Arabic
حَدَّثَنَا حَجَّاجٌ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ النُّمَيْرِيُّ، حَدَّثَنَا يُونُسُ،. وَقَالَ اللَّيْثُ حَدَّثَنِي يُونُسُ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، قَالَ أَخْبَرَنِي عُرْوَةُ، وَابْنُ الْمُسَيَّبِ، وَعَلْقَمَةُ بْنُ وَقَّاصٍ، وَعُبَيْدُ اللَّهِ، عَنْ حَدِيثِ، عَائِشَةَ ـ رضى الله عنها ـ وَبَعْضُ حَدِيثِهِمْ يُصَدِّقُ بَعْضًا، حِينَ قَالَ لَهَا أَهْلُ الإِفْكِ، فَدَعَا رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَلِيًّا وَأُسَامَةَ حِينَ اسْتَلْبَثَ الْوَحْىُ يَسْتَأْمِرُهُمَا فِي فِرَاقِ أَهْلِهِ، فَأَمَّا أُسَامَةُ فَقَالَ أَهْلُكَ وَلاَ نَعْلَمُ إِلاَّ خَيْرًا. وَقَالَتْ بَرِيرَةُ إِنْ رَأَيْتُ عَلَيْهَا أَمْرًا أَغْمِصُهُ أَكْثَرَ مِنْ أَنَّهَا جَارِيَةٌ حَدِيثَةُ السِّنِّ تَنَامُ عَنْ عَجِينِ أَهْلِهَا، فَتَأْتِي الدَّاجِنُ فَتَأْكُلُهُ. فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " مَنْ يَعْذِرُنَا مِنْ رَجُلٍ بَلَغَنِي أَذَاهُ فِي أَهْلِ بَيْتِي فَوَاللَّهِ مَا عَلِمْتُ مِنْ أَهْلِي إِلاَّ خَيْرًا، وَلَقَدْ ذَكَرُوا رَجُلاً مَا عَلِمْتُ عَلَيْهِ إِلاَّ خَيْرًا ".
حدثنا حجاج، حدثنا عبد الله بن عمر النميري، حدثنا يونس،. وقال الليث حدثني يونس، عن ابن شهاب، قال اخبرني عروة، وابن المسيب، وعلقمة بن وقاص، وعبيد الله، عن حديث، عايشة رضى الله عنها وبعض حديثهم يصدق بعضا، حين قال لها اهل الافك، فدعا رسول الله صلى الله عليه وسلم عليا واسامة حين استلبث الوحى يستامرهما في فراق اهله، فاما اسامة فقال اهلك ولا نعلم الا خيرا. وقالت بريرة ان رايت عليها امرا اغمصه اكثر من انها جارية حديثة السن تنام عن عجين اهلها، فتاتي الداجن فتاكله. فقال رسول الله صلى الله عليه وسلم " من يعذرنا من رجل بلغني اذاه في اهل بيتي فوالله ما علمت من اهلي الا خيرا، ولقد ذكروا رجلا ما علمت عليه الا خيرا
Bengali
(بَابُ مَا جَاءَ فِي الْبَيِّنَةِ عَلَى الْمُدَّعِيْ ৫২/১. বাঁদীই প্রমাণ উপস্থাপন করবে। لِقَوْلِهِ تَعَالَى )يٰٓأَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا إِذَا تَدَايَنْتُمْ بِدَيْنٍ إِلٰىٓ أَجَلٍ مُّسَمًّى فَاكْتُبُوْهُ ط وَلْيَكْتُبْ بَيْنَكُمْ كَاتِبٌم بِالْعَدْلِ ص وَلَا يَأْبَ كَاتِبٌ أَنْ يَّكْتُبَ كَمَا عَلَّمَهُ اللهُ فَلْيَكْتُبْ ج وَلْيُمْلِلِ الَّذِيْ عَلَيْهِ الْحَقُّ وَلْيَتَّقِ اللهَ رَبَّه” وَلَا يَبْخَسْ مِنْهُ شَيْئًا ط فَإِنْ كَانَ الَّذِيْ عَلَيْهِ الْحَقُّ سَفِيْهًا أَوْ ضَعِيْفًا أَوْ لَا يَسْتَطِيْعُ أَنْ يُّمِلَّ هُوَ فَلْيُمْلِلْ وَلِيُّهُ بِالْعَدْلِ ط وَاسْتَشْهِدُوْا شَهِيْدَيْنِ مِنْ رِّجَالِكُمْ ج فَإِنْ لَّمْ يَكُوْنَا رَجُلَيْنِ فَرَجُلٌ وَّامْرَأَتٰنِ مِمَّنْ تَرْضَوْنَ مِنَ الشُّهَدَآءِ أَنْ تَضِلَّ إِحْدَاهُمَا فَتُذَكِّرَ إِحْدَاهُمَا الْأُخْرٰى ط وَلَا يَأْبَ الشُّهَدَآءُ إِذَا مَا دُعُوْا ط وَلَا تَسْأَمُوْا أَنْ تَكْتُبُوْهُ صَغِيْرًا أَوْ كَبِيْرًا إِلٰىٓ أَجَلِهٰ ط ذٰلِكُمْ أَقْسَطُ عِنْدَ اللهِ وَأَقْوَمُ لِلشَّهَادَةِ وَأَدْنٰى أَلَّا تَرْتَابُوْآ إِلَّآ أَنْ تَكُوْنَ تِجَارَةً حَاضِرَةَ تُدِيْرُوْنَهَا بَيْنَكُمْ فَلَيْسَ عَلَيْكُمْ جُنَاحٌ أَلَّا تَكْتُبُوْهَا ط وَأَشْهِدُوْآ إِذَا تَبَايَعْتُمْ ص وَلَا يُضَارَّ كَاتِبٌ وَّلَا شَهِيْدٌ ط5 وَّإِنْ تَفْعَلُوْا فَإِنَّه” فُسُوْقٌم بِكُمْ ط وَاتَّقُوا اللهَ ط وَيُعَلِّمُكُمُ اللهُ ط وَاللهُ بِكُلِّ شَيْءٍ عَلِيْمٌ (282)( (البقرة : ২৮২) وَقَوْلِ اللهِ عَزَّ وَجَلَّ ) يٰٓأَيُّهَا الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا كُوْنُوْا قَوّٰمِيْنَ بِالْقِسْطِ شُهَدَآءَ لِلهِ وَلَوْ عَلٰٓى أَنْفُسِكُمْ أَوِ الْوَالِدَيْنِ وَالْأَقْرَبِيْنَ ج إِنْ يَّكُنْ غَنِيًّا أَوْ فَقِيْرًا فَاللهُ أَوْلٰى بِهِمَا قف فَلَا تَتَّبِعُوا الْهَوٰٓى أَنْ تَعْدِلُوْا ج وَإِنْ تَلْو”آ أَوْ تُعْرِضُوْا فَإِنَّ اللهَ كَانَ بِمَا تَعْمَلُوْنَ خَبِيْرًا ( (النساء : ১৩৫) আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ হে মু’মিনগণ! তোমরা যখন একে অন্যের সঙ্গে নির্ধারিত সময়ের জন্য ঋণের কারবার কর তখন তা লিখে রাখবে; তোমাদের মধ্যে কোন লেখক যে ন্যায্যভাবে লিখে দেয়; লেখক লিখতে অস্বীকার করবে না। যেমন আল্লাহ তাকে শিক্ষা দিয়েছেন, সুতরাং সে যেন লিখে এবং ঋণগ্রহীতা যেন লেখার বিষয়বস্ত্ত বলে দেয় এবং তার প্রতিপালক আল্লাহকে ভয় করে, আর তার কিছু যেন না কমায়; কিন্তু ঋণ গ্রহীতা যদি নির্বোধ অথবা দুর্বল হয় অথবা লেখার বিষয়বস্ত্ত বলে দিতে না পারে তবে যেন তার অভিভাবক ন্যায্যভাবে লেখার বিষয়বস্ত্ত বলে দেয়। সাক্ষীদের মধ্যে যাদের উপর তোমরা রাযী তাদের মধ্যে দু’জন পুরুষ সাক্ষী রাখবে, যদি দু’জন পুরুষ না থাকে তবে একজন পুরুষ ও দু’জন স্ত্রীলোক; স্ত্রীলোকদের মধ্যে একজন ভুল করলে তাদের একজন অপরজনকে স্মরণ করিয়ে দিবে। সাক্ষীগণকে যখন ডাকা হবে তখন তারা যেন অস্বীকার না করে। এটা ছোট হোক অথবা বড় হোক, মেয়াদসহ লিখতে তোমরা কোন রূপ বিরক্ত হইও না। আল্লাহর নিকট এটা ন্যায্যতর ও প্রমাণের জন্য দৃঢ়তর এবং তোমাদের মধ্যে সন্দেহ উদ্রেক না হওয়ার নিকটতর; কিন্তু তোমরা পরস্পর যে ব্যবসার নগদ আদান-প্রদান কর তা তোমরা না লিখলে কোন দোষ নাই। তোমরা যখন পরস্পরের মধ্যে বেচাকেনা কর তখন সাক্ষী রাখিও, লেখক এবং সাক্ষী যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। যদি তোমরা ক্ষতিগ্রস্ত কর তবে তা তোমাদের জন্য পাপ। তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দেন। আল্লাহ সর্ববিষয়ে সবিশেষ অবহিত। (সূরা আল-বাকারাহঃ ২৮২) এবং মহান আল্লাহর বাণীঃ হে মু’মিনগণ! তোমরা ন্যায় বিচারে দৃঢ় প্রতিষ্ঠিত থাকবে আল্লাহর সাক্ষীস্বরূপ যদিও তা তোমাদের নিজেদের অথবা পিতামাতা এবং আত্মীয়-স্বজনের বিরুদ্ধে হয়; সে বিত্তবান হোক অথবা বিত্তহীন হোক আল্লাহ উভয়েরই ঘনিষ্ঠতর। সুতরাং তোমরা ন্যায়বিচার করতে প্রবৃত্তির অনুগামী হইও না। যদি তোমরা পেঁচালো কথা বল অথবা পাশ কাটিয়ে যাও তবে তোমরা যা কর আল্লাহ তার সম্যক খবর রাখেন। (সূরা আন-নিসাঃ ১৩৫) ২৬৩৭. ইবনু শিহাব (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমার নিকট ‘আয়িশাহ (রাঃ)-এর ঘটনা সম্পর্কে ‘উরওয়াহ, ইবনু মুসায়্যাব, ‘আলক্বামাহ, ইবনু ওয়াক্কাস এবং ‘উবায়দুল্লাহ (রাঃ) বর্ণনা করেছেন, তাদের বর্ণিত হাদীসের এক অংশ অন্য অংশের সত্যতা প্রমাণ করে, যা অপবাদকারীরা ‘আয়িশাহ (রাঃ) সম্পর্কে রটনা করেছিল। এদিকে ওয়াহী অবতরণ বিলম্বিত হল। তখন আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ‘আলী ও উসামাহ (রাঃ)-কে স্বীয় স্ত্রীকে পৃথক রাখার ব্যাপারে পরামর্শের জন্য ডেকে পাঠালেন। উসামাহ (রাঃ) তখন বললেন, আপনার স্ত্রী সম্পর্কে ভাল ব্যতীত কিছুই আমরা জানি না। আর বারীরা (রাঃ) বললেন, তার সম্পর্কে একটি মাত্র কথাই আমি জানি, তা এই যে, অল্প বয়স্কা হবার কারণে পরিবারের লোকদের জন্য আটা খামির করার সময় তিনি ঘুমিয়ে পড়েন আর সেই ফাঁকে বকরী এসে তা খেয়ে ফেলে। আল্লাহর রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) তখন বললেন, সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে কে আমাকে সাহায্য করবে, যার জ্বালাতন আমার পরিবার-পরিজন পর্যন্ত পৌঁছেছে? আল্লাহর কসম! আমার স্ত্রী সম্পর্কে আমি ভাল ব্যতীত কিছু জানি না। আর এমন এক ব্যক্তির কথা তারা বলে, যার সম্পর্কে আমি ভাল ব্যতীত কিছু জানি না। (২৫৯৩) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ২৪৪৫, ই. ফা)
English
Narrated `Urwa bin Al-Musaiyab Alqama bin Waqqas and Ubaidullah bin `Abdullah:About the story of `Aisha and their narrations were similar attesting each other, when the liars said what they invented about `Aisha, and the Divine Inspiration was delayed, Allah's Messenger (ﷺ) sent for `Ali and Usama to consult them in divorcing his wife (i.e. `Aisha). Usama said, "Keep your wife, as we know nothing about her except good." Barirah said, "I cannot accuse her of any defect except that she is still a young girl who sleeps, neglecting her family's dough which the domestic goats come to eat (i.e. she was too simpleminded to deceive her husband)." Allah's Messenger (ﷺ) said, "Who can help me to take revenge over the man who has harmed me by defaming the reputation of my family? By Allah, I have not known about my family-anything except good, and they mentioned (i.e. accused) a man about whom I did not know anything except good
Indonesian
Telah menceritakan kepada kami [Hajjaj] telah menceritakan kepada kami ['Abdullah bin 'Umar an-Numairiy] telah menceritakan kepada kami [Yunus] dan berkata, [Al Laits] telah menceritakan kepadaku [Yunus] dari [Ibnu Syihab] berkata, telah mengabarkan kepada kami ['Urwah bin Az Zubair] dan [Ibnu Al Musayyab] dan ['Alqamah bin Waqqash] dan ['Ubaidullah bin 'Abdullah] tentang peristiwa yang menimpa ['Aisyah radliallahu 'anha], yang sebagian ghosip mereka membenarkan lainnya, tepatnya ketika Ahlul Ifki (orang-orang yang menyebarkan isu bahwa 'Aisyah selingkuh) melemparkan tuduhan kepadanya. Maka Rasulullah shallallahu 'alaihi wasallam memanggil 'Ali dan Usamah ketika wahyu tidak kunjung turun, Beliau meminta pendapat keduanya tentang niat menceraikan isteri Beliau. Adapun Usamah, dia berpendapat: "Keluarga baginda, tidak kami ketahui kecuali kebaikan semata. Sedangkan Barirah berkata: "Kalaupun aku melihat kekurangan pada 'Aisyah, tidak lebih sekedar ketika masih sebagai gadis kecil dibawah umur, ia ketiduran ketika menunggu adonan keluarganya lalu datang hewan kecil kemudian memakannya". Maka Rasulullah shallallahu 'alaihi wasallam bersabda: "Siapa yang bisa memberiku alasan kepada kami tentang seseorang yang beritanya telah sampai kepadaku bahwa dia telah melancarkan gangguan keluargaku. Demi Allah tidaklah aku ketahui keluargaku melainkan kebaikan semata, dan sungguh orang-orang telah menyebut seseorang laki-laki padahal aku tidak mengenal orang itu melainkan kebaikan
Russian
Сообщается, что ‘Урва, ибн аль-Мусаййаб, ‘Алькама ибн Ваккас и ‘Убайдуллах ибн ‘Абдуллах передавали хадис о ‘Аише, да будет доволен ею Аллах, в котором упоминается, как люди, распространявшие клевету, говорили о ней то, что говорили. И она сказала: «Посланник Аллаха ﷺ, увидев, что Откровение задерживается, позвал ‘Али и Усаму, чтобы спросить и посоветоваться с ними относительно развода со своей женой. Что же касается Усамы, то он сказал: “Мы знаем о твоей семье только благое”. (После этого он спросил) Бариру, и сказала: “Я не видела за ней ничего (плохого)! Самый большой её недостаток, за который я могла бы её упрекнуть, заключается в том, что она ещё очень молода и иногда засыпает, (оставляя) тесто, а потом приходит коза и поедает его”. Тогда Посланник Аллаха ﷺ (поднялся на минбар) и сказал: “Кто поможет мне наказать человека, который нанёс мне обиду (, оклеветав) мою жену? Клянусь Аллахом, о моей жене мне известно только хорошее, и они упомянули человека, о котором я знал только хорошее”»
Tamil
இப்னு ஷிஹாப் அஸ்ஸுஹ்ரீ (ரஹ்) அவர்கள் கூறியதாவது: உர்வா பின் அஸ்ஸுபைர் (ரஹ்), சயீத் பின் அல்முசய்யப் (ரஹ்), அல்கமா பின் வக்காஸ் (ரஹ்), உபைதுல்லாஹ் பின் அப்தில்லாஹ் (ரஹ்) ஆகியோர் எனக்கு, ஆயிஷா (ரலி) அவர்களை (சிலர் அவதூறு பேசியது) பற்றிய ஹதீஸை அறிவித்தார்கள். ஒருவர் அறிவித்த ஹதீஸ் மற்றவர் அறிவித்த ஹதீஸை உறுதிப்படுத்துவதாக இருந்தது. அவதூறு சொன்னவர்கள் தாங்கள் பேசிய அவதூறுகளையெல்லாம் சொன்ன போது, அல்லாஹ்வின் தூதர் (ஸல்) அவர்கள் தம் துணைவியாரை (ஆயிஷா வை)ப் பிரிந்துவிடுவது தொடர்பாக ஆலோசனை கலப்பதற்காக வேண்டி அலீ (ரலி) அவர்களையும் உசாமா (ரலி) அவர்களையும் அழைத்தார்கள். அப்போது வேத அறிவிப்பு (வஹீ) தாற்காலிகமாக நின்றுபோயிருந்தது. உசாமா (ரலி) அவர்கள், ‘‘அவர் (ஆயிஷா), தங்கள் துணைவியார். (அவரைப் பற்றி) நல்லதைத் தவிர வேறெதையும் நாங்கள் அறிந்திருக்கவில்லை” என்று கூறினார்கள். மேலும், (ஆயிஷா (ரலி) அவர்களால் விடுதலை செய்யப்பட்ட) பரீரா (ரலி) அவர்கள், ‘‘அவர் (ஆயிஷா), தம் வீட்டாரின் குழைத்த மாவை வளர்ப்பு ஆடு வந்து தின்கின்ற அளவுக்கு (அப்படியே) விட்டுவிட்டு உறங்கிவிடுகின்ற இள வயதுச் சிறுமி என்பதற்கு அதிகமாகக் குறைசொல்வதற்கு அவரிடம் நான் எதையும் பார்க்கவில்லை” என்று கூறினார்கள். (அதன்பின்) அல்லாஹ்வின் தூதர் (ஸல்) அவர்கள், ‘‘என் வீட்டாரின் விஷயத் தில் எனக்கு (மன) வேதனை அளித்துவிட்ட ஒரு மனிதனுக்கு (அப்துல்லாஹ் பின் உபை என்ற நயவஞ்சகனுக்கு) எதிராக எனக்கு உதவி புரிபவர் யார்? அல்லாஹ்வின் மீதாணையாக! என் மனைவியிடம் நல்லதைத் தவிர வேறெதையும் நான் அறியவில்லை. மேலும், எந்த மனிதரைக் குறித்து நன்மையைத் தவிர வேறெதையும் நான் அறியமாட்டேனோ அவரை (இணைத்து) அவர்கள் (அவதூறு) கூறியுள்ளனர்” என்று சொன்னார்கள். இந்த ஹதீஸ் எட்டு அறிவிப்பாளர்தொடர்களில் வந்துள்ளது. அத்தியாயம் :
Turkish
Ubeydullah'tan rivayet edilmiştir: (Bu hadis, ifk hadisesi ile ilgilidir ve sözleri birbirini doğrulamaktadır.) Aişe'ye iftira atanlar söyleyeceklerini söyledikten sonra vahiy gecikince Nebi Sallallahu Aleyhi ve Sellem Hz. Ali'yi ve Usame'yi yanına çağırdı ve Hz. Aişe'den ayrılma konusunda onlara danıştı. Usame: "Evliliğini devam ettir. Biz onun hakkında hayırdan başka bir şey bilmiyoruz" dedi. Berire: "Ben onun hakkında açıklayacağım hiçbir şey bilmiyorum. Tek kusuru vardır. O da genç kız olmasından dolayı evinin hamurunu yoğururken uyuklayıverir, tavuk da gelir onu yerdi" dedi. Bunun üzerine Allah Resulü Sallallahu Aleyhi ve Sellem: "Aile fertlerim hakkında bana sıkıntı veren bir kişiyi (cezalandırmam) konusunda beni kim mazur görür! Öyle bir kişiden söz ediyorlar ki (bu işi yaptı diye öyle birini suçluyorlar ki) onun hakkında hayırdan başka hiçbir şey bilmiyorum" buyurdu
Urdu
ہم سے حجاج بن منہال نے بیان کیا، کہا ہم سے عبداللہ بن عمر نمیری نے بیان کیا، کہا ہم سے ثوبان نے بیان کیا اور لیث بن سعد نے بیان کیا کہ مجھ سے یونس نے بیان کیا، ان سے ابن شہاب نے، انہیں عروہ، ابن مسیب، علقمہ بن وقاص اور عبیداللہ نے عائشہ رضی اللہ عنہا کی حدیث کے متعلق خبر دی اور ان کی باہم ایک کی بات دوسرے کی بات کی تصدیق کرتی ہے کہ جب ان پر تہمت لگانے والوں نے تہمت لگائی تو رسول اللہ صلی اللہ علیہ وسلم نے علی اور اسامہ رضی اللہ عنہما کو اپنی بیوی ( عائشہ رضی اللہ عنہا ) کو اپنے سے جدا کرنے کے متعلق مشورہ کرنے کے لیے بلایا، کیونکہ آپ صلی اللہ علیہ وسلم پر اب تک ( اس سلسلے میں ) وحی نہیں آئی تھی۔ اسامہ رضی اللہ عنہ نے تو یہ کہا کہ آپ کی زوجہ مطہرہ ( عائشہ رضی اللہ عنہا ) میں ہم سوائے خیر کے اور کچھ نہیں جانتے۔ اور بریرہ رضی اللہ عنہا ( ان کی خادمہ ) نے کہا کہ میں کوئی ایسی چیز نہیں جانتی جس سے ان پر عیب لگایا جا سکے۔ اتنی بات ضرور ہے کہ وہ نوعمر لڑکی ہیں کہ آٹا گوندھتی اور پھر جا کے سو رہتی ہے اور بکری آ کر اسے کھا لیتی ہے۔ رسول اللہ صلی اللہ علیہ وسلم نے ( تہمت کے جھوٹ ثابت ہونے کے بعد ) فرمایا کہ ایسے شخص کی طرف سے کون عذر خواہی کرے گا جو میری بیوی کے بارے میں بھی مجھے اذیت پہنچاتا ہے۔ قسم اللہ کی! میں نے اپنے گھر میں خیر کے سوا اور کچھ نہیں دیکھا اور لوگ ایسے شخص کا نام لیتے ہیں جس کے متعلق بھی مجھے خیر کے سوا اور کچھ معلوم نہیں۔