Arabic
حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يُوسُفَ، حَدَّثَنَا مَالِكٌ، عَنْ نَافِعٍ، أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ ـ رضى الله عنهما ـ كَانَ إِذَا سُئِلَ عَنْ صَلاَةِ الْخَوْفِ قَالَ يَتَقَدَّمُ الإِمَامُ وَطَائِفَةٌ مِنَ النَّاسِ فَيُصَلِّي بِهِمِ الإِمَامُ رَكْعَةً، وَتَكُونُ طَائِفَةٌ مِنْهُمْ بَيْنَهُمْ وَبَيْنَ الْعَدُوِّ لَمْ يُصَلُّوا، فَإِذَا صَلَّوُا الَّذِينَ مَعَهُ رَكْعَةً اسْتَأْخَرُوا مَكَانَ الَّذِينَ لَمْ يُصَلُّوا وَلاَ يُسَلِّمُونَ، وَيَتَقَدَّمُ الَّذِينَ لَمْ يُصَلُّوا فَيُصَلُّونَ مَعَهُ رَكْعَةً، ثُمَّ يَنْصَرِفُ الإِمَامُ وَقَدْ صَلَّى رَكْعَتَيْنِ، فَيَقُومُ كُلُّ وَاحِدٍ مِنَ الطَّائِفَتَيْنِ فَيُصَلُّونَ لأَنْفُسِهِمْ رَكْعَةً بَعْدَ أَنْ يَنْصَرِفَ الإِمَامُ، فَيَكُونُ كُلُّ وَاحِدٍ مِنَ الطَّائِفَتَيْنِ قَدْ صَلَّى رَكْعَتَيْنِ، فَإِنْ كَانَ خَوْفٌ هُوَ أَشَدَّ مِنْ ذَلِكَ صَلَّوْا رِجَالاً، قِيَامًا عَلَى أَقْدَامِهِمْ، أَوْ رُكْبَانًا مُسْتَقْبِلِي الْقِبْلَةِ أَوْ غَيْرَ مُسْتَقْبِلِيهَا. قَالَ مَالِكٌ قَالَ نَافِعٌ لاَ أُرَى عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ ذَكَرَ ذَلِكَ إِلاَّ عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم.
حدثنا عبد الله بن يوسف، حدثنا مالك، عن نافع، ان عبد الله بن عمر رضى الله عنهما كان اذا سيل عن صلاة الخوف قال يتقدم الامام وطايفة من الناس فيصلي بهم الامام ركعة، وتكون طايفة منهم بينهم وبين العدو لم يصلوا، فاذا صلوا الذين معه ركعة استاخروا مكان الذين لم يصلوا ولا يسلمون، ويتقدم الذين لم يصلوا فيصلون معه ركعة، ثم ينصرف الامام وقد صلى ركعتين، فيقوم كل واحد من الطايفتين فيصلون لانفسهم ركعة بعد ان ينصرف الامام، فيكون كل واحد من الطايفتين قد صلى ركعتين، فان كان خوف هو اشد من ذلك صلوا رجالا، قياما على اقدامهم، او ركبانا مستقبلي القبلة او غير مستقبليها. قال مالك قال نافع لا ارى عبد الله بن عمر ذكر ذلك الا عن رسول الله صلى الله عليه وسلم
Bengali
(فَإِنْ خِفْتُمْ فَرِجَالًا أَوْ رُكْبَانًا فَإِذَآ أَمِنْتُمْ فَاذْكُرُوا اللهَ كَمَا عَلَّمَكُمْ مَا لَمْ تَكُوْنُوْا تَعْلَمُوْنَ) وَقَالَ ابْنُ جُبَيْرٍ : (وَسِعَ كُرْسِيُّهُ) : عِلْمُهُ’ يُقَالُ (بَسْطَةً) زِيَادَةً وَفَضْلًا. (أَفْرِغْ)أَنْزِلْ، (وَلَا يَئُوْدُهُ) : لَا يُثْقِلُهُ، آدَنِيْ : أَثْقَلَنِيْ وَالْآدُ وَالأَيْدُ : الْقُوَّةُ. (السِّنَةُ) : نُعَاسٌ. (لَمْ يَتَسَنَّهْ) : لَمْ يَتَغَيَّرْ. (فَبُهِتَ) :ذَهَبَتْ حُجَّتُهُ. (خَاوِيَةٌ) : لَا أَنِيْسَ فِيْهَا. (عُرُوْشُهَا) أَبْنِيَتُهَا. (السِّنَةُ) : نُعَاسٌ. (نُنْشِرُهَا) : نُخْرِجُهَا. (إِعْصَارٌ) : رِيْحٌ عَاصِفٌ تَهُبُّ مِنَ الْأَرْضِ إِلَى السَّمَاءِ كَعَمُوْدٍ فِيْهِ نَارٌ وَقَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ :(صَلْدًا) لَيْسَ عَلَيْهِ شَيْءٌ وَقَالَ عِكْرِمَةُ (وَابِلٌ)مَطَرٌ شَدِيْدٌ (الطَّلُّ)النَّدَى وَهَذَا مَثَلُ عَمَلِ الْمُؤْمِنِ يَتَسَنَّهْ يَتَغَيَّرْ. ‘‘তবে যদি তোমরা আশঙ্কা কর তবে পদচারী অথবা আরোহী অবস্থায়; যখন তোমরা নিরাপদ বোধ কর তখন আল্লাহকে স্মরণ করবে, যেভাবে তিনি তোমাদের শিক্ষা দিয়েছেন যা তোমরা জানতে না।’’ (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৩৯) ইবনু যুবায়র (রাঃ) বলেন, كُرْسِيُّهُ আল্লাহর কুরসীর অর্থ হলঃ عِلْمُهُ তাঁর জ্ঞান। আর بَسْطَةً অতিরিক্ত ও অধিক। أَفْرِغْ অবতীর্ণ কর। يَئُوْدُهُ ভারী ও বোঝা বোধ হয় না তাঁর। যেমন آدَنِيْ أَثْقَلَنِيْ শক্ত ও ভারী করেছে আমাকে। الآدُ وَالأَيْدُ শক্ত ও শক্তি। فَبُهِتَ তার দলীল-প্রমাণ শেষ হয়ে গেছে। خَاوِيَةٌ বিরান, জনশূন্য, عُرُوْشُهَا বুনিয়াদ ও ভিত্তি, السِّنَةُ তন্দ্রা, ঝিমুনি, نُنْشزُهَا আমি খাড়া করছি বা উঠাচ্ছি। إِعْصَارٌ ঝড়ো বাতাস বা ঘূর্ণি বায়ু যা ভূমি থেকে আকাশের দিকে প্রলম্বিত হয় এবং এর মধ্যে আগুন বা লু থাকে। ‘আবদুল্লাহ ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) বলেছেনঃ صَلْدًا মসৃণ পরিচ্ছ্ন্ন পাথর যার উপর কিছু্ই থাকে না। ‘ইকরামাহ বলেছেনঃ وَابِلٌ মুষলধারে বৃষ্টি। الطَّلُّ শিশির। এ দ্বারা ঈমানদার ব্যক্তির ‘আমলের উদাহরণ দেয়া হয়েছে। يَتَسَنَّهْ বিকৃত বা পরিবর্তিত হয়ে যায়নি। ৪৫৩৫. নাফি‘ (রহ.) হতে বর্ণিত। ‘আবদুল্লাহ ইবনু ‘উমার (রাঃ)-কে যখন সালাতুল খাওফ (যুদ্ধক্ষেত্রে শত্রুর ভয় থাকা অবস্থায় সালাত) প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হত তখন তিনি বলতেন, ইমাম সামনে যাবেন এবং একদল লোকও জামা‘আতে শামিল হবে। তিনি তাদের সঙ্গে এক রাক‘আত সালাত আদায় করবেন এবং তাদের আর একদল জামা‘আতে শামিল না হয়ে তাদের ও শত্রুর মাঝখানে থেকে যারা সালাত আদায় করেনি তাদের পাহারা দিবে। ইমামের সঙ্গে যারা এক রাক‘আত সালাত আদায় করেছে তারা পেছনে গিয়ে যারা এখনও সালাত আদায় করেনি তাদের স্থানে দাঁড়াবে কিন্তু সালাম ফেরাবে না। যারা সালাত আদায় করেনি তারা আগে বাড়বে এবং ইমামের সঙ্গে এক রাক‘আত আদায় করবে। তারপর ইমাম সালাত হতে নিষ্ক্রান্ত হবেন। কেননা তিনি দু’ রাক‘আত সালাত আদায় করেছেন। এরপর উভয় দল দাঁড়িয়ে নিজে নিজে বাকি এক রাক‘আত ইমামের সালাত শেষে আদায় করে নেবে। তাহলে প্রত্যেক জনেরই দু’ রাক‘আত সালাত আদায় হয়ে যাবে। ভয়-ভীতি এর চেয়েও অধিক হলে নিজে নিজে দাঁড়িয়ে অথবা যানবাহনে আরোহী অবস্থায় কিবলার দিকে মুখ করে বা যেদিকে সম্ভব মুখ করে সালাত আদায় করবে। ইমাম মালিক (রহ.) বলেন, ইমাম নাফি‘ (রহ.) বলেন, আমি অবশ্য মনে করি ইবনু ‘উমার (রাঃ) নবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে শুনেই এই হাদীস বর্ণনা করেছেন। [৯৪২] (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৪১৭৫, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ)
English
Narrated Nafi`:Whenever `Abdullah bin `Umar was asked about Salat-al-Khauf (i.e. prayer of fear) he said, "The Imam comes forward with a group of people and leads them in a one rak`a prayer while another group from them who has not prayed yet, stay between the praying group and the enemy. When those who are with the Imam have finished their one rak`a, they retreat and take the positions of those who have not prayed but they will not finish their prayers with Taslim. Those who have not prayed, come forward to offer a rak`a with the Imam (while the first group covers them from the enemy). Then the Imam, having offered two rak`at, finishes his prayer. Then each member of the two groups offer the second rak`a alone after the Imam has finished his prayer. Thus each one of the two groups will have offered two rak`at. But if the fear is too great, they can pray standing on their feet or riding on their mounts, facing the Qibla or not." Nafi` added: I do not think that `Abdullah bin `Umar narrated this except from Allah's Messenger (ﷺ) (See Hadith No. 451, Vol 5 to know exactly "The Fear Prayer)
Indonesian
Telah menceritakan kepada kami [Abdullah bin Yusuf] Telah menceritakan kepada kami [Malik] dari [Nafi'] bahwa [Abdullah bin Umar radliallahu 'anhuma] apabila ditanya tentang shalat khauf dia menjawab; "Seorang imam maju bersama sekelompok orang, lalu shalat satu rekaat bersama mereka. Sedangkan sekelompok yang lain yang berada antara imam dengan musuh belum mengerjakan shalat. Jika orang-orang yang shalat bersama imam telah selesai, mereka mundur ke tempat orang-orang yang belum shalat dan mereka belum salam. Kelompok yang belum shalat maju dan shalat bersama imam satu rekaat. Imam pergi dan dia telah shalat dua rekaat. Maka semua dari dua kelompok itu berdiri dan menyempurnakan shalat mereka satu rekaat, satu rekaat, setelah perginya imam. Setiap kelompok itu telah menyempurnakan dua rekaaat. Jika keadaan lebih menakutkan daripada itu, mereka shalat dengan berjalan kaki atau dengan menunggangi tunggangan, baik menghadap qiblat atau tidak." Malik berkata, Nafi' berkata; "Saya tidak melihat Abdullah bin Umar menceritakannya melainkan dari Rasulullah shallallahu 'alaihi wasallam
Russian
Сообщается со слов Нафи‘а, что когда ‘Абдуллаха ибн ‘Умара спрашивали о молитве страха (салят аль-хауф), он говорил: «Имам выходит вперёд с группой людей и совершает с ними один рак‘ат, в то время как другая группа из них, которая еще не молилась, остается между молящейся группой и врагом. Когда те, кто с имамом, закончат свой один рак‘ат, они отступают назад и занимают позиции тех, кто не молился, но они не произносят слова таслима. Те, кто не молился, выходят вперёд, чтобы совершить один рак‘ат с имамом. Затем имам, совершив два рак‘ата, заканчивает свою молитву. Затем каждая из двух групп встаёт и совершает самостоятельно один рак‘ат, совершив таким образом два рак‘ата. Если страх был сильнее этого, тогда они молились на ходу, стоя на ногах или верхом, повернувшись к кибле и не поворачиваясь к кибле» \nНафи’ сказал: «Я не думаю, что ‘Абдуллах ибн ‘Умар сказал это, не цитируя Посланника Аллаха ﷺ»
Tamil
நாஃபிஉ (ரஹ்) அவர்கள் கூறிய தாவது: அப்துல்லாஹ் பின் உமர் (ரலி) அவர்களிடம் அச்ச நேரத் தொழுகை குறித்து கேட்கப்பட்டால் (இப்படிக்) கூறுவார்கள்: (முதலில்) இமாமும் மக்களில் ஒரு பிரிவினரும் (ஓர் இடத்திற்கு) முன்னேறிச் செல்வார்கள். மக்களுக்கு இமாம் ஒரு ரக்அத் தொழுவிப்பார். மக்களில் மற்றொரு பிரிவினர் தொழாமல் மக்களுக்கும் எதிரிகளுக்கும் இடையில் (பாதுகாப்பு அரணாக) இருப்பார்கள். இமாமுடன் இருப்பவர்கள் ஒரு ரக்அத் தொழுது முடித்துவிட்டால், சலாம் கொடுக்காமலேயே இதுவரை தொழாதவர்களின் இடத்திற்குச் சென்றுவிடுவர். இப்போது இதுவரை தொழாதவர்கள், முன்சென்று இமாமுடன் ஒரு ரக்அத்தைத் தொழுதுகொள்வர். பிறகு, இமாம் இரண்டு ரக்அத்களைத் தொழுது முடித்த நிலையில் திரும்பிச் சென்றுவிட, அதன் பிறகு இரு பிரிவினரில் ஒவ்வொருவரும் நின்று தனித்தனியாக ஒரு ரக்அத் தொழுவார்கள். இப்படியாக, இரு பிரிவினரில் ஒவ்வொருவரும் இரு ரக்அத்களைத் தொழுதுவிட்டிருப்பார்கள். இதைவிடக் கடுமையான அச்ச நிலை ஏற்பட்டால் அவர்கள் நடந்தவர்களாகவோ, தம் கால்களால் நின்ற நிலையிலோ, வாகனத்தில் பயணம் செய்தவர்களாகவோ கிப்லா திசையை முன்னோக்கியபடி, அல்லது முன்னோக்காமல் தொழலாம். இதன் அறிவிப்பாளரான மாலிக் (ரஹ்) அவர்கள் கூறுகிறார்கள்: அப்துல்லாஹ் பின் உமர் (ரலி) அவர்கள் அல்லாஹ்வின் தூதர் (ஸல்) அவர்களிடம் கேட்டே இதை அறிவித்திருப்பதாக நான் கருதுகிறேன் என்று நாஃபிஉ (ரஹ்) கூறினார்கள்.74 அத்தியாயம் :
Turkish
Abdullah İbn Ömer radiyallahu anh kendisine korku namazı sorulduğu zaman şu cevabı verirdi: "İmam ile birlikte bir grup öne çıkar. İmam onlara bir rekat kıldım. Bu esnada diğer grup onlar ile düşman arasında namaz kılmadan beklerler. İmam arkasında namaza duranlara bir rekat kıldırdıktan sonra, cemaat geri çekilir ve namaz kılmayanların yerine gider. Bu esnada selam vermezler. Sonra namaz kılmayanlar gelir ve imam ile birlikte bir rekat kılarlar. Sonra imam namazı bitirir. Çünkü iki rekatı tamamlamıştır. İmam ayrıldıktan sonra her •iki guruptaki insanlar kalkarlar, kendi başlarına bir rekat daha kılarlar. Böylece her grup iki rekatı tamamlamış olur. Eğer korkuları bundan daha büyükse, bu durumda yürüyerek, ayakta durarak veya binek üstünde kılarlar. Bu esnada kıbleye yönelebilirler de yönelmeyebilirler de." İmam Malik Nafi'nin şöyle dediğini nakletmiştir: "Kanaatime göre Abdullah İbn Ömer korku namazının nasıl kılınacağını olsa olsa Nebi Sallallahu Aleyhi ve Sellem'den nakletmiştir." Fethu'l-Bari Açıklaması: "İbn Cübeyr .......kursiyyühü Allah'ın ilmi anlamına gelir demiştir." Süfyan es-Sevrı tefsirinde Ebu Huzeyfe kanalıyla bu rivayeti senediyle birlikte zikretmiştir. Rivayetin senedi sahihtir. Abd İbn Humeyd ve İbn Ebı Hatim başka bir senedie bu rivayeti Saıd İbn Cübeyr kanalıyla İbn Abbas'tan nakletmiştir. Ayrıca bu rivayet Taberanı'nin "Kitabu's-sünne" adlı eserinde bu senetle merfU' olarak nakledilmiştir. "Fevaidi Ebi'lHasen Ali İbn Ömer el-Harbf' adlı eserde de merfU' olduğu bize rivayet edilmiştir. Ancak bu rivayetin mevkUf olması daha doğrudur. Bu konuda Ukayli şöyle demiştir: "Bu rivayetin ref' edilmesi yanlıştır." Ayrıca bu tefsır garlbdir. Çünkü İbn Ebı Hatim bir başka senetle İbn Abbas'tan kürsü kelimesinin, iki ayağın konduğu yer anlamına geldiğini nakletmiştir. İbnu'l-Münzir de sahıh bir senetle Ebu Musa el-Eş'arı'den buna benzer bir tefsır nakletmiştir. .....ve la yeuduhu ona ağırlık vermez anlamına gelir." Bu tefsır İbn Abbas'a aittir. Bu yorumu İbn Ebı Hatim Ali bin Ebı Talha kanalıyla İbn Abbas'tan nakletmiştir. ".......es-sinetu uyuklama." Bu yorumu İbn Ebı Hatim, Ali İbn Ebı Talha kanalıyla İbn Abbas'tan nakletmiştir. ......lem yetesenneh değişmemiş [bozulmamış]." Bu yorumu İbn Ebı Hatim iki farklı senet ile ıbn Abbas'tan rivayet etmiştir. Yakup kıraatinde bu kelime .....Iem yetesenne şeklinde okunur ve yıllanmamış, sanki akşamdan sabaha kalmış anlamına gelir. ÖNEMLİ AÇiKLAMA Bazı usul alimleri bu ayeti, kıyasın meşru olduğuna delilolarak getirmişlerdir. Çünkü bu ayette bir kı yas söz konusudur. Şehir halkının diriltilmesi, şehrin yeniden imarlı hale gelmesi, yok olduktan sonra rızıkların tekrar var edilmesi, bu şehirden geçen kimsenin ve eşeğinin öldükten sonra yiyecekleri yanlarında olduğu halde diriltilmelerine kıyas edilmiştir. "İbn Abbas şöyle demiştir: .........salden üzerinde hiçbir şeyolmayan manasına gelir." İbn Ebı Hatim bu kelimenin açıklaması hakkında başka bir senetle İbn Abbas'ın şöyle dediğini nakletmiştir: ......salden üzerinde hiçbir şeyin bitmediği kuru yer anlamındadır
Urdu
ہم سے عبداللہ بن یوسف نے بیان کیا، کہا ہم سے امام مالک نے بیان کیا، ان سے نافع نے کہ جب عبداللہ بن عمر رضی اللہ عنہما سے نماز خوف کے متعلق پوچھا جاتا تو وہ فرماتے کہ امام مسلمانوں کی ایک جماعت کو لے کر خود آگے بڑھے اور انہیں ایک رکعت نماز پڑھائے۔ اس دوران میں مسلمانوں کی دوسری جماعت ان کے اور دشمن کے درمیان میں رہے۔ یہ لوگ نماز میں ابھی شریک نہ ہوں، پھر جب امام ان لوگوں کو ایک رکعت پڑھا چکے جو پہلے اس کے ساتھ تھے تو اب یہ لوگ پیچھے ہٹ جائیں اور ان کی جگہ لے لیں، جنہوں نے اب تک نماز نہیں پڑھی ہے، لیکن یہ لوگ سلام نہ پھیریں۔ اب وہ لوگ آگے بڑھیں جنہوں نے نماز نہیں پڑھی ہے اور امام انہیں بھی ایک رکعت نماز پڑھائے، اب امام دو رکعت پڑھ چکنے کے بعد نماز سے فارغ ہو چکا۔ پھر دونوں جماعتیں ( جنہوں نے الگ الگ امام کے ساتھ ایک ایک رکعت نماز پڑھی تھی ) اپنی باقی ایک ایک رکعت ادا کر لیں۔ جبکہ امام اپنی نماز سے فارغ ہو چکا ہے۔ اس طرح دونوں جماعتوں کی دو دو رکعت پوری ہو جائیں گی۔ لیکن اگر خوف اس سے بھی زیادہ ہے تو ہر شخص تنہا نماز پڑھ لے، پیدل ہو یا سوار، قبلہ کی طرف رخ ہو یا نہ ہو۔ امام مالک نے بیان کیا، ان سے نافع نے کہ مجھ کو یقین ہے کہ عبداللہ بن عمر رضی اللہ عنہما نے یہ باتیں رسول اللہ صلی اللہ علیہ وسلم سے سن کر ہی بیان کی ہیں۔