Arabic
حَدَّثَنَا أَبُو الْوَلِيدِ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ مُهَاجِرٍ أَبِي الْحَسَنِ، قَالَ سَمِعْتُ زَيْدَ بْنَ وَهْبٍ، يَقُولُ سَمِعْتُ أَبَا ذَرٍّ ـ رضى الله عنه ـ يَقُولُ كَانَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم فِي سَفَرٍ فَقَالَ " أَبْرِدْ ". ثُمَّ قَالَ " أَبْرِدْ ". حَتَّى فَاءَ الْفَىْءُ، يَعْنِي لِلتُّلُولِ، ثُمَّ قَالَ " أَبْرِدُوا بِالصَّلاَةِ، فَإِنَّ شِدَّةَ الْحَرِّ مِنْ فَيْحِ جَهَنَّمَ ".
حدثنا ابو الوليد، حدثنا شعبة، عن مهاجر ابي الحسن، قال سمعت زيد بن وهب، يقول سمعت ابا ذر رضى الله عنه يقول كان النبي صلى الله عليه وسلم في سفر فقال " ابرد ". ثم قال " ابرد ". حتى فاء الفىء، يعني للتلول، ثم قال " ابردوا بالصلاة، فان شدة الحر من فيح جهنم
Bengali
غَسّٰقًا يُقَالُ غَسَقَتْ عَيْنُهُ وَيَغْسِقُ الْجُرْحُ وَكَأَنَّ الْغَسَاقَ وَالْغَسَيْقَ وَاحِدٌ غِسْلِيْنُ كُلُّ شَيْءٍ غَسَلْتَهُ فَخَرَجَ مِنْهُ شَيْءٌ فَهُوَ غِسْلِيْنُ فِعْلِيْنُ مِنْ الْغَسْلِ مِنْ الْجُرْحِ وَالدَّبَرِ وَقَالَ عِكْرِمَةُ حَصَبُ جَهَنَّمَ حَطَبُ بِالْحَبَشِيَّةِ وَقَالَ غَيْرهُ حَاصِبًا الرِّيحُ الْعَاصِفُ وَالْحَاصِبُ مَا تَرْمِيْ بِهِ الرِّيحُ وَمِنْهُ حَصَبُ جَهَنَّمَ يُرْمَى بِهِ فِيْ جَهَنَّمَ هُمْ حَصَبُهَا وَيُقَالُ حَصَبَ فِي الأَرْضِ ذَهَبَ وَالْحَصَبُ مُشْتَقٌّ مِنْ حَصْبَاءِ الْحِجَارَةِ صَدِيْدٌ قَيْحٌ وَدَمٌ خَبَتْ طَفِئَتْ تُوْرُوْنَ تَسْتَخْرِجُوْنَ أَوْرَيْتُ أَوْقَدْتُ لِلْمُقْوِيْنَ لِلْمُسَافِرِيْنَ وَالْقِيُّ الْقَفْرُ وَقَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ صِرَاطُ الْجَحِيْمِ سَوَاءُ الْجَحِيْمِ وَوَسَطُ الْجَحِيْمِ لَشَوْبًا مِّنْ حَمِيْمٍ يُخْلَطُ طَعَامُهُمْ وَيُسَاطُ بِالْحَمِيْمِ زَفِيْرٌ وَّشَهِيْقٌ صَوْتٌ شَدِيْدٌ وَصَوْتٌ ضَعِيْفٌ وِرْدًا عِطَاشًا غَيًّا خُسْرَانًا وَقَالَ مُجَاهِدٌ يُسْجَرُوْنَ تُوقَدُ بِهِمْ النَّارُ وَنُحَاسٌ الصُّفْرُ يُصَبُّ عَلَى رُءُوسِهِمْ يُقَالُ ذُوْقُوْا بَاشِرُوْا وَجَرِّبُوْا وَلَيْسَ هَذَا مِنْ ذَوْقِ الْفَمِ مَارِجٌ خَالِصٌ مِنْ النَّارِ مَرَجَ الأَمِيْرُ رَعِيَّتَهُ إِذَا خَلَاهُمْ يَعْدُوْ بَعْضُهُمْ عَلَى بَعْضٍ مَرِيْجٍ مُلْتَبِسٍ مَرِجَ أَمْرُ النَّاسِ اخْتَلَطَ مَرَجَ الْبَحْرَيْنِ (الرحمن : 19) مَرَجْتَ دَابَّتَكَ تَرَكْتَهَا غَسَّاقًا প্রবাহিত পূঁজ যেমন কেউ বলে, তার চোখ প্রবাহিত হয়েছে ও ঘা প্রবাহিত হচ্ছে। غَسَاقُ আর غسيق একই অর্থ। غِسْلِيْنُ যে কোন বস্তুকে ধৌত করার পর তা হতে যা কিছু বের হয়, তাকে غِسْلِيْنُ বলা হয়, এটা غَسْلِ শব্দ হতে فِعْلِيْنُ -এর ওযনে হয়ে থাকে। ‘ইকরিমাহ (রহ.) বলেছেন, حَصَبُ جَهَنَّم এর অর্থ জাহান্নামের জ্বালানী। এটা হাবশীদের ভাষা। আর অন্যরা বলেছেন, حَاصِبًا অর্থ দমকা হাওয়া। আর الْحَاصِبُ অর্থ বায়ু যা ছুঁড়ে ফেলে। এ হতে হয়েছে حَصَبُ جَهَنَّم যার অর্থ হচ্ছে যা কিছু জাহান্নামে ছুঁড়ে ফেলা হয় আর এরাই এর জ্বালানী। الْحَصَبُ শব্দটি حَصْبَاء শব্দ হতে উৎপত্তি। যার অর্থ কংকরসমূহ। صَدِيْدٌ পূঁজ ও রক্ত। خَبَتْ নিভে গেছে। تُوْرُوْنَ তোমরা আগুন বের করছ। أَوْرَيْتُ অর্থ আমি আগুন জ্বালিয়েছি। لِلْمُقْوِيْنَ মুসাফিরগণের উপকারার্থে। আর الْقِيُّ তরুলতাহীন প্রান্তর। ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) বলেছেন, صِرَاطُ الْجَحِيْمِ অর্থ জাহান্নামের দিক ও তার মধ্যস্থল। لَشَوْبًا তাদের খাদ্য অতি গরম পানির সঙ্গে মিশানো হবে। زَفِيْرٌ وَشَهِيْقٌ কঠোর চিৎকার ও আর্তনাদ। وِرْدًا পিপাসার্ত। غَيًّا ক্ষতিগ্রস্ত। মুজাহিদ (রহ.) বলেছেন, يُسْجَرُوْنَ তাদের দ্বারা আগুন জ্বালানো হবে। আর نُحَاسٌ অর্থ শীশা যা গলিয়ে তাদের মাথায় ঢেলে দেয়া হবে। বলা হয়েছে ذُوقُوْا এর অর্থ স্বাদ গ্রহণ কর এবং অভিজ্ঞতা হাসিল কর। এটা কিন্তু মুখের দ্বারা সাদ গ্রহণ করা নয়। مَارِجٌ নির্ভেজাল অগ্নি। مَرَجَ الأَمِيْرُ رَعِيَّتَهُ আমীর তার প্রজাকে ছেড়ে দিয়েছে, কথাটি এ সময় বলা হয় যখন সে তাদেরকে ছেড়ে দেয় আর তারা একে অন্যের প্রতি শত্রুতা করতে থাকে। مَرِيْجٍ মিশ্রিত। مَرِجَ أَمْرُ النَّاسِ যখন মানুষের কোন বিষয় তালগোল পাকিয়ে যায়। আর مَرَجَ الْبَحْرَيْنِ অর্থ তিনি দু’টি নদী প্রবাহিত করেছেন। مَرَجْتَ دَابَّتَكَ এ কথাটি সে সময় বলা হয়, যখন তুমি তোমার চতুষ্পদ জন্তুকে ছেড়ে দাও। ৩২৫৮. আবূ যার (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এক সফরে ছিলেন, তখন তিনি বললেন, ‘ঠান্ডা হতে দাও।’ আবার বললেন, ‘টিলাগুলোর ছায়া নীচে নেমে আসা পর্যন্ত ঠান্ডা হতে দাও।’ আবার বললেন, ‘সালাত ঠান্ডা হলে পরে আদায় করবে। কেননা, গরমের তীব্রতা জাহান্নামের উত্তাপ থেকে হয়।’ (৫৩৫) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩০১৭, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ)
English
Narrated Abu Dhar:While the Prophet (ﷺ) was on a journey, he said (regarding the performance of the Zuhr prayer), "Wait till it (i.e. the weather) gets cooler." He said the same again till the shade of the hillocks extended. Then he said, "Delay the (Zuhr) Prayer till it gets cooler, for the severity of heat is from the increase in heat of Hell (fire)
Indonesian
Telah bercerita kepada kami [Abu Al Walid] telah bercerita kepada kami [Syu'bah] dari [Muhajir Abu Al Hasan] berkata aku mendengar [Zaid bin Wahb] berkata aku mendengar [Abu Dzarr radliallahu 'anhu] berkata; "Pernah dalam suatu perjalanan Nabi shallallahu 'alaihi wasallam berkata: "Tundalah (shalat) ". Kemudian Beliau berkata lagi: "Tundalah, hingga kita melihat bayang-bayang bukit". Kemudian Beliau bersabda: "Tundalah shalat, karena panas yang sangat menyengat itu berasal dari hembusan api jahanam
Russian
Абу Зарр, да будет доволен им Аллах, рассказал: «Однажды Пророк ﷺ во время поездки сказал (муаззину, когда тот хотел призвать к молитве): “Подожди(, пока не спадёт жара)”. Затем он сказал: “Сильная жара от дыхания Ада, и если она становится слишком сильной, то задержите молитву, пока она не спадёт”»
Tamil
அபூதர் (ரலி) அவர்கள் கூறியதாவது: (ஒருமுறை) நபி (ஸல்) அவர்கள் பயணத்தில் இருந்தார்கள். அப்போது (தொழுகை அறிவிப்புச் செய்ய பிலால் (ரலி) அவர்கள் முனைந்தபோது) ‘‘வெப்பம் தணியட்டும்” என்று அவர்கள் கூறினார்கள். மீண்டும், ‘‘வெப்பம் தணியட்டும்” என்று லி சிறு குன்றுகளின் நிழல் நீண்டு விழும்வரை லி கூறினார்கள். பிறகு ‘‘தொழுகையை வெப்பம் தணிந்தபின் தொழுங்கள். ஏனெனில், கடுமையான வெப்பம் நரக நெருப்பின் பெருமூச்சால் உண்டாகிறது” என்று சொன்னார்கள்.63 அத்தியாயம் :
Turkish
Ebu Zer r.a. anlatıyor: "Nebi Sallallahu Aleyhi ve Sellem bir yolculuk sırasında: "Serinliği bekle (أبرد)!" buyurdu. Bir süre geçtikten sonra yine: "Serinliği bekle (أبرد)!" buyurdu. Bu şekilde tepelerin gölgeleri eteklerine düşene kadar vakit geçti. Sonra Resul-i Ekrem Sallallahu Aleyhi ve Sellem: "Namazı serinlik vaktine kadar erteleyin! Çünkü bu aşırı sıcaklar adeta cehennemin bir yalazıdır
Urdu
ہم سے ابوالولید نے بیان کیا، کہا ہم سے شعبہ نے بیان کیا، ان سے مہاجر ابوالحسن نے بیان کیا کہ میں نے زید بن وہب سے سنا، انہوں نے بیان کیا کہ میں نے ابوذر رضی اللہ عنہ سے سنا وہ بیان کرتے تھے کہ نبی کریم صلی اللہ علیہ وسلم ایک سفر میں تھے ( جب بلال رضی اللہ عنہ ظہر کی اذان دینے اٹھے تو ) آپ صلی اللہ علیہ وسلم نے فرمایا کہ وقت ذرا ٹھنڈا ہو لینے دو، پھر دوبارہ ( جب وہ اذان کے لیے اٹھے تو پھر ) آپ صلی اللہ علیہ وسلم نے انہیں یہی حکم دیا کہ وقت اور ٹھنڈا ہو لینے دو، یہاں تک کہ ٹیلوں کے نیچے سے سایہ ڈھل گیا، اس کے بعد آپ صلی اللہ علیہ وسلم نے فرمایا کہ نماز ٹھنڈے وقت اوقات میں پڑھا کرو، کیونکہ گرمی کی شدت جہنم کی بھاپ سے پیدا ہوتی ہے۔