Arabic

حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ، قَالَ حَدَّثَنِي ابْنُ وَهْبٍ، عَنْ يُونُسَ،‏.‏ وَقَالَ اللَّيْثُ حَدَّثَنِي يُونُسُ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، أَخْبَرَنِي عُرْوَةُ بْنُ الزُّبَيْرِ، أَنَّ امْرَأَةً، سَرَقَتْ فِي غَزْوَةِ الْفَتْحِ، فَأُتِيَ بِهَا رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ثُمَّ أَمَرَ فَقُطِعَتْ يَدُهَا‏.‏ قَالَتْ عَائِشَةُ فَحَسُنَتْ تَوْبَتُهَا وَتَزَوَّجَتْ، وَكَانَتْ تَأْتِي بَعْدَ ذَلِكَ فَأَرْفَعُ حَاجَتَهَا إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم‏.‏
حدثنا اسماعيل، قال حدثني ابن وهب، عن يونس،. وقال الليث حدثني يونس، عن ابن شهاب، اخبرني عروة بن الزبير، ان امراة، سرقت في غزوة الفتح، فاتي بها رسول الله صلى الله عليه وسلم ثم امر فقطعت يدها. قالت عايشة فحسنت توبتها وتزوجت، وكانت تاتي بعد ذلك فارفع حاجتها الى رسول الله صلى الله عليه وسلم

Bengali

(وَقَوْلِ اللهِ تَعَالَى )وَلَا تَقْبَلُوْا لَهُمْ شَهَادَةً أَبَدًا وَأُوْلَئِكَ هُمْ الْفَاسِقُوْنَ إِلَّا الَّذِيْنَ تَابُوْا ((النور : 4-5) আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ তাদের সাক্ষ্য কখনো গ্রহণ করবে না। তারাই তো সত্যত্যাগী, তবে যদি অতঃপর তারা তাওবা করে। (সূরা আন্-নূরঃ ৪) وَجَلَدَ عُمَرُ أَبَا بَكْرَةَ وَشِبْلَ بْنَ مَعْبَدٍ وَنَافِعًا بِقَذْفِ الْمُغِيْرَةِ ثُمَّ اسْتَتَابَهُمْ وَقَالَ مَنْ تَابَ قَبِلْتُ شَهَادَتَهُ وَأَجَازَهُ عَبْدُ اللهِ بْنُ عُتْبَةَ وَعُمَرُ بْنُ عَبْدِ الْعَزِيْزِ وَسَعِيْدُ بْنُ جُبَيْرٍ وَطَاوُسٌ وَمُجَاهِدٌ وَالشَّعْبِيُّ وَعِكْرِمَةُ وَالزُّهْرِيُّ وَمُحَارِبُ بْنُ دِثَارٍ وَشُرَيْحٌ وَمُعَاوِيَةُ بْنُ قُرَّةَ وَقَالَ أَبُو الزِّنَادِ الأَمْرُ عِنْدَنَا بِالْمَدِيْنَةِ إِذَا رَجَعَ الْقَاذِفُ عَنْ قَوْلِهِ فَاسْتَغْفَرَ رَبَّهُ قُبِلَتْ شَهَادَتُهُ وَقَالَ الشَّعْبِيُّ وَقَتَادَةُ إِذَا أَكْذَبَ نَفْسَهُ جُلِدَ وَقُبِلَتْ شَهَادَتُهُ وَقَالَ الثَّوْرِيُّ إِذَا جُلِدَ الْعَبْدُ ثُمَّ أُعْتِقَ جَازَتْ شَهَادَتُهُ وَإِنْ اسْتُقْضِيَ الْمَحْدُوْدُ فَقَضَايَاهُ جَائِزَةٌ وَقَالَ بَعْضُ النَّاسِ لَا تَجُوْزُ شَهَادَةُ الْقَاذِفِ وَإِنْ تَابَ ثُمَّ قَالَ لَا يَجُوْزُ نِكَاحٌ بِغَيْرِ شَاهِدَيْنِ فَإِنْ تَزَوَّجَ بِشَهَادَةِ مَحْدُوْدَيْنِ جَازَ وَإِنْ تَزَوَّجَ بِشَهَادَةِ عَبْدَيْنِ لَمْ يَجُزْ وَأَجَازَ شَهَادَةَ الْمَحْدُوْدِ وَالْعَبْدِ وَالأَمَةِ لِرُؤْيَةِ هِلَالِ رَمَضَانَ وَكَيْفَ تُعْرَفُ تَوْبَتُهُ وَقَدْ نَفَى النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم الزَّانِيَ سَنَةً وَنَهَى النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم عَنْ كَلَامِ سَعْدِ بْنِ مَالِكٍ وَصَاحِبَيْهِ حَتَّى مَضَى خَمْسُوْنَ لَيْلَةً. ‘উমার, আবূ বাকর (রাঃ), শিবল ইবনু মা‘বাদ ও নাফি‘ (রহ.)-কে মুগীরাহ (রাঃ)-এর প্রতি অপবাদ আরোপের দোষে বেত্রাঘাত করেছিলেন। পরে তাদের তওবা করিয়ে বলেছিলেন, যারা তাওবা করবে, তাদের সাক্ষ্য আমি গ্রহণ করব। ‘আবদুল্লাহ ইবনু ‘উত্বাহ, ‘উমার ইবনু ‘আবদুল ‘আযীয, সা‘ঈদ ইবনু যুবায়র, তাউস, মুজাহিদ, শা‘বী, ‘ইকরিমাহ, যুহরী, মুহারিব ইবনু দিসার, শুরাইহ ও মু‘আবিয়া ইবনু কুর্রা (রহ.) বৈধ বলে রায় দিয়েছেন। আবূ যিনাদ (রহ.) বলেন, মদিনা্য় আমাদের সিদ্ধান্ত যে, অপবাদ আরোপকারী নিজের কথা প্রত্যাহার করে আল্লাহর নিকট ইসতিগফার করলে তার সাক্ষ্য গ্রহণ করা হবে। শা‘বী ও ক্বাতাদাহ (রহ.) বলেন, নিজেকে মিথ্যাচারী বলে স্বীকার করলে তাকে বেত্রাঘাত করা হবে, তবে তার সাক্ষ্যও গ্রহণ করা হবে। সাওরী (রহ.) বলেন, (উপরোক্ত অপরাধগুলোর কারণে) কোন গোলামকে বেত্রাঘাতের পর আযাদ করা হলে তার সাক্ষ্য গ্রহণযোগ্য হবে। হদ্দ (শরী‘আহ নির্ধারিত শাস্তি) প্রাপ্ত ব্যক্তিকে বিচারক নিয়োগ করা হলে তার সিদ্ধান্তসমূহ কার্যকর হবে। তবে কোন ফিকাহ্ বিশারদের বক্তব্য হল, তাওবা করলেও অপবাদকারীর সাক্ষ্য গ্রহণযোগ্য হবে না। অথচ তিনি এ কথাও বলেন যে, দু’জন সাক্ষী ব্যতীত বিয়ে বৈধ নয়। তবে দু’জন হদ্দপ্রাপ্ত ব্যক্তির সাক্ষীতে বিয়ে হলে তা বৈধ হবে। কিন্তু দু’জন গোলামের সাক্ষীতে বিয়ে করলে তা বৈধ হবে না। অন্যদিকে রামাযানের চাঁদ দেখার ক্ষেত্রে হদ্দপ্রাপ্ত ব্যক্তি, গোলাম ও বাঁদীর সাক্ষ্য গ্রহণযোগ্য বলে রায় দিয়েছেন। তার (হদ্দপ্রাপ্ত ব্যক্তির) তাওবা সম্পর্কে কিভাবে অবহিত হওয়া যাবে। ব্যভিচারীকে নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এক বছরের জন্য দেশান্তর করেছেন এবং নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কা‘ব ইবনু মালিক ও তার সাথীদ্বয়ের সঙ্গে কথা বলার ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিলেন। এ অবস্থায় পঞ্চাশ রাত অতিবাহিত হয়েছিল। ২৬৪৮. ‘উরওয়াহ ইবনু যুবায়র (রাঃ) হতে বর্ণিত যে, মক্কা বিজয়ের সময় এক মহিলা চুরি করলে তাকে রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর নিকট হাযির করা হল, অতঃপর তিনি তার সম্পর্কে নির্দেশ জারি করলে তার হাত কাটা হল। ‘আয়িশাহ (রাঃ) বলেন, অতঃপর খাঁটি তাওবা করল এবং বিয়ে করল। অতঃপর সে আসলে আমি তার প্রয়োজন রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর সমীপে উপস্থাপন করতাম। (৩৪৭৫, ৩৭৩২, ৩৭৩৩, ৪৩০৪, ৬৭৮৭, ৬৭৮৮, ৬৮০০,) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ২৪৫৬, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ)

English

Narrated `Urwa bin Az-Zubair:A woman committed theft in the Ghazwa of the Conquest (of Mecca) and she was taken to the Prophet who ordered her hand to be cut off. `Aisha said, "Her repentance was perfect and she was married (later) and used to come to me (after that) and I would present her needs to Allah's Messenger (ﷺ)

Indonesian

Telah menceritakan kepada kami [Isma'il] berkata, telah menceritakan kepadaku [Ibnu Wahb] dari [Yunus]. Dan berkata, [Al Laits] telah menceritakan kepadaku [Yunus] dari [Ibnu Syihab] telah menceritakan kapadaku ['Urwah bin Az Zubair] bahwa ada seorang wanita yang mencuri saat peperangan pembebasan Makkah, kemudian wanita dibawa ke hadapan Rasulullah shallallahu 'alaihi wasallam, lalu Beliau memerintahkan untuk memotong tangan wanita tersebut. ['Aisyah radliallahu 'anha] berkata: "Wanita tersebut menindaklanjuti taubatnya dengan baik, lalu wanita itu menikah. Setelah itu, suatu hari wanita itu datang untuk menyampaikan kebutuhannya kepada Rasulullah shallallahu 'alaihi wasallam

Russian

Сообщается от ‘Урвы бин Зубейра, что в день завоевания Мекки одна женщина совершила кражу. Когда её привели к Посланнику Аллаха ﷺ, он приказал отрубить ей руку. ‘Аиша сказала: «После этого она принесла прекрасное покаяние и вышла замуж. Она приходила ко мне, и я рассказывала о её нуждах Посланнику Аллаха ﷺ»

Tamil

உர்வா பின் அஸ்ஸுபைர் (ரஹ்) அவர்கள் கூறியதாவது: மக்கா வெற்றிப் போரின்போது (மக்ஸூமி குலத்தவரான ஃபாத்திமா பின்த் அஸ்வத் என்னும் பெயருடைய) பெண்ணொருவர் திருடிவிட்டார். அவர் அல்லாஹ்வின் தூதர் (ஸல்) அவர்களிடம் கொண்டுவரப்பட்டார். நபி (ஸல்) அவர்கள் அவரது கையைத் துண்டிக்கும்படி உத்தரவிட்டார்கள். அதன்படி அவரது கை துண்டிக்கப்பட்டது. (அவரைப் பற்றி) ‘‘அவர் அழகிய முறையில் பாவமீட்பு பெற்றார்; திருமண மும் செய்துகொண்டார். அதன் பிறகு அவர் (எங்களிடம்) வந்துகொண்டிருந்தார். நான் அவரது தேவையை (அறிந்து) அல்லாஹ்வின் தூதர் (ஸல்) அவர்களிடம் சொல்வேன்” என்று ஆயிஷா (ரலி) அவர்கள் கூறினார்கள்.12 இந்த ஹதீஸ் இரு அறிவிப்பாளர்தொடர்களில் வந்துள்ளது. அத்தியாயம் :

Turkish

İbn Şihab'dan rivayet edilmiştir: Urve b. Zübeyr bana şöyle anlattı: Mekke'nin fethi sırasında bir kadın hırsızlık etmişti. Allah Resulü'ne getirildi. Nebi Sallallahu Aleyhi ve Sellem'in emri üzerine kadının eli kesildi. Aişe r.anha şöyle demiştir: "O kadın güzel bir tövbe etti ve evlendi. Elinin kesilmesinden sonra bir ihtiyacı olduğunda Nebi Sallallahu Aleyhi ve Sellem’e gelir ve ihtiyacını ona arzederdi." Tekrar:

Urdu

ہم سے اسماعیل نے بیان کیا، کہا مجھ سے عبداللہ بن وہب نے بیان کیا اور ان سے یونس نے اور لیث نے بیان کیا کہ مجھ سے یونس نے بیان کیا اور ان سے ابن شہاب نے، انہیں عروہ بن زبیر نے خبر دی کہ ایک عورت نے فتح مکہ پر چوری کر لی تھی۔ پھر اسے رسول اللہ صلی اللہ علیہ وسلم کی خدمت میں حاضر کیا گیا اور آپ صلی اللہ علیہ وسلم کے حکم کے مطابق اس کا ہاتھ کاٹ دیا گیا۔ عائشہ رضی اللہ عنہا نے بیان کیا کہ پھر انہوں نے اچھی طرح توبہ کر لی اور شادی کر لی۔ اس کے بعد وہ آتی تھیں تو میں ان کی ضرورت رسول اللہ صلی اللہ علیہ وسلم کی خدمت میں پیش کر دیا کرتی تھی۔