Arabic
حَدَّثَنَا حَجَّاجُ بْنُ مِنْهَالٍ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنْ عَمْرٍو، عَنْ عَطَاءٍ، عَنْ صَفْوَانَ بْنِ يَعْلَى، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ سَمِعْتُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم يَقْرَأُ عَلَى الْمِنْبَرِ {وَنَادَوْا يَا مَالِكُ لِيَقْضِ عَلَيْنَا رَبُّكَ} وَقَالَ قَتَادَةُ مَثَلاً لِلآخِرِينَ عِظَةً لِمَنْ بَعْدَهُمْ. وَقَالَ غَيْرُهُ {مُقْرِنِينَ} ضَابِطِينَ يُقَالُ فُلاَنٌ مُقْرِنٌ لِفُلاَنٍ ضَابِطٌ لَهُ وَالأَكْوَابُ الأَبَارِيقُ الَّتِي لاَ خَرَاطِيمَ لَهَا {أَوَّلُ الْعَابِدِينَ} أَىْ مَا كَانَ فَأَنَا أَوَّلُ الأَنِفِينَ وَهُمَا لُغَتَانِ رَجُلٌ عَابِدٌ وَعَبِدٌ وَقَرَأَ عَبْدُ اللَّهِ {وَقَالَ الرَّسُولُ يَا رَبِّ} وَيُقَالُ أَوَّلُ الْعَابِدِينَ الْجَاحِدِينَ مِنْ عَبِدَ يَعْبَدُ.
حدثنا حجاج بن منهال، حدثنا سفيان بن عيينة، عن عمرو، عن عطاء، عن صفوان بن يعلى، عن ابيه، قال سمعت النبي صلى الله عليه وسلم يقرا على المنبر {ونادوا يا مالك ليقض علينا ربك} وقال قتادة مثلا للاخرين عظة لمن بعدهم. وقال غيره {مقرنين} ضابطين يقال فلان مقرن لفلان ضابط له والاكواب الاباريق التي لا خراطيم لها {اول العابدين} اى ما كان فانا اول الانفين وهما لغتان رجل عابد وعبد وقرا عبد الله {وقال الرسول يا رب} ويقال اول العابدين الجاحدين من عبد يعبد
Bengali
سُوْرَةُ حم الزُّخْرُفِ সূরাহ (৪৩) : হা-মীম যুখরুফ وَقَالَ مُجَاهِدٌ (عَلٰى أُمَّةٍ) عَلَى إِمَامٍ (وَقِيْلَه” يَا رَبِّ) تَفْسِيْرُهُ أَيَحْسِبُوْنَ أَنَّا لَا نَسْمَعُ سِرَّهُمْ وَنَجْوَاهُمْ وَلَا نَسْمَعُ قِيْلَهُمْ وَقَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ (وَلَوْلَآ أَنْ يَّكُوْنَ النَّاسُ أُمَّةً وَّاحِدَةً) لَوْلَا أَنْ جَعَلَ النَّاسَ كُلَّهُمْ كُفَّارًا لَجَعَلْتُ لِبُيُوْتِ الْكُفَّارِ سَقْفًا مِنْ فِضَّةٍ وَمَعَارِجَ مِنْ فِضَّةٍ وَهِيَ دَرَجٌ وَسُرُرَ فِضَّةٍ (مُقْرِنِيْنَ) مُطِيْقِيْنَ (اٰسَفُوْنَا) أَسْخَطُوْنَا (يَعْشُ) يَعْمَى وَقَالَ مُجَاهِدٌ (أَفَنَضْرِبُ عَنْكُمْ الذِّكْرَ) أَيْ تُكَذِّبُوْنَ بِالْقُرْآنِ ثُمَّ لَا تُعَاقَبُوْنَ عَلَيْهِ (وَمَضٰى مَثَلُ الْأَوَّلِيْنَ) سُنَّةُ الْأَوَّلِيْنَ (وَمَا كُنَّا لَه” مُقْرِنِيْنَ) يَعْنِي الإِبِلَ وَالْخَيْلَ وَالْبِغَالَ وَالْحَمِيْرَ (يَنْشَأُ فِي الْحِلْيَةِ) الْجَوَارِيْ جَعَلْتُمُوْهُنَّ لِلرَّحْمَنِ وَلَدًا (فَكَيْفَ تَحْكُمُوْنَ لَوْ شَآءَ الرَّحْمٰنُ مَا عَبَدْنَاهُمْ) يَعْنُوْنَ الْأَوْثَانَ يَقُوْلُ اللهُ تَعَالَى (مَا لَهُمْ بِذٰلِكَ مِنْ عِلْمٍ) أَيْ الْأَوْثَانُ إِنَّهُمْ لَا يَعْلَمُوْنَ (فِيْ عَقِبِهِ) وَلَدِهِ (مُقْتَرِنِيْنَ) يَمْشُوْنَ مَعًا (سَلَفًا) قَوْمُ فِرْعَوْنَ سَلَفًا لِكُفَّارِ أُمَّةِ مُحَمَّدٍ e وَمَثَلًا عِبْرَةً (يَصِدُّوْنَ) يَضِجُّوْنَ (مُبْرِمُوْنَ) مُجْمِعُوْنَ (أَوَّلُ الْعَابِدِيْنَ) أَوَّلُ الْمُؤْمِنِيْنَ وَقَالَ غَيْرُهُ (إِنَّنِيْ بَرَآءٌ مِمَّاتَعْبُدُوْنَ) الْعَرَبُ تَقُوْلُ نَحْنُ مِنْكَ الْبَرَاءُ وَالْخَلَاءُ وَالْوَاحِدُ وَالِاثْنَانِ وَالْجَمِيْعُ مِنَ الْمُذَكَّرِ وَالْمُؤَنَّثِ يُقَالُ فِيْهِ بَرَاءٌ لِأَنَّهُ مَصْدَرٌ وَلَوْ قَالَ بَرِيْءٌ لَقِيْلَ فِي الِاثْنَيْنِ بَرِيئَانِ وَفِي الْجَمِيْعِ بَرِيئُوْنَ وَقَرَأَ عَبْدُ اللهِ إِنَّنِيْ بَرِيْءٌ بِالْيَاءِ وَالزُّخْرُفُ الذَّهَبُ (مَلَآئِكَةً) يَخْلُفُوْنَ يَخْلُفُ بَعْضُهُمْ بَعْضًا. মুজাহিদ (রহ.) বলেছেন, عَلٰى أُمَّةٍ এক নেতার অনুসারী। وَقِيْلَه يَا رَبِّ এর ব্যাখ্যা এই যে, কাফিররা কি মনে করে, আমি তাদের গোপন বিষয় ও মন্ত্রণার খবর রাখি না এবং আমি তাদের কথাবার্তা শুনি না? ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) বলেছেন, وَلَوْلَا أَنْ يَّكُوْنَ النَّاسُ أُمَّةً وَّاحِدَةً যদি সমস্ত মানুষ কাফের হয়ে যাবার আশংকা না থাকত, তাহলে আমি কাফেরদের গৃহের জন্য দিতাম রৌপ্য নির্মিত ছাদ এবং রৌপ্য নির্মিত মা‘রিজ অর্থাৎ সিঁড়ি আর রৌপ্য নির্মিত পালঙ্ক। مُقْرِنِيْنَ সামর্থ্যবান লোক। اٰسَفُوْنَا তারা আমাকে রাগান্বিত করল। يَعْشُ অন্ধ হয়ে যায়। মুজাহিদ বলেছেন, أَفَنَضْرِبُ عَنْكُمْ الذِّكْرَ তোমরা কুরআন মাজীদকে মিথ্যা মনে করবে, তারপর এজন্য কি তোমাদের শাস্তি দেয়া হবে না? وَمَضٰى مَثَلُ الْأَوَّلِيْنَ পূর্ববর্তী লোকদের উদাহরণ। وَمَا كُنَّا لَهচ مُقْرِنِيْنَ উট, ঘোড়া, খচ্চর ও গাধাকে বোঝানো হয়েছে। يَنْشَأُ فِي الْحِلْيَةِ কন্যা সন্তান; এদের তোমরা আল্লাহর সন্তান সাব্যস্ত করছ- এ তোমরা কেমন সিদ্ধান্ত দিচ্ছ ......... لَوْ شَآءَ الرَّحْمٰنُ مَا عَبَدْنَاهُمْ আয়াতাংশে বর্ণিত هم সর্বনাম-এর দ্বারা মূর্তিকে বোঝানো হয়েছে। কেননা, আল্লাহ্ বলেছেন, مَا لَهُمْ بِذَلِكَ مِنْ عِلْمٍ এ সম্বন্ধে প্রতিমাদের কোন জ্ঞান নেই। فِيْ عَقِبِهٰতার সন্তানদের মধ্যে مُقْتَرِنِيْنَ এক সঙ্গে তারা চলে আসছিল। سَلَفًا দ্বারা উদ্দেশ্য ফির‘আউন সম্প্রদায়। কেননা, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উম্মাতের কাফেরদের জন্য তারা হচ্ছে অগ্রগামী দল এবং তারা হচ্ছে শিক্ষা গ্রহণের এক নমুনা। يَصِدُّوْنَ তারা চেঁচামেচি শুরু করে দেয়। مُبْرِمُوْنَ আমিই তো সিদ্ধান্ত দানকারী। أَوَّلُالْعَابِدِيْنَ মু’মিনদের অগ্রণী। إِنَّنِيْ بَرَآءٌ مِّمَّا تَعْبُدُوْنَ আরবরা বলে, نَحْنُ مِنْكَ الْبَرَآءُ وَالْخَلَآءُ আমরা তোমার থেকে পৃথক, পুরুষলিঙ্গ, স্ত্রীলিঙ্গ, বহুবচন, দ্বিবচন ও একবচন সকল ক্ষেত্রে الْبَرَآءُ শব্দটি একইভাবে ব্যবহৃত হয়। কেননা, এ শব্দটি হচ্ছে মাসদার (মূল শব্দ)। যদি بَرِيْءٌ বল, তাহলে দ্বিবচনে بَرِيئَآنِ বলা হবে এবং বহুবচনে বলা হবে بَرِيــٓئُوْنَ। ‘আবদুল্লাহ্ إِنَّنِيْبَرِيْٓءٌ (ياদ্বারা) পাঠ করতেন। الزُّخْرُفُ স্বর্ণ। مَلَآئِكَةً তারা পরস্পরের স্থলাভিষিক্ত হতো। ৪৮১৯. ইয়া‘লা (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে মিম্বরে পড়তে শুনেছি- وَنَادَوْا يَا مَالِكُ لِيَقْضِ عَلَيْنَا رَبُّكَ (তারা চীৎকার করে বলবে, হে মালিক! তোমার প্রতিপালক যেন আমাদের নিঃশেষ করে দেন।) ক্বাতাদাহ বলেন, مَثَلًا لِّلْاٰخِرِيْنَ এর অর্থ পরবর্তী লোকদের জন্য নাসীহাত। ক্বাতাদাহ (রহ.) ব্যতীত অন্যান্য মুফাস্সির বলেছেন, مُقْرِنِيْنَ নিয়ন্ত্রণকারী। বলা হয় فُلَانٌ مُقْرِنٌ لِفُلَانٍ অর্থাৎ তার নিয়ন্তা। الأَكْوَابُ অর্থ হাতল বিহীন পানপাত্র। ক্বাতাদাহ (রহ.) أُمِّ الْكِتَابِ সম্পর্কে বলেন, তা হচ্ছে মূল কিতাব ও সারাংশ। أَوَّلُ الْعَابِدِيْنَ অর্থ হচ্ছে, আল্লাহর কোন সন্তান নেই- এ কথা প্রত্যাখ্যানকারী সর্বপ্রথম আমি নিজেই। رَجُلٌ عَابِدٌ وَعَبِدٌ দু’ ধরনের ব্যবহার রয়েছে। ‘আবদুল্লাহ্ ইবনু মাস‘উদ (রাঃ)وَقَالَ الرَّسُوْلُ يَا رَبِّ পাঠ করতেন। কোন কোন মুফাস্সির বলেন, أَوَّلُ الْعَابِدِيْنَ-এ বর্ণিত الْعَابِدِيْنَ শব্দটি عَبِدَ يَعْبَد এর ওজনে এসেছে; যার অর্থ অস্বীকারকারী। [৩২৩০] (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৪৪৫৫, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ)
English
Narrated Ya`la:I heard the Prophet (ﷺ) reciting when on the pulpit: 'They will cry, "O Malik (Keeper of Hell) Let your Lord make an end of us
Indonesian
Telah menceritakan kepada kami [Hajjaj bin Minhal] Telah menceritakan kepada kami [Sufyan bin Uyainah] dari [Amru] dari ['Atha] dari [Shafwan bin Ya'la] dari [Bapaknya] dia berkata; Aku mendengar Nabi shallallahu 'alaihi wasallam di atas mimbar membaca ayat: Mereka berseru: "Hai Malik biarlah Tuhanmu membunuh kami saja." (Az Zukhruf: 77). Qatadah berkata; MATSALAN LIL AAKHARIIN; Yaitu pelajaran bagi orang-orang sesudah mereka
Russian
Сообщается, что Я‘ля сказал: «Я слышал, как Пророк ﷺ, стоя на минбаре, читал аят :“Они воззовут: “О Малик (имя стража Ада)! Пусть твой Господь покончит с нами”»
Tamil
யஅலா பின் உமைய்யா அத்தமீமீ (ரலி) அவர்கள் கூறியதாவது: நபி (ஸல்) அவர்கள், உரைமேடை (மிம்பர்) மீதிருந்தபடி, ‘‘ ‘(நரகத்தின் பொறுப்பாளரான வானவர்) மாலிக்கே! உங்கள் இறைவன் எங்களுக்கு (மரணத்தின் மூலமாவது) தீர்ப்பளிக்கட்டும்!’ என்று (நரகவாசிகள்) சப்தமிடுவார்கள்” எனும் (43:77ஆவது) வசனத்தை ஓதக் கேட்டேன்.2 கத்தாதா (ரஹ்) அவர்கள் கூறியதாவது: (43:56ஆவது வசனத்தின் மூலத்தி லுள்ள) ‘மஸலன் லில் ஆகிரீன்’ எனும் சொற்றொடருக்கு ‘பிற்கால மக்களுக்கு அறிவுரையாக (ஆக்கினோம்)’ என்று பொருள். கத்தாதா (ரஹ்) அல்லாதோர் கூறியதாவது: (43:13ஆவது வசனத்தின் மூலத்தி லுள்ள) ‘முக்ரினீன்’ எனும் சொல்லுக்கு ‘கட்டுப்படுத்தக்கூடியவர்கள்’ என்று பொருள். ‘இன்னார் இன்னாரைக் கட்டுப்படுத்தக்கூடியவர்’ என்பதைக் குறிக்க ‘முக்ரின்’ எனும் சொல் ஆளப்படுவதுண்டு. (43:71ஆவது வசனத்தின் மூலத்திலுள்ள) ‘அக்வாப்’ எனும் சொல்லுக்கு ‘கைப் பிடிகள் இல்லாத கோப்பைகள்’ என்பது பொருள். கத்தாதா (ரஹ்) அவர்கள் கூறினார்கள்: (43:4ஆவது வசனத்தின் மூலத்திலுள்ள) ‘உம்முல் கிதாப்’ என்பதற்கு ‘மொத்த ஏடு - மூல ஏடு’ என்பது பொருள். (43:81ஆவது வசனத்தின் பொருளாவது:) ரஹ்மானுக்குக் குழந்தை இல்லை; (அவ்வாறு இருப்பதாக யாரும் கூறினால்) கடுமையாக எதிர்ப்பவர்களில் நானே முதல் ஆளாக இருப்பேன். ‘ரஜுலுன் ஆபிதுன்’ எனும் சொல்லுக்கும், ‘ரஜுலுன் அபிதுன்’ எனும் சொல்லுக்கும் ‘வழிபடும் மனிதன்’ என்றே பொருள். (வ கீலிஹீ யா ரப்பீ எனும் 43:88ஆவது வசனத்தை) ‘வ காலர் ரஸூலு யா ரப்பீ’ என்று அப்துல்லாஹ் பின் மஸ்ஊத் (ரலி) அவர்கள் ஓதியுள்ளார்கள்.3 ‘‘அபித, யஅபது எனும் வினைச் சொற்கள் வழியாக வரும் (ஆபித் எனும் வினையாலணையும் பெயரின் பன்மையான) ‘ஆபிதீன்’ என்பதற்கு ‘மறுக்கக் கூடியவர்கள்’ எனப் பொருள்” என்றும் கூறப்படுகிறது. அத்தியாயம் :
Turkish
Safvan İbn Ya'la, babasının, Nebi Sallallahu Aleyhi ve Sellem'in minberde "Ey Malik! Rabbin bizim işimizi bitirsin! diye seslenirler, "(Zuhruf 77 ayetini okuduğunu işittiğini rivayet etmiştir)
Urdu
ہم سے حجاج بن منہال نے بیان کیا، کہا ہم سے سفیان بن عیینہ نے بیان کیا، ان سے عمرو نے، ان سے عطاء نے، ان سے صفوان بن یعلیٰ نے اور ان سے ان کے والد نے کہ میں نے رسول اللہ صلی اللہ علیہ وسلم کو منبر پر یہ آیت پڑھتے سنا «ونادوا يا مالك ليقض علينا ربك» ”اور یہ لوگ پکاریں گے کہ اے مالک! تمہارا پروردگار ہمارا کام ہی تمام کر دے۔“ اور قتادہ نے کہا «مثلا للآخرين» یعنی پچھلوں کے لیے نصیحت۔ دوسرے نے کہا «مقرنين» کا معنی قابو میں رکھنے والے۔ عرب لوگ کہتے ہیں فلانا فلانے کا «مقرن» ہے یعنی اس پر اختیار رکھتا ہے ( اس کو قابو میں لایا ہے ) ۔ «أكواب» وہ کوزے جن میں ٹونٹی نہ ہو بلکہ منہ کھلا ہوا ہو جہاں سے آدمی چاہے پئے۔ «ان کان للرحمن ولد» کا معنی یہ ہے کہ اس کی کوئی اولاد نہیں ہے۔ ( اس صورت میں «ان نافيه» ہے ) «عابدين» سے «آنفين» مراد ہے۔ یعنی سب سے پہلے میں اس سے «عار» کرتا ہوں۔ اس میں دو لغت ہیں «عابد وعبد» اور عبداللہ بن مسعود رضی اللہ عنہ نے اس کو «وقال الرسول يا رب» پڑھا ہے۔ «أول العابدين» کے معنی سب سے پہلا انکار کرنے والا یعنی اگر خدا کی اولاد ثابت کرتے ہو تو میں اس کا سب سے پہلا انکاری ہوں۔ اس صورت میں «عابدين» باب «عبد يعبد.» سے آئے گا اور قتادہ نے کہا «في أم الكتاب» کا معنی یہ ہے کہ مجموعی کتاب اور اصل کتاب ( یعنی لوح محفوظ میں ) ۔