Arabic
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ أَبِي رَجَاءٍ، قَالَ حَدَّثَنَا أَبُو أُسَامَةَ، قَالَ سَمِعْتُ هِشَامَ بْنَ عُرْوَةَ، قَالَ أَخْبَرَنِي أَبِي، عَنْ عَائِشَةَ،. أَنَّ فَاطِمَةَ بِنْتَ أَبِي حُبَيْشٍ، سَأَلَتِ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم قَالَتْ إِنِّي أُسْتَحَاضُ فَلاَ أَطْهُرُ، أَفَأَدَعُ الصَّلاَةَ فَقَالَ " لاَ، إِنَّ ذَلِكِ عِرْقٌ، وَلَكِنْ دَعِي الصَّلاَةَ قَدْرَ الأَيَّامِ الَّتِي كُنْتِ تَحِيضِينَ فِيهَا، ثُمَّ اغْتَسِلِي وَصَلِّي ".
حدثنا احمد بن ابي رجاء، قال حدثنا ابو اسامة، قال سمعت هشام بن عروة، قال اخبرني ابي، عن عايشة،. ان فاطمة بنت ابي حبيش، سالت النبي صلى الله عليه وسلم قالت اني استحاض فلا اطهر، افادع الصلاة فقال " لا، ان ذلك عرق، ولكن دعي الصلاة قدر الايام التي كنت تحيضين فيها، ثم اغتسلي وصلي
Bengali
لِقَوْلِ اللَّهِ تَعَالَى: (وَلاَ يَحِلُّ لَهُنَّ أَنْ يَكْتُمْنَ مَا خَلَقَ اللَّهُ فِي أَرْحَامِهِنَّ). . কারণ আল্লাহ্ তা’আলা ঘোষণা করেছেনঃ “তাদের পক্ষে বৈধ নয় গোপন রাখা যা আল্লাহ্ তাদের জরাযুতে সৃষ্টি করেছেন।” (সূরা আল-বাক্বারা ২ : ২২৮)। وَيُذْكَرُ عَنْ عَلِيٍّ وَشُرَيْحٍ إِنِ امْرَأَةٌ جَاءَتْ بِبَيِّنَةٍ مِنْ بِطَانَةِ أَهْلِهَا مِمَّنْ يُرْضَى دِينُهُ، أَنَّهَا حَاضَتْ ثَلاَثًا فِي شَهْرٍ. صُدِّقَتْ. وَقَالَ عَطَاءٌ أَقْرَاؤُهَا مَا كَانَتْ، وَبِهِ قَالَ إِبْرَاهِيمُ. وَقَالَ عَطَاءٌ الْحَيْضُ يَوْمٌ إِلَى خَمْسَ عَشْرَةَ. وَقَالَ مُعْتَمِرٌ عَنْ أَبِيهِ سَأَلْتُ ابْنَ سِيرِينَ عَنِ الْمَرْأَةِ تَرَى الدَّمَ بَعْدَ قَرْئِهَا بِخَمْسَةِ أَيَّامٍ قَالَ النِّسَاءُ أَعْلَمُ بِذَلِكَ আলী ও শুরাযহ (রহঃ) হতে বর্ণিত। যদি মহিলার নিজ পরিবারের দ্বীনদার কেউ সাক্ষ্য দেয় যে, এ মহিলা মাসে তিন বার ঋতুবতী হয়েছে, তবে তার কথা গ্রহণযোগ্য হবে। ‘আত্বা (রহঃ) বলেনঃ মহিলার হায়েযের দিন গণনা করা হবে তার পূর্ব স্বভাব অনুসারে। ইবরাহীম (রহঃ)-ও অনুরূপ বলেন। ‘আত্বা (রহঃ) আরো বলেনঃ হায়েয একদিন হতে পনের দিন পর্যন্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। মু’তামির তাঁর পিতা হতে বর্ণনা করেন, তিনি বলেছেনঃ আমি ইব্নু সীরীন (রহঃ)-কে এমন মহিলা সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলাম যে তার পুর্ব অভ্যাস অনুযায়ী হায়েযের পাঁচ দিন পূর্ণ হওয়ার পরও রক্ত দেখে? তিনি জবাবে বললেনঃ এ ব্যাপারে মহিলারা ভাল জানে। ৩২৫। আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ তিনি বলেনঃ ফাতিমা বিনতু আবূ হুবায়শ (রাঃ) নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম)-কে জিজ্ঞেস করলেন, আমার ইস্তিহাযা হয়েছে এবং পবিত্র হচ্ছি না। আমি কি সালাত পরিত্যাগ করবো? নবী (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেনঃ না, এ হলো রগ থেকে বের হওয়া রক্ত। তবে এরূপ হওয়ার পূর্বে যতদিন হায়েয হতো সে কয়দিন সালাত অবশ্যই পরিত্যাগ করো। তারপর গোসল করে নিবে ও সালাত আদায় করবে। (২২৮) (আ.প্র. ৩১৪, ই.ফা)
English
Narrated `Aisha:Fatima bint Abi Hubaish asked the Prophet, "I got persistent bleeding (in between the periods) and do not become clean. Shall I give up prayers?" He replied, "No, this is from a blood vessel. Give up the prayers only for the days on which you usually get the menses and then take a bath and offer your prayers
Indonesian
Telah menceritakan kepada kami [Ahmad bin Abu Raja'] berkata, telah menceritakan kepada kami [Abu Usamah] berkata, Aku mendengar [Hisyam bin 'Urwah] berkata, telah mengabarkan kepadaku [Bapakku] dari ['Aisyah] bahwa Fatimah binti Abu Hubaisy bertanya kepada Nabi shallallahu 'alaihi wasallam, katanya, "Aku mengeluarkan darah istihadlah (penyakit). Apakah aku tinggalkan shalat?" Beliau menjawab: "Jangan, karena itu hanyalah darah penyakit seperti keringat. Tinggalkanlah shalat selama masa haidmu, setelah itu mandi dan kerjakanlah shalat
Russian
Передают со слов ‘Аиши, да будет доволен ею Аллах, о том, что (однажды) Фатима бинт Абу Хубайш спросила Пророка ﷺ: «Истечение крови продолжается у меня постоянно, и я никак не могу очиститься, так не прекратить ли мне совершать молитву?» (Посланник Аллаха ﷺ) сказал (ей в ответ): «Нет, поскольку это уже венозная кровь, (а не менструальная). Однако, прекращай молиться в те дни, когда (обычно) у тебя месячные, а когда (этот период закончится), совершай полное омовение и (снова) молись»
Tamil
ஆயிஷா (ரலி) அவர்கள் கூறியதாவது: ஃபாத்திமா பின்த் அபீஹுபைஷ் (ரலி) அவர்கள் நபி (ஸல்) அவர்களிடம் (வந்து), “நான் உயர் இரத்தப்போக்கு (இஸ்திஹாளா) உடையவளாக இருக்கிறேன்; (தொடர்ந்து இரத்தப் போக்கு ஏற்படுவதால்) நான் தூய்மை அடைவதில்லை. எனவே, நான் தொழுகையை விட்டுவிடலாமா?” என்று கேட்டார். அதற்கு நபி (ஸல்) அவர்கள், “இல்லை (தொழுகையை விட்டுவிடாதே. உனக்கு ஏற்பட்டுள்ள) இது, இரத்தக் குழா(யி-ருந்து வருவதே)யாகும், (மாதவிடாயன்று). ஆயினும், (மாதத்தில்) வழக்கமாக உனக்கு மாதவிடாய் ஏற்படும் நாட்கள் அளவுக்குத் தொழுகையை விட்டுவிடு. பிறகு குளித்து விட்டு (ஒவ்வொரு தொழுகைக்கும் ‘உளூ’ செய்து) தொழுதுகொள்” என்றார்கள். அத்தியாயம் :
Turkish
Aişe (r.anha)'den şöyle nakledilmiştir: "Fâtima bintü Hubeyş Nebi (Sallallahu aleyhi ve Sellem)'e ben istihaze kanı görüyorum, bir türlü temizlenemiyorum. Bundan dolayı namazı bırakayım mı?' diye sordu. O da şöyle buyurdu: Hayırl Zira bu, damardan kaynaklanan bir kanamadır. Ancak hayız olduğun günler kadar namaz kılma, sonra gusül abdesti al ve namaz kıl
Urdu
ہم سے احمد بن ابی رجاء نے بیان کیا، انہوں نے کہا ہمیں ابواسامہ نے خبر دی، انہوں نے کہا میں نے ہشام بن عروہ سے سنا، کہا مجھے میرے والد نے عائشہ رضی اللہ عنہا کے واسطہ سے خبر دی کہ فاطمہ بنت ابی حبیش رضی اللہ عنہا نے نبی کریم صلی اللہ علیہ وسلم سے پوچھا کہ مجھے استحاضہ کا خون آتا ہے اور میں پاک نہیں ہو پاتی، تو کیا میں نماز چھوڑ دیا کروں؟ آپ صلی اللہ علیہ وسلم نے فرمایا نہیں۔ یہ تو ایک رگ کا خون ہے، ہاں اتنے دنوں میں نماز ضرور چھوڑ دیا کر جن میں اس بیماری سے پہلے تمہیں حیض آیا کرتا تھا۔ پھر غسل کر کے نماز پڑھا کرو۔