَانِهِمْ. وَيُقَالُ طَغَتْ عَلَى الْخَزَّانِ كَمَا طَغَى الْمَاءُ عَلَى قَوْمِ نُوْحٍ e. وَغِسْلِيْنٍ : مَا يَسِيْلُ مِنْ صَدِيْدِ أهْلِ النَّارِ. وَقَالَ غَيْرُهُ : (مِنْ غِسْلِنٍ) : كلُّ شَيْءٍ غَسَلْتَهُ فَخَرَجَ مِنْهُ شَيْءٌ فَهُوَ غَسْلَيْنٌ، فِعْلَيْنٌ مِنَ الغَسْلِ مِنَ الْجَرْحِ وَالدُّبُرِ. (أعْجَارُ نَخْلٍ) : أُصُوْلُهَا. (بَاقِيةٍ) : بِقيّةٍ. عِيْشَةٍ رَّاضِيَةٍ সন্তোষজনক জীবন। الْقَاضِيَةَ প্রথম মৃত্যুটাই যদি এমন হত যে, তারপর আর জীবিত না করা হত। مِنْ أَحَدٍ عَنْهُ حَاجِزِيْنَ তোমাদের মধ্যে এমন কেউ নেই, যে তাকে রক্ষা করতে পারে। احِدِ শব্দটি একবচন ও বহুবচন উভয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়। ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) বলেন, الْوَتِيْنَ হৃদপিন্ডের সঙ্গে যুক্ত রগ। ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) বলেন, طَغٰى অতিরিক্ত হয়েছে বা বেশি হয়েছে। বলা হয় بِالطَّاغِيَةِ তাদের বিদ্রোহ এবং কুফরীর কারণে طَغَتْ عَلَى الْخَزَّانِ বায়ু নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে এবং সামূদ সম্প্রদায়কে ধ্বংস করে দিয়েছে যেমন পানি নূহ্ সম্প্রদায়ের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গিয়েছিল। (70) سُوْرَةُ المعارج [سَأَلَ سَآئِلٌ] সূরাহ (৭০) : আল-মা‘আরিজ (الْفَصِيْلَةُ) أَصْغَرُ آبَائِهِ الْقُرْبَى إِلَيْهِ يَنْتَمِيْ مَنْ انْتَمَى (لِلشَّوٰى) الْيَدَانِ وَالرِّجْلَانِ وَالأَطْرَافُ وَجِلْدَةُ الرَّأْسِ يُقَالُ لَهَا شَوَاةٌ وَمَا كَانَ غَيْرَ مَقْتَلٍ فَهُوَ شَوًى عِزِيْنَ (وَالْعِزُوْنَ) وَالْجَمَاعَاتُ وَوَاحِدُهَا عِزَةٌ. [(يُوْفِضُوْنَ) : الإيفاضُ الإسْرَاعِ] الْفَصِيْلَةُ তাদের পূর্ব-পুরষদের থেকে সর্বাধিক নিকটাত্মীয়, যাদের থেকে তারা পৃথক হয়েছে এবং যাদের দিকে তাদেরকে সম্পৃক্ত করা হয়। لِلشَّوٰى দু’হাত, দু’পা, শরীরের বিভিন্ন প্রান্ত ভাগ এবং মাথার চামড়া সবগুলোকে شَوَاةٌ বলা হয়। الْعِزُوْنَ দলসমূহ। এর একবচন عِزَةٌ। (71) سُوْرَةُ نُوْحٍ [إِنَّا أَرْسَلْنَا] সূরাহ (৭১) : নূহ (ইন্না আরসালনা) (أَطْوَارًا) طَوْرًا كَذَا وَطَوْرًا كَذَا يُقَالُ عَدَا طَوْرَهُ أَيْ قَدْرَهُ وَالْكُبَّارُ أَشَدُّ مِنَ الْكِبَارِ وَكَذَلِكَ جُمَّالٌ وَجَمِيْلٌ لِأَنَّهَا أَشَدُّ مُبَالَغَةً وَكُبَّارٌ الْكَبِيْرُ وَكُبَارًا أَيْضًا بِالتَّخْفِيْفِ وَالْعَرَبُ تَقُوْلُ رَجُلٌ حُسَّانٌ وَجُمَّالٌ وَحُسَانٌ مُخَفَّفٌ وَجُمَالٌ مُخَفَّفٌ (دَيَّارًا) مِنْ دَوْرٍ وَلَكِنَّهُ فَيْعَالٌ مِنْ الدَّوَرَانِ كَمَا قَرَأَ عُمَرُ الْحَيُّ الْقَيَّامُ وَهِيَ مِنْ قُمْتُ وَقَالَ غَيْرُهُ (دَيَّارًا) أَحَدًا (تَبَارًا) هَلَاكًا وَقَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ (مِدْرَارًا) يَتْبَعُ بَعْضُهَا بَعْضًا (وَقَارًا) عَظَمَةً. طْوَارًا পর্যায়ক্রমে, বলা হয়। عَدَا طَوْرَهُ সে তার মর্যাদাকে অতিক্রম করে গেছে। بِالتَّخْفِيْفِ الكُبَّارُ এর তুলনায় بالتشديد الكُبَّارُ এর অর্থের মাঝে কিছু আধিক্য ও কঠোরতা বিদ্যমান আছে। এমনিভাবে جُمَّالٌ এর মাঝে جَمِيْلٌ -এর তুলনায় অধিকতর সৌন্দর্যের অর্থ বিদ্যমান আছে। كُبَّارٌ الْكَبِيْرُ ও بِالتَّخْفِيْفِ الكُبَّارُ -এর অবস্থা অনুরূপই। আরবীয় লোকের তাশ্দীদের সঙ্গে رَجُلٌ حُسَّانٌ وَجُمَّالٌ ও বলেন, এমনিভাবে তাখফীফের সঙ্গে رَجُلٌ حُسَّانٌ وَجُمَّالٌ ও বলে থাকেন। دَيَّارًا শব্দটির উৎপত্তি دَوْرٍ ধাতু থেকে। তবে যদি তাকে فَيْعَالٌ এর ওযনে ধরা হয় তাহলে এর উৎপত্তি হবে الدَّوَرَانِ শব্দমূল থেকে। যেমন, ‘উমার (রাঃ)الْحَيُّ الْقَيَّامُ পড়েছেন। قُمْتُথেকে الْقَيَّامُ শব্দটির উৎপত্তি। অন্যান্য মুফাস্সির বলেছেন, دَيَّارًا কাউকে। تَبَارًا ধ্বংস। ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) বলেন, مِدْرَارًا একটি অপরটির পেছনে। وَقَارًا শ্রেষ্ঠত্ব। ৪৯২০. ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, যে প্রতিমার পূজা নূহ্ (আঃ)-এর কওমের মাঝে চালু ছিল, পরবর্তী সময়ে আরবদের মাঝেও তার পূজা প্রচলিত হয়েছিল। ওয়াদ ‘‘দুমাতুল জান্দাল’’ নামক জায়গার কাল্ব গোত্রের একটি দেবমূর্তি, সূওয়া‘আ, হল, হুযায়ল গোত্রের একটি দেবমূর্তি এবং ইয়াগুছ ছিল মুরাদ গোত্রের, অবশ্য পরবর্তীতে তা গাতীফ গোত্রের হয়ে যায়। এর আস্তানা ছিল কওমে সাবার নিকটবর্তী ‘জাওফ’ নামক স্থান। ইয়া‘উক ছিল হামাদান গোত্রের দেবমূর্তি, নাসর ছিল যুলকালা‘ গোত্রের হিময়ার শাখার মূর্তি। নূহ (আঃ)-এর সম্প্রদায়ের কতিপয় নেক লোকের নাম নাসর ছিল। তারা মারা গেলে, শায়ত্বন তাদের কওমের লোকদের অন্তরে এ কথা ঢেলে দিল যে, তারা যেখানে বসে মাজলিস করত, সেখানে তোমরা কতিপয় মূর্তি স্থাপন কর এবং ঐ সমস্ত পুণ্যবান লোকের নামেই এগুলোর নামকরণ কর। কাজেই তারা তাই করল, কিন্তু তখনও ঐ সব মূর্তির পূজা করা হত না। তবে মূর্তি স্থাপনকারী লোকগুলো মারা গেলে এবং মূর্তিগুলোর ব্যাপারে সত্যিকারের জ্ঞান বিলুপ্ত হলে লোকজন তাদের পূজা আরম্ভ করে দেয়। (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৪৫৫১, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ)
English
Narrated Ibn `Abbas:All the idols which were worshiped by the people of Noah were worshiped by the Arabs later on. As for the idol Wadd, it was worshiped by the tribe of Kalb at Daumat-al-Jandal; Suwa` was the idol of (the tribe of) Hudhail; Yaghouth was worshiped by (the tribe of) Murad and then by Bani Ghutaif at Al-Jurf near Saba; Ya`uq was the idol of Hamdan, and Nasr was the idol of Himyar, the branch of Dhi-al-Kala`. The names (of the idols) formerly belonged to some pious men of the people of Noah, and when they died Satan inspired their people to (prepare and place idols at the places where they used to sit, and to call those idols by their names. The people did so, but the idols were not worshiped till those people (who initiated them) had died and the origin of the idols had become obscure, whereupon people began worshiping them
Indonesian
Telah menceritakan kepada kami [Ibrahim bin Musa] Telah mengabarkan kepada kami [Hasyim] dari [Ibnu Juraij] dan [Atha`] berkata; dari [Ibnu Abbas radliallahu 'anhuma] bahwanya; Berhala-berhala yang dahulu di agungkan oleh kaum Nabi Nuh, di kemudian hari tersebar di bangsa 'Arab. Wadd menjadi berhala untuk kamu Kalb di Daumah Al Jandal. Suwa' untuk Bani Hudzail. Yaquts untuk Murad dan Bani Ghuthaif di Jauf tepatnya di Saba`. Adapun Ya'uq adalah untuk Bani Hamdan. Sedangkan Nashr untuk Himyar keluarga Dzul Kala'. Itulah nama-nama orang Shalih dari kaum Nabi Nuh. Ketika mereka wafat, syetan membisikkan kepada kaum mereka untuk mendirikan berhala pada majelis mereka dan menamakannya dengan nama-nama mereka. Maka mereka pun melakukan hal itu, dan saat itu berhala-berhala itu belum disembah hingga mereka wafat, sesudah itu, setelah ilmu tiada, maka berhala-berhala itu pun disembah
Russian
Рассказал нам Ибрахим ибн Муса:\n— Сообщил нам Хишам от Ибн Джурайджа, который сказал:\n— ‘Атаъ передал от Ибн ‘Аббаса, да будет доволен ими обоими Аллах: «Идолы, которым (поклонялся) народ Нуха, позднее появились в среде арабов. Что касается Вудды, то он принадлежал племени килаб в Дауматуль-Джандаль. Сува‘ принадлежал племени хузейль. Ягъус принадлежал сначала племени мурад, а затем — бану гъутайф, в местечке Джуруф, возле Сабы. Что касается Я‘укъа, то он принадлежал племени хамдан, а Наср находился у химьяритов, в семье Зуль-Кала‘. Это — имена праведных мужей из народа Нуха. Когда они умерли, шайтан внушил их соплеменникам, чтобы они установили их статуи в местах, где они собирались и садились во время собраний, и назвали их именами. И они сделали это, но пока не поклонялись им. Но когда это поколение умерло и исчезло знание, им начали поклоняться»
Tamil
இப்னு அப்பாஸ் (ரலி) அவர்கள் கூறியதாவது: இறைத்தூதர் நூஹ் (அலை) அவர்களின் (காலத்து) மக்களிடையே (வழிபாடு செய்யப்பட்டுக்கொண்டு) இருந்த சிலைகள், பின்பு அரபியரிடையே இருந்தன. ‘வத்து’ என்பது, ‘தூமத்துல் ஜந்தல்’ எனும் இடத்திலிருந்த ‘கல்ப்’ குலத்தாரின் சிலையாகும்.2 ‘சுவாஉ’ என்பது ‘பனூ ஹுஃதைல்’ குலத்தாரின் சிலையாகும்.3 ‘யஃகூஸ்’ என்பது ‘பனூ முராத்’ குலத்தாரின் சிலையாக இருந்தது. பின்னர், ‘சபஉ’ சமுதாயத்தாருக்கு அருகில் (யமனிலுள்ள) ‘ஜவ்ஃப்’ எனுமிடத்தில் வசித்துவந்த ‘பனூ ஃகுதைஃப்’ குலத்தாருக்குச் சொந்தமானது. ‘யஊக்’ என்பது ‘பனூ ஹம்தான்’ குலத்தாரின் சிலையாகும். ‘நஸ்ர்’ என்பது (யமனின் பழங்குடியரான) ‘ஹிம்யர்’ மக்களின் சிலையாகும். இவர்கள் ‘துல்கிலாஉ’ என்பவருடைய சந்ததியினராவர். (தெய்வச் சிலைகளாகக் கற்பிக்கப்பட்ட) இவை (ஐந்தும்) நூஹ் (அலை) அவர்களின் காலத்தில் வாழ்ந்த ஐந்து நல்ல மனிதர்களின் பெயர்களேயாகும். பின்னர் இவர்கள் மரணமடைந்தபொழுது இவர்களுடைய மக்களின் மனத்தில் ஷைத்தான், ‘‘அ(ந்த நல்ல)வர்கள் அமர்ந்துவந்த அவைகளில் சிலைகளை நிறுவுங்கள். (அவர்களின் நினைவாக) அவற்றுக்கு அவர்களின் பெயர்களையே சூட்டுங்கள்!” என்று எண்ணச் செய்தான். (அதன்படியே) அவர்களும் செய்தனர். அப்போது அந்தச் சிலைகள் வழிபாடு செய்யப்படவில்லை. ஆனால், (தங்களின் பெரியவர்களை நினைவுகூர்வதற்காகச் சிலை நிறுவிய) அந்த மக்களும் இறந்து, (அந்தச் சிலைகள் நிறுவப்பட்டதற்கான காரணம் குறித்த) அறிவும் மங்கிவிட்டபோது அச்சிலைகள் வழிபாடு செய்யப்படத் தொடங்கின. அத்தியாயம் :
Turkish
İbn Abbas r.a.'dan rivayet edildiğine göre; Nuh kavmindeki putlar daha sonra Arapların put'u oldu. Şöyle ki, Devmetu'l-cendel mevkiindeki Vedd, Kelb kabilesinin put'u; Suva, , Hüzeyl kabilesinin; Sebe' yakınlarındaki Cevf mevkiindeki Yeğus önceleri Murad kabilesinin daha sonraları Gutayf oğullarının; Yeuk, Hemdan kabilesinin; Nesr ise Himyer'in Zülkela ailesinin putu olmuştu. Bu putlara, Nuh kavmine mensup salih kimselerin isimleri verilmişti. Bu salih insanlar öldükleri zaman şeytan onların halkına "Bu insanların oturdukları meclislere onların birer heykellerini yapın! Bu heykellere de onların isimlerini verin " diye telkinde bulunmuştur. Onlar da şeytanın bu isteğini yerine getirmişlerdi. İlk başlarda bu putlara tapılmamıştı. Ancak bu putları diken nesiller ölüp ilim de kalma- . yın ca bunlara tapılmaya başlandı. Fethu’l-Bari Açıklaması: Ebu Zer ve Küşmıhenı nüshasında ..........tenesseha'l-ilmu ifadesi ...........nusiha'l-ilmu şeklinde nakledilmiştir. Buadaki ilimden maksat, o heykellere özgü bilgidir. Fakihı, Ubeydullah ıbn Ubeyd ıbn Umeyr'in şöyle söylediğini nakletmiştir: Put olgusu ilk defa Hz. Nuh döneminde ortaya çıktı. O dönemde oğullar babalarına karşı son derece saygılı idiler. Bir baba vefat ettiği zaman oğulları onun acısına dayanamaz ve sabır gösteremezlerdi. Bu yüzden onun bir heykelini yaparlardı. Onu her özlediklerinde heykeline bakarlardı. Sonra onlar vefat eder, nesli de onun yaptığı gibi yapardı. Bu silsile böylece devam etti. Nihayet bir dönem geldi, babalar vefat etti, oğullar: "Atalarımız bu putları sadece ilah olarak edindiler ve onlara taptılar," dediler
Urdu
ہم سے ابراہیم بن موسیٰ نے بیان کیا، انہوں نے کہا ہم کو ہشام نے خبر دی، ان سے ابن جریج نے اور عطاء نے بیان کیا اور ان سے عبداللہ بن عباس رضی اللہ عنہما نے بیان کیا کہ جو بت موسیٰ علیہ السلام کی قوم میں پوجے جاتے تھے بعد میں وہی عرب میں پوجے جانے لگے۔ ود دومۃ الجندل میں بنی کلب کا بت تھا۔ سواع بنی ہذیل کا۔ یغوث بنی مراد کا اور مراد کی شاخ بنی غطیف کا جو وادی اجوف میں قوم سبا کے پاس رہتے تھے یعوق بنی ہمدان کا بت تھا۔ نسر حمیر کا بت تھا جو ذوالکلاع کی آل میں سے تھے۔ یہ پانچوں نوح علیہ السلام کی قوم کے نیک لوگوں کے نام تھے جب ان کی موت ہو گئی تو شیطان نے ان کے دل میں ڈالا کہ اپنی مجلسوں میں جہاں وہ بیٹھے تھے ان کے بت قائم کر لیں اور ان بتوں کے نام اپنے نیک لوگوں کے نام پر رکھ لیں چنانچہ ان لوگوں نے ایسا ہی کیا اس وقت ان بتوں کی پوجا نہیں ہوتی تھی لیکن جب وہ لوگ بھی مر گئے جنہوں نے بت قائم کئے تھے اور علم لوگوں میں نہ رہا تو ان کی پوجا ہونے لگی۔