Arabic

حَدَّثَنِي عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مُحَمَّدٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ، عَنْ مَعْمَرٍ، عَنْ هَمَّامٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ ـ رضى الله عنه ـ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ خَلَقَ اللَّهُ آدَمَ وَطُولُهُ سِتُّونَ ذِرَاعًا، ثُمَّ قَالَ اذْهَبْ فَسَلِّمْ عَلَى أُولَئِكَ مِنَ الْمَلاَئِكَةِ، فَاسْتَمِعْ مَا يُحَيُّونَكَ، تَحِيَّتُكَ وَتَحِيَّةُ ذُرِّيَّتِكَ‏.‏ فَقَالَ السَّلاَمُ عَلَيْكُمْ‏.‏ فَقَالُوا السَّلاَمُ عَلَيْكَ وَرَحْمَةُ اللَّهِ‏.‏ فَزَادُوهُ وَرَحْمَةُ اللَّهِ‏.‏ فَكُلُّ مَنْ يَدْخُلُ الْجَنَّةَ عَلَى صُورَةِ آدَمَ، فَلَمْ يَزَلِ الْخَلْقُ يَنْقُصُ حَتَّى الآنَ ‏"‏‏.‏
حدثني عبد الله بن محمد، حدثنا عبد الرزاق، عن معمر، عن همام، عن ابي هريرة رضى الله عنه عن النبي صلى الله عليه وسلم قال " خلق الله ادم وطوله ستون ذراعا، ثم قال اذهب فسلم على اوليك من الملايكة، فاستمع ما يحيونك، تحيتك وتحية ذريتك. فقال السلام عليكم. فقالوا السلام عليك ورحمة الله. فزادوه ورحمة الله. فكل من يدخل الجنة على صورة ادم، فلم يزل الخلق ينقص حتى الان

Bengali

بَابُ خَلْقِ آدَمَ صَلَوَاتُ اللهِ عَلَيْهِ وَذُرِّيَّتِهِ ৬০/১. অধ্যায় : আদম (আঃ) ও তাঁর সন্তানাদির সৃষ্টি। صَلْصٰلٍ طِيْنٌ خُلِطَ بِرَمْلٍ فَصَلْصَلَ كَمَا يُصَلْصِلُ الْفَخَّارُ وَيُقَالُ مُنْتِنٌ يُرِيْدُوْنَ بِهِ صَلَّ كَمَا يُقَالُ صَرَّ الْبَابُ وَصَرْصَرَ عِنْدَ الإِغْلَاقِ مِثْلُ كَبْكَبْتُهُ يَعْنِيْ كَبَبْتُهُ فَمَرَّتْ بِهِ اسْتَمَرَّ بِهَا الْحَمْلُ فَأَتَمَّتُ أَنْ لَّا تَسْجُدَ أَنْ تَسْجُدَ صَلْصَالٍ বালি মিশ্রিত শুকনো মাটি যা শব্দ করে যেমন আগুনে পোড়া মাটি শব্দ করে। আরো বলা হয় তা হল দুর্গন্ধময় মাটি। আরবরা এ দিয়ে صَلْ অর্থ নিয়ে থাকে, যেমন তারা দরজা বন্ধ করার শব্দের ক্ষেত্রে صَرَّ الْبَابُ এবং صَرْصَرَ শব্দদ্বয় ব্যবহার করে থাকে। অনুরূপ كَبْكَبْتُهُ এর অর্থ كَبَبْتُهُ নিয়ে থাকে। فَمَرَّتْ بِهِ তার গর্ভ স্থিতি লাভ করল এবং এর মেয়াদ পূর্ণ করল। أَنْ لَا تَسْجُدَ এর لَا শব্দটি অতিরিক্ত। أَنْ تَسْجُدَ অর্থ সিজদা করতে। وَإِذْ قَالَ رَبُّكَ لِلْمَلَآئِكَةِ إِنِّيْ جَاعِلٌ فِي الْأَرْضِ خَلِيْفَةً (البقرة : 30) স্মরণ করুন, যখন আপনার প্রতিপালক ফেরেশতামন্ডলীকে বললেন, আমি পৃথিবীতে খলীফা সৃষ্টি করছি- (আল-বাকারাহ ৩০)। قَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ لَمَّا عَلَيْهَا حَافِظٌ (الطارق : 4) إِلَّا عَلَيْهَا حَافِظٌ فِيْ كَبَدٍ (البلد : 4) فِيْ شِدَّةِ خَلْقٍ وَرِيَاشًا (الأعراف : 26) الْمَالُ وَقَالَ غَيْرُهُ الرِّيَاشُ وَالرِّيْشُ وَاحِدٌ وَهُوَ مَا ظَهَرَ مِنْ اللِّبَاسِ مَا تُمْنُوْنَ (الواقعة : 58) النُّطْفَةُ فِيْ أَرْحَامِ النِّسَاءِ ইবনু ‘আব্বাস (রা.) বলেন, لَمَّا عَلَيْهَا حَافِظٌ এর অর্থ কিন্তু তার ওপর রয়েছে তত্ত্বাবধায়ক। فِيْ كَبَدٍ সৃষ্টিগত ক্লেশের মধ্যে وَرِيَاشًا এর অর্থ সম্পদ। ইবনু ‘আব্বাস (রা.) ব্যতীত অন্যরা বলেন, الرِّيَاشُ এবং الرِّيشُ উভয়ের একই অর্থ। আর তা হল পরিচ্ছদের বাহ্যিক দিক। مَا تُمْنُوْنَ স্ত্রীলোকদের জরায়ুতে পতিত বীর্য। وَقَالَ مُجَاهِدٌ إِنَّه” عَلٰى رَجْعِهِ لَقٰدِرٌ (الطارق : 4) النُّطْفَةُ فِي الْإِحْلِيْلِ كُلُّ شَيْءٍ خَلَقَهُ فَهُوَ شَفْعٌ السَّمَاءُ شَفْعٌ وَالْوَتْرُ اللهُ عَزَّ وَجَلَّ فِيْٓ أَحْسَنِ تَقْوِيْمٍ (التين : 4) فِيْ أَحْسَنِ خَلْقٍ أَسْفَلَ سَافِلِيْنَ (التين : 5) إِلَّا مَنْ آمَنَ خُسْرٍ (العصر : 2) ضَلَالٍ ثُمَّ اسْتَثْنَى إِلَّا مَنْ آمَنَ لَازِبٍ (الصفات : ) لَازِمٌ وَنُنْشِئُكُمْ (الواقعة : 61) فِيْ أَيِّ خَلْقٍ نَشَاءُ نُسَبِّحُ بِحَمْدِكَ (البقرة : 30) نُعَظِّمُكَ আর মুজাহিদ (র.) (আল্লাহর বাণী) إِنَّهُ عَلَى رَجْعِهِ لَقَادِرٌ এর অর্থ বলেছেন, পুরুষের লিঙ্গে পুনরায় ফিরিয়ে আনতে আল্লাহ সক্ষম। আল্লাহ সকল বস্তুকে জোড়া জোড়া সৃষ্টি করেছেন। আকাশেরও জোড়া আছে, কিন্তু আল্লাহ বেজোড়। فِيْ أَحْسَنِ تَقْوِيْمٍ উত্তম অবয়ববে। যারা ঈমান এনেছে তারা ব্যতীত সকলেই হীনতাগ্রস্তদের হীনতমে। خُسْرٍ পথভ্রষ্ট। অতঃপর اسْتَثْنَى করে আল্লাহ বলেন, কিন্তু যারা ঈমান এনেছে, তারা ব্যতীত। لَازِبٍ অর্থ আঠালো। نُنْشِئُكُمْ অর্থ যে কোন আকৃতিতে আমি ইচ্ছা করি তোমাদেরকে সৃষ্টি করব। نُسَبِّحُ بِحَمْدِكَ অর্থ আমরা প্রশংসার সঙ্গে আপনার মহিমা বর্ণনা করব। وَقَالَ أَبُوْ الْعَالِيَةِ فَتَلَقّٰىٓ اٰدَمُ مِنْ رَبِّهٰ كَلِمٰتٍ (البقرة : 37) فَهُوَ قَوْلُهُ رَبَّنَا ظَلَمْنَآ أَنْفُسَنَا (الأعراف : 23) فَأَزَلَّهُمَا (البقرة : 36) فَاسْتَزَلَّهُمَا يَتَسَنَّهْ (البقرة : 259) يَتَغَيَّرْ اٰسِنٌ (الأعراف : 23) مُتَغَيِّرٌ وَالْمَسْنُوْنُ الْمُتَغَيِّرُ حَمَإٍ (الحجرات : 26) جَمْعُ حَمْأَةٍ وَهُوَ الطِّينُ الْمُتَغَيِّرُ يَخْصِفَانِ أَخْذُ الْخِصَافِ مِنْ وَرَقِ الْجَنَّةِ يُؤَلِّفَانِ الْوَرَقَ وَيَخْصِفَانِ بَعْضَهُ إِلَى بَعْضٍ سَوْاٰتُهُمَا كِنَايَةٌ عَنْ فَرْجَيْهِمَا وَمَتَاعٌ إِلٰى حِيْنٍ (الأعراف :24) هَا هُنَا إِلَى يَوْمِ الْقِيَامَةِ الْحِيْنُ عِنْدَ الْعَرَبِ مِنْ سَاعَةٍ إِلَى مَا لَا يُحْصَى عَدَدُهُ وَقَبِيْلُهُ (الأعراف : 27) جِيْلُهُ الَّذِيْ هُوَ مِنْهُمْ আর আবুল ‘আলিয়াহ (রহ.) বলেন, অতঃপর আদম (আঃ) যা শিক্ষা করলেন, তা হলো তাঁর উক্তি; ‘‘হে আমাদের রব! আমরা আমাদের নফসের উপর যুলুম করেছি’’। তিনি আরো বলেন, فَأَزَلَّهُمَا শয়তান তাদের উভয়কে পদস্খলিত করল। يَتَسَنَّهْ পরিবর্তিত হবে। آسِنٌ পরিবর্তনশীল। الْمَسْنُوْنُ যা পরিবর্তিত। حَمَاءٌ শব্দটি حَمْأَةٌ শব্দের বহুবচন। যার অর্থ গলিত কাদা মাটি। يَخْصِفَانِ তারা উভয়ে (আদম ও হাওয়া) জান্নাতের পাতাগুলো জোড়া দিতে লাগলেন। (জোড়া দিয়ে নিজেদের লজ্জাস্থান আবৃত করতে শুরু করলেন।) سَوْآتُهُمَا দ্বারা তাদের উভয়ের লজ্জাস্থানের প্রতি ইশারা করা হয়েছে। আর مَتَاعٌ إِلَى حِيْنٍ এর অর্থ এখানে কিয়ামতের দিন অবধি। আর আরববাসীগণ الْحِيْنُ শব্দ দ্বারা কিছু সময় হতে অগণিত সময়কে বুঝিয়ে থাকেন। قَبِيْلُهُ এর অর্থ তার ঐ প্রজন্ম ও সমাজ যার একজন সে। ৩৩২৬. আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, আল্লাহ তা‘আলা আদম (আঃ)-কে সৃষ্টি করলেন। তাঁর দেহের দৈর্ঘ্য ছিল ষাট হাত। অতঃপর তিনি (আল্লাহ) তাঁকে (আদমকে) বললেন, যাও। ঐ ফেরেশতা দলের প্রতি সালাম কর এবং তাঁরা তোমার সালামের জওয়াব কিভাবে দেয় তা মনোযোগ দিয়ে শোন। কারণ সেটাই হবে তোমার এবং তোমার সন্তানদের সালামের রীতি। অতঃপর আদম (আঃ) (ফেরেশতাদের) বললেন, ‘‘আস্সালামু ‘আলাইকুম’’। ফেরেশতামন্ডলী তার উত্তরে ‘‘আস-সালামু ‘আলাইকা ওয়া রহমাতুল্লাহ’’ বললেন। ফেরেশতারা সালামের জওয়াবে ‘‘ওয়া রহমাতুল্লাহ’’ শব্দটি বাড়িয়ে বললেন। যারা জান্নাতে প্রবেশ করবেন তারা আদম (আঃ)-এর আকৃতি বিশিষ্ট হবেন। তবে আদম সন্তানের দেহের দৈর্ঘ্য সর্বদা কমতে কমতে বর্তমান পরিমাপে এসেছে। (৬২২৭, মুসলিম ৫১/১১ হাঃ ২৮৪১, আহমাদ ৮১৭৭) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩০৮০, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ)

English

Narrated Abu Huraira:The Prophet (ﷺ) said, "Allah created Adam, making him 60 cubits tall. When He created him, He said to him, "Go and greet that group of angels, and listen to their reply, for it will be your greeting (salutation) and the greeting (salutations of your offspring." So, Adam said (to the angels), As-Salamu Alaikum (i.e. Peace be upon you). The angels said, "As-salamu Alaika wa Rahmatu-l-lahi" (i.e. Peace and Allah's Mercy be upon you). Thus the angels added to Adam's salutation the expression, 'Wa Rahmatu-l-lahi,' Any person who will enter Paradise will resemble Adam (in appearance and figure). People have been decreasing in stature since Adam's creation

Indonesian

Telah bercerita kepadaku ['Abdullah bin Muhammad] telah bercerita kepada kami ['Abdur Razaq] dari [Ma'mar] dari [Hammam] dari [Abu Hurairah radliallahu 'anhu] dari Nabi shallallahu 'alaihi wasallam bersabda: "Dahulu Allah mencipta Adam 'alaihissalam yang tingginya enam puluh hasta (tangan kalian) kemudian berfirman: "Pergilah kamu dan berilah salam kepada mereka para malaikat dan dengarkanlah bagaimana mereka menjawab salam penghormatan kepadamu dan juga salam penghormatan dari anak keturunanmu". Maka Adam menyampaikan salam: "As-Salaamu 'alaikum" (salam sejahtera untuk kalian). Mereka menjawab; "as-salaamu 'alaika wa rahmatullah" (salam sejahtera dan rahmat Allah buat kamu) Mereka menambahkan kalimat wa rahmatullah". Nanti setiap orang yang masuk surga bentuknya seperti Adam alaihissalam dan manusia terus saja berkurang (tingginya) sampai sekarang

Russian

Передают со слов Абу Хурайры, да будет доволен им Аллах, что Пророк ﷺ сказал: «Аллах создал Адама, рост которого равнялся шестидесяти локтям, а потом Он сказал (ему): “Иди, поприветствуй этих ангелов и послушай, как они поприветствуют тебя, (и отныне это будет) твоим приветствием и приветствием твоих потомков”. И (Адам) сказал: “Мир вам /Ас-саляму ‘аляй-кум/”, они же ответили (ему): “Мир тебе и милость Аллаха /Ас-саляму ‘аляй-кя ва рахмату-Ллах/”, добавив (к его приветствию слова) “и милость Аллаха”. Каждый из тех, кто войдёт в Рай, будет напоминать (своим обличьем) Адама, что же касается людей, то (со времени сотворения Адама) и до сих пор они продолжают уменьшаться (в размерах)»

Tamil

நபி (ஸல்) அவர்கள்கூறினார்கள்: அல்லாஹ் (முதல் மனிதர்) ஆதம் (அலை) அவர்களை (களிமண்ணிலிருந்து) படைத்தான். அப்போது அவர்களின் உயரம் அறுபது முழங்களாக இருந்தது. பிறகு, ‘‘நீங்கள் சென்று அந்த வானவர் களுக்கு சலாம் (முகமன்) கூறுங்கள். அவர்கள் உங்களுக்குக் கூறும் (பதில்) வாழ்த்தைக் கேட்டுக்கொள்ளுங்கள். அது தான் உங்கள் முகமனும் உங்கள் சந்ததி களின் முகமனும் ஆகும்” என்று சொன்னான். அவ்வாறே ஆதம் (அலை) அவர்கள் (வானவர்களிடம் சென்று), ‘‘அஸ்ஸலாமு அலைக்கும் (உங்கள் மீது சாந்தி பொழியட்டும்)” என்று கூறினார்கள். அதற்கு வான வர்கள், ‘‘உங்கள்மீதும் சாந்தியும் இறைக் கருணையும் பொழியட்டும்” என்று பதில் கூறினார்கள். யிஇறைவனின் கருணையும் (உங்கள்மீது பொழியட்டும்)› எனும் சொற்களை வானவர்கள் (தங்கள் பதில் முகமனில்) கூடுதலாகச் சொன்னார்கள். ஆகவே, (மறுமையில்) சொர்க்கத்தில் நுழைபவர்கள் ஒவ்வொருவரும் ஆதம் (அலை) அவர்களின் உருவத்தில்தான் நுழைவார்கள். ஆதம் (அலை) அவர்களின் காலத்திலிருந்து இன்றுவரை (மனிதப்) படைப்புகள் (உருவத்திலும், அழகிலும்) குறைந்துகொண்டே வருகின்றன. இதை அபூஹுரைரா (ரலி) அவர்கள் அறிவிக்கிறார்கள். அத்தியாயம் :

Turkish

Ebu Hureyre r.a.'dan rivayete göre Nebi Sallallahu Aleyhi ve Sellem şöyle buyurmuştur: "Allah Adem'i yetmiş zira' boyunda yarattı. Sonra: Git, şu meleklere selam ver ve selamını nasıl alacaklarını dikkatle dinle. Bu senin ve senin soyundan geleceklerin selamlaşma şekli olacaktır, diye buyurdu. (Adem): es-Selamu aleykum dedi, onlar da: es-Selamu aleyke ve rahmetullah, diye cevap verdiler ve 'rahmetullah' lafzını eklediler. Artık cennete girecek olan herkes Adem'in sureti üzeri girecektir. İnsanların hilkati şu an'a kadar hala eksilip durmaktadır. " Tekrar:

Urdu

ہم سے عبداللہ بن محمد نے بیان کیا، انہوں نے کہا ہم سے عبدالرزاق نے بیان کیا، ان سے معمر نے، ان سے ہمام نے اور ان سے ابوہریرہ رضی اللہ عنہ نے کہ نبی کریم صلی اللہ علیہ وسلم نے فرمایا ”اللہ پاک نے آدم علیہ السلام کو پیدا کیا تو ان کو ساٹھ ہاتھ لمبا بنایا پھر فرمایا کہ جا اور ان ملائکہ کو سلام کر، دیکھنا کن لفظوں میں وہ تمہارے سلام کا جواب دیتے ہیں کیونکہ وہی تمہارا اور تمہاری اولاد کا طریقہ سلام ہو گا۔ آدم علیہ السلام ( گئے اور ) کہا، السلام علیکم فرشتوں نے جواب دیا، السلام علیک ورحمۃ اللہ۔ انہوں نے ورحمۃ اللہ کا جملہ بڑھا دیا، پس جو کوئی بھی جنت میں داخل ہو گا وہ آدم علیہ السلام کی شکل اور قامت پر داخل ہو گا، آدم علیہ السلام کے بعد انسانوں میں اب تک قد چھوٹے ہوتے رہے۔“