Arabic
حَدَّثَنَا دَاوُدُ بْنُ مُعَاذٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَارِثِ، عَنْ نَافِعٍ أَبِي غَالِبٍ، قَالَ كُنْتُ فِي سِكَّةِ الْمِرْبَدِ فَمَرَّتْ جَنَازَةٌ مَعَهَا نَاسٌ كَثِيرٌ قَالُوا جَنَازَةُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَيْرٍ فَتَبِعْتُهَا فَإِذَا أَنَا بِرَجُلٍ عَلَيْهِ كِسَاءٌ رَقِيقٌ عَلَى بُرَيْذِينَتِهِ وَعَلَى رَأْسِهِ خِرْقَةٌ تَقِيهِ مِنَ الشَّمْسِ فَقُلْتُ مَنْ هَذَا الدِّهْقَانُ قَالُوا هَذَا أَنَسُ بْنُ مَالِكٍ . فَلَمَّا وُضِعَتِ الْجَنَازَةُ قَامَ أَنَسٌ فَصَلَّى عَلَيْهَا وَأَنَا خَلْفَهُ لاَ يَحُولُ بَيْنِي وَبَيْنَهُ شَىْءٌ فَقَامَ عِنْدَ رَأْسِهِ فَكَبَّرَ أَرْبَعَ تَكْبِيرَاتٍ لَمْ يُطِلْ وَلَمْ يُسْرِعْ ثُمَّ ذَهَبَ يَقْعُدُ فَقَالُوا يَا أَبَا حَمْزَةَ الْمَرْأَةُ الأَنْصَارِيَّةُ فَقَرَّبُوهَا وَعَلَيْهَا نَعْشٌ أَخْضَرُ فَقَامَ عِنْدَ عَجِيزَتِهَا فَصَلَّى عَلَيْهَا نَحْوَ صَلاَتِهِ عَلَى الرَّجُلِ ثُمَّ جَلَسَ فَقَالَ الْعَلاَءُ بْنُ زِيَادٍ يَا أَبَا حَمْزَةَ هَكَذَا كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يُصَلِّي عَلَى الْجَنَازَةِ كَصَلاَتِكَ يُكَبِّرُ عَلَيْهَا أَرْبَعًا وَيَقُومُ عِنْدَ رَأْسِ الرَّجُلِ وَعَجِيزَةِ الْمَرْأَةِ قَالَ نَعَمْ . قَالَ يَا أَبَا حَمْزَةَ غَزَوْتَ مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ نَعَمْ غَزَوْتُ مَعَهُ حُنَيْنًا فَخَرَجَ الْمُشْرِكُونَ فَحَمَلُوا عَلَيْنَا حَتَّى رَأَيْنَا خَيْلَنَا وَرَاءَ ظُهُورِنَا وَفِي الْقَوْمِ رَجُلٌ يَحْمِلُ عَلَيْنَا فَيَدُقُّنَا وَيَحْطِمُنَا فَهَزَمَهُمُ اللَّهُ وَجَعَلَ يُجَاءُ بِهِمْ فَيُبَايِعُونَهُ عَلَى الإِسْلاَمِ فَقَالَ رَجُلٌ مِنْ أَصْحَابِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم إِنَّ عَلَىَّ نَذْرًا إِنْ جَاءَ اللَّهُ بِالرَّجُلِ الَّذِي كَانَ مُنْذُ الْيَوْمِ يَحْطِمُنَا لأَضْرِبَنَّ عُنُقَهُ . فَسَكَتَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَجِيءَ بِالرَّجُلِ فَلَمَّا رَأَى رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ تُبْتُ إِلَى اللَّهِ . فَأَمْسَكَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم لاَ يُبَايِعُهُ لِيَفِيَ الآخَرُ بِنَذْرِهِ . قَالَ فَجَعَلَ الرَّجُلُ يَتَصَدَّى لِرَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم لِيَأْمُرَهُ بِقَتْلِهِ وَجَعَلَ يَهَابُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَنْ يَقْتُلَهُ فَلَمَّا رَأَى رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَنَّهُ لاَ يَصْنَعُ شَيْئًا بَايَعَهُ فَقَالَ الرَّجُلُ يَا رَسُولَ اللَّهِ نَذْرِي . فَقَالَ " إِنِّي لَمْ أُمْسِكْ عَنْهُ مُنْذُ الْيَوْمِ إِلاَّ لِتُوفِيَ بِنَذْرِكَ " . فَقَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَلاَ أَوْمَضْتَ إِلَىَّ فَقَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم " إِنَّهُ لَيْسَ لِنَبِيٍّ أَنْ يُومِضَ " . قَالَ أَبُو غَالِبٍ فَسَأَلْتُ عَنْ صَنِيعِ أَنَسٍ فِي قِيَامِهِ عَلَى الْمَرْأَةِ عِنْدَ عَجِيزَتِهَا فَحَدَّثُونِي أَنَّهُ إِنَّمَا كَانَ لأَنَّهُ لَمْ تَكُنِ النُّعُوشُ فَكَانَ الإِمَامُ يَقُومُ حِيَالَ عَجِيزَتِهَا يَسْتُرُهَا مِنَ الْقَوْمِ . قَالَ أَبُو دَاوُدَ قَوْلُ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم " أُمِرْتُ أَنْ أُقَاتِلَ النَّاسَ حَتَّى يَقُولُوا لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللَّهُ " . نَسَخَ مِنْ هَذَا الْحَدِيثِ الْوَفَاءَ بِالنَّذْرِ فِي قَتْلِهِ بِقَوْلِهِ إِنِّي قَدْ تُبْتُ .
حدثنا داود بن معاذ، حدثنا عبد الوارث، عن نافع ابي غالب، قال كنت في سكة المربد فمرت جنازة معها ناس كثير قالوا جنازة عبد الله بن عمير فتبعتها فاذا انا برجل عليه كساء رقيق على بريذينته وعلى راسه خرقة تقيه من الشمس فقلت من هذا الدهقان قالوا هذا انس بن مالك . فلما وضعت الجنازة قام انس فصلى عليها وانا خلفه لا يحول بيني وبينه شىء فقام عند راسه فكبر اربع تكبيرات لم يطل ولم يسرع ثم ذهب يقعد فقالوا يا ابا حمزة المراة الانصارية فقربوها وعليها نعش اخضر فقام عند عجيزتها فصلى عليها نحو صلاته على الرجل ثم جلس فقال العلاء بن زياد يا ابا حمزة هكذا كان رسول الله صلى الله عليه وسلم يصلي على الجنازة كصلاتك يكبر عليها اربعا ويقوم عند راس الرجل وعجيزة المراة قال نعم . قال يا ابا حمزة غزوت مع رسول الله صلى الله عليه وسلم قال نعم غزوت معه حنينا فخرج المشركون فحملوا علينا حتى راينا خيلنا وراء ظهورنا وفي القوم رجل يحمل علينا فيدقنا ويحطمنا فهزمهم الله وجعل يجاء بهم فيبايعونه على الاسلام فقال رجل من اصحاب النبي صلى الله عليه وسلم ان على نذرا ان جاء الله بالرجل الذي كان منذ اليوم يحطمنا لاضربن عنقه . فسكت رسول الله صلى الله عليه وسلم وجيء بالرجل فلما راى رسول الله صلى الله عليه وسلم قال يا رسول الله تبت الى الله . فامسك رسول الله صلى الله عليه وسلم لا يبايعه ليفي الاخر بنذره . قال فجعل الرجل يتصدى لرسول الله صلى الله عليه وسلم ليامره بقتله وجعل يهاب رسول الله صلى الله عليه وسلم ان يقتله فلما راى رسول الله صلى الله عليه وسلم انه لا يصنع شييا بايعه فقال الرجل يا رسول الله نذري . فقال " اني لم امسك عنه منذ اليوم الا لتوفي بنذرك " . فقال يا رسول الله الا اومضت الى فقال النبي صلى الله عليه وسلم " انه ليس لنبي ان يومض " . قال ابو غالب فسالت عن صنيع انس في قيامه على المراة عند عجيزتها فحدثوني انه انما كان لانه لم تكن النعوش فكان الامام يقوم حيال عجيزتها يسترها من القوم . قال ابو داود قول النبي صلى الله عليه وسلم " امرت ان اقاتل الناس حتى يقولوا لا اله الا الله " . نسخ من هذا الحديث الوفاء بالنذر في قتله بقوله اني قد تبت
Bengali
। নাফি‘ আবূ গালিব (রহঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা আমি আল-মিওবাদের গলিপথে ছিলাম। এ সময় সেখান দিয়ে একটি জানাযা (লাশ) যাচ্ছিল, তার সাথে অনেক লোক ছিলো। তারা বলেছিল, এটা ‘আব্দুল্লাহ ইবনু উমাইরের লাশ। ‘আমির লাশের পিছনে চললাম। তখন আমি দেখি, হালকা কাপড় পরিহিত এক ব্যক্তি একটি ছোট্ট মাথাবিশিষ্ট ঘোড়ায় বসা এবং তিনি নিজ মাথায় এক টুকরা কাপড় দিয়ে রোদ থেকে আত্মরক্ষা করছিলেন। আমি জিজ্ঞেস করলাম, এ নেতৃস্থানীয় লোকটি কে? লোকেরা বললো, আনাস ইবনু মালিক (রাঃ)। অতঃপর লাশ নামানো হলে আনাস (রাঃ) দাঁড়িয়ে তার জানাযা পড়ালেন। আমি তার পিছনেই দাঁড়ালাম; তার ও আমার মাঝে কোনো প্রতিবন্ধক ছিলো না। তিনি লাশের মাথা বরাবর দাঁড়ালেন। তিনি চার তাকবীরে সালাত আদায় করলেন। জানাযার সালাত দীর্ঘও করেননি, একেবারে সংক্ষিপ্তও করেননি। অতঃপর তিনি বসার জন্য গেলেন। লোকেরা বললো, হে আবূ হামযাহ! এটি একজন আনসারী মহিলার লাশ (এর জানাযা পড়ুন)। লাশটি তার নিকটে আনা হলো। সে একটি সবুজ গেলাফে আবৃত ছিলো। তিনি তার নিতম্ব বরাবর দাঁড়ালেন। অতঃপর তিনি পূর্বের পুরুষ লোকটির নিয়মেই তার জানাযা পড়ালেন। এরপর তিনি বসে গেলেন। ‘আলা ইবনু যিয়াদ তাকে বলেন, হে আবূ হামযাহ! রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কি আপনার আদায়কৃত সালাতের নিয়মেই মৃতের জানাযা পড়তেন? তিনিও কি মহিলাদের জানাযায় চার তাকবীর বলতেন এবং পুরুষের মাথা বরাবর এবং মহিলাদের কোমর বরাবর দাঁড়াতেন? তিনি বললেন, হ্যাঁ। ‘আলা পুনরায় জিজ্ঞেস করলেন, হে আবূ হামযাহ! আপনি কি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথে কোনো যুদ্ধে যোগদান করেছেন? তিনি বললেন, হ্যাঁ আমি তাঁর সাথে হুনাইনের যুদ্ধে যোগদান করেছি। মুশরিকরা আমাদের বিরুদ্ধে রওয়ানা হলো। তারা আমাদের উপর কঠিন আক্রমণ করলো। এমনি আমাদের লোকদের পৃষ্ঠপ্রদর্শন করে পালাতে দেখলাম। শত্রুবাহিনীর এক লোক আমাদের উপর আক্রমণ চালাচ্ছিল। সে তরবারির আঘাতে আমাদের ক্ষত-বিক্ষত করছিলো। পরিশেষে আল্লাহ তাদের পরাস্ত করলেন। তিনি তাদের নিয়ে আসেন এবং তারা এসে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে ইসলাম গ্রহণের বাই‘আত নিলো। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাহাবীদের একজন বললেন, আমার একটি মানত আছে। তা হলো, সেদিন যে লোকটি আমাদের আহত করছিল, আল্লাহ যদি তাকে আমাদের করায়ত্ত করেন তবে আমি তাকে হত্যা করবো। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নীরব থাকলেন। লোকটিকে উপস্থিত করা হলে সে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে দেখে বললো, হে আল্লাহর রাসূল! আমি আল্লাহর নিকট তওবা করেছি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার বাই‘আত নেয়া থেকে বিরত থাকলেন এবং ঐ সাহাবীকে তার মানত পূর্ণ করার সুযোগ দিলেন। বর্ণনাকারী বলেন, সাহাবী লোকটিকে মারার জন্য রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নির্দেশের অপেক্ষায় ছিলেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন দেখলেন, সাহাবী কিছুই করছেন না, তখন তিনি লোকটির বাই‘আত নিলেন। সেই সাহাবী বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! আমার মানত কিভাবে পূর্ণ হবে? তিনি বললেনঃ আমি তো তোমার মানত পূর্ণ করতে তার বাই‘আত গ্রহণে বিরত ছিলাম। তিনি বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! আপনি আমাকে ইশারা করেননি কেন? নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ কোনো নবীর জন্য ইশারা করা শোভনীয় নয়। আবূ গালিব (রহঃ) বলেন, মহিলার কোমর বরাবর আনাস (রাঃ)-এর দাঁড়ানোর বিষয়ে আমি লোকদের জিজ্ঞেস করলে তারা আমাকে বললেন, প্রথম যুগে এরূপই করা হতো। কেননা তখন কোনো খাটিয়ার ব্যবস্থা ছিলো না। সুতরাং ইমাম মহিলাদের কোমর বরাবর দাঁড়াতেন, যেন লোকদের ও লাশের মাঝে আড়াল সৃষ্টি হয়।
English
Nafi' AbuGhalib said:I was in the Sikkat al-Mirbad. A bier passed and a large number of people were accompanying it. They said: Bier of Abdullah ibn Umayr. So I followed it. Suddenly I saw a man, who had a thin garment on riding his small mule. He had a piece of cloth on his head to protect himself from the sun. I asked: Who is this important man? People said: This is Anas ibn Malik. When the bier was placed, Anas stood and led the funeral prayer over him while I was just behind him, and there was no obstruction between me and him. He stood near his head, and uttered four takbirs (Allah is Most Great). He neither lengthened the prayer nor hurried it. He then went to sit down. They said: AbuHamzah, (here is the bier of) an Ansari woman. They brought her near him and there was a green cupola-shaped structure over her bier. He stood opposite her hips and led the funeral prayer over her as he had led it over the man. He then sat down. Al-Ala' ibn Ziyad asked: AbuHamzah, did the Messenger of Allah (ﷺ) say the funeral prayer over the dead as you have done, uttering four takbirs (Allah is Most Great) over her, and standing opposite the head of a man and the hips of a woman? He replied: Yes. He asked: AbuHamzah, did you fight with the Messenger of Allah? He replied: Yes. I fought with him in the battle of Hunayn. The polytheists came out and invaded us so severely that we saw our horses behind our backs. Among the people (i.e. the unbelievers) there was a man who was attacking us, and striking and wounding us (with his sword). Allah then defeated them. They were then brought and began to take the oath of allegiance to him for Islam. A man from among the companions of the Prophet (ﷺ) said: I make a vow to myself that if Allah brings the man who was striking us (with his sword) that day, I shall behead him. The Messenger of Allah (ﷺ) kept silent and the man was brought (as a captive). When he saw the Messenger of Allah (ﷺ), he said: Messenger of Allah, I have repented to Allah. The Messenger of Allah (ﷺ) stopped (for a while) receiving his oath of allegiance, so that the other man might fulfil his vow. But the man began to wait for the order of the Messenger of Allah (ﷺ) for his murder. He was afraid of the Messenger of Allah (ﷺ) to kill him. When the Messenger of Allah (ﷺ) saw that he did not do anything, he received his oath of allegiance. The man said: Messenger of Allah, what about my vow? He said: I stopped (receiving his oath of allegiance) today so that you might fulfil your vow. He said: Messenger of Allah, why did you not give any signal to me? The Prophet (ﷺ) said: It is not worthy of a Prophet to give a signal. AbuGhalib said: I asked (the people) about Anas standing opposite the hips of a woman. They told me that this practice was due to the fact that (in the days of the Prophet) there were no cupola-shaped structures over the biers of women. So the imam used to stand opposite the hips of a woman to hide her from the people. Abu Dawud said: The saying of the Prophet (ﷺ) "I have been commanded to fight against the people until they say: There is no god bu Allah" abrogated this tradition of fulfilling the vow by his remark: "I have repented
Indonesian
Telah menceritakan kepada kami [Daud bin Mu'adz], telah menceritakan kepada kami [Abdul Warits] dari [Nafi' Abu Ghalib], ia berkata; aku berada di deretan pohon di tempat penambatan unta, kemudian ada (rombongan pengiring) jenazah yang lewat yang diiringi banyak orang. Mereka berkata; ini adalah jenazah Abdullah bin 'Umair, lalu aku mengikutinya. Tiba-tiba aku berada di dekat orang yang memakai baju tipis berada di atas kuda tariknya, dan di atas kepalanya terdapat secarik kain yang melindunginya dari panas matahari. Aku katakan; siapakah orang ini? Mereka berkata; ini adalah Anas bin Malik. Kemudian tatkala jenazah tersebut diletakkan [Anas] berdiri lalu menshalatkannya, sementara aku di belakangnya, tidak ada sesuatu pun yang menghalangi antara diriku dan dirinya. Ia berdiri di samping kepalanya lalu bertakbir empat kali, tidak lama dan tidak cepat-cepat. Kemudian ia pergi dan duduk. Orang-orang tersebut berkata; wahai Abu Hamzah, ini adalah jenazah seorang wanita anshar. Lalu mereka mendekatkan jenazah wanita tersebut kepadanya, jenazah tersebut di tutupi peti yang berwarna hijau. Lalu Anas berdiri di sisi pantat jenazah tersebut, lalu ia menshalatkannya seperti shalatnya kepada jenazah laki-laki tersebut, dan kemudian ia duduk. Al 'Ala` bin Ziyad berkata; wahai Abu Hamzah, apakah demikian Rasulullah shallallahu 'alaihi wasallam menshalatkan jenazah seperti shalatmu, bertakbir empat kali, dan berdiri di sisi kepala jenazah laki-laki dan di sisi pantat jenazah wanita? Ia berkata; ya. Ia berkata; wahai Abu Hamzah, apakah engkau pernah berperang bersama Rasulullah shallallahu 'alaihi wasallam? ia berkata; Iya. Aku pernah melakukan perang Hunain bersama beliau. Orang-orang musyrik keluar dan menyerang kami hingga kami lihat kuda kami berada di belakang punggung kami. Dan diantara orang-orang tersebut terdapat seorang laki-laki yang menyerang kami, ia memukul kami dan meluap kemarahannya kepada kami. Lalu Allah, dan mereka dihadapkan kepada Rasulullah shallallahu 'alaihi wasallam dan berbai'at kepada beliau untuk masuk Islam. Kemudian terdapat seorang sahabat Nabi yang berkata; sesungguhnya aku bernadzar, apabila Allah mendatangkan orang yang sejak hari tersebut meluapkan kemarahan kepada kami, niscaya aku akan memenggal lehernya sementara Rasulullah shallallahu 'alaihi wasallam terdiam. Lalu orang tersebut didatangkan, kemudian tatkala ia melihat Rasulullah shallallahu 'alaihi wasallam ia berkata; wahai Rasulullah, aku telah bertaubat kepada Allah. Rasulullah shallallahu 'alaihi wasallam menahan diri dan tidak membai'atnya agar orang lain dapat menunaikan nadzarnya. Lalu sahabat tersebut melayani Rasulullah shallallahu 'alaihi wasallam agar beliau memerintahkannya untuk membunuhnya, dan sahabat tersebut segan kepada Rasulullah shallallahu 'alaihi wasallam untuk membunuh orang tersebut. Kemudian tatkala Rasulullah shallallahu 'alaihi wasallam melihat bahwa ia tidak melakukan apapun, maka beliau membai'atnya. Lalu sahabat tersebut berkata; wahai Rasulullah, bagaimana dengan nadzarku? Beliau berkata: "Sesungguhnya tidaklah aku menahan diri dari membai'atnya semenjak hari itu melainkan agar engkau menunaikan nadzarmu." Sahabat tersebut berkata; tidakkah engkau memberikan isyarat dengan mata kepadaku wahai Rasulullah? Kemudian Nabi shallallahu 'alaihi wasallam berkata: "Sesungguhnya tidak layak bagi seorang nabi untuk memberi isyarat menggunakan mata." Abu Ghalib berkata; kemudian aku bertanya mengenai perbuatan Anas ketika menshalatkan jenazah wanita di sisi pantatnya. Kemudian mereka menceritakan kepadaku bahwa tidak ada peti jenazah sehingga imam berdiri berhadapan dengan pantatnya sehingga ia menutupinya dari orang-orang. Abu Daud berkata; sabda Nabi shallallahu 'alaihi wasallam "Aku diperintahkan untuk memerangi manusia hingga mereka mengucapkan: LAA ILAAHA ILLALLAAH", penunaian nadzar untuk membunuh dihapus dari hadits ini dengan ucapan orang yang hendak dibunuh; aku telah bertaubat
Russian
Нафи‘ Абу Галиб передаёт: «Я был в Сиккат аль-Мирбад, и мимо пронесли погребальные носилки, которые сопровождало множество людей. Люди сказали, что это похороны ‘Абдуллаха ибн ‘Умайра, и я последовал за его погребальными носилками. И вдруг я увидел человека, конь которого был покрыт тонкой попоной, а на голове у него был кусок ткани, защищавший его от солнца. Я спросил, кто это, и люди сказали: “Это Анас ибн Малик”. Когда погребальные носилки опустили на землю, Анас встал и совершил молитву джаназа. Я же стоял прямо за его спиной, так что нас ничто не разделяло. Он встал напротив его головы и совершил четыре такбира, не растягивая, но и не торопясь. Затем он собрался сесть, но люди сказали: “О Абу Хазма! Женщина из числа ансаров”. И её погребальные носилки поднесли ближе. Они были накрыты зелёной крышкой. И он встал напротив середины её тела и совершил по ней такую же молитву, что и по мужчине, после чего сел. Аль-‘Аля ибн Зияд спросил: “О Абу Хамза, Посланник Аллаха ﷺ совершал молитву джаназа по умершим так, как совершаешь её ты, совершал четыре такбира и вставал напротив головы мужчины и напротив середины тела женщины?” Он ответил: “Да”. Аль-‘Аля ибн Зияд спросил: “О Абу Хамза, ты участвовал в военных походах вместе с Посланник Аллаха ﷺ?” Он ответил: “Да, я участвовал в походе на Хунайн вместе с ним. Язычники вышли и двинулись на нас, так что мы увидели нашу конницу за нашими спинами. И был среди них мужчина, который разил нас и наносил нам тяжёлые раны. А затем Аллах послал язычникам поражение, их стали приводить к Посланнику Аллаха ﷺ и они присягали ему на верность исламу. Один человек из числа сподвижников Пророка ﷺ сказал: “Поистине, я дал обет, что, если Аллах предаст в наши руки человека, который разил нас, я непременно отрублю ему голову”. Посланник Аллаха ﷺ промолчал. И вот этого человека привели, и он, увидев Посланника Аллаха ﷺ сказал: “О Посланник Аллаха! Поистине, я приношу покаяние Аллаху!” Однако Посланник Аллаха ﷺ не стал принимать его присягу, чтобы сподвижник смог исполнить свой обет. А тот старался сделать так, чтобы Посланник Аллаха ﷺ велел ему убить этого язычника, поскольку боялся убивать его без веления Посланника Аллаха ﷺ. А Посланник Аллаха ﷺ увидев, что этот сподвижник ничего не предпринимает, принял присягу того человека. Сподвижник сказал: “О Посланник Аллаха! А как же мой обет?” Он сказал: “Я ждал всё это время лишь для того, чтобы ты исполнил своей обет”. Сподвижник сказал: “О Посланник Аллаха, почему же ты не подал мне знак?” Пророк ﷺ сказал: “Пророку не дозволено подавать тайные знаки”». Абу Галиб сказал: «Я спросил о том, что Анас встал напротив середины тела женщины, и мне рассказали, что это потому, что раньше не покрывали погребальные носилки женщин, и имам вставал напротив середины тела женщины, скрывая её от людей»
Turkish
Nafi’ Ebû Galib'den demiştir ki: Ben ağıl yolunda idim. Etrafında kalabalık cemaat bulunan bir cenaze geçti. Abdullah b. Umeyr'in cenazesidir, dediler. Bunun üzerine ben de o'nun arkasından gitmeye başladım. Bir de baktım, karşımıza üzerinde ince bir kaftan, başında da kendisini güneşten koruyan bir bez bulunan at üzerinde bir adam çıkıverdi. "Bu kabile reisi de kimdir?" diye sordum. "Enes b. Malik'dir" cevabını verdiler. Cenaze indirilince Enes kalkıp cenaze namazını kıl (dır)dı. Ben de (hemen) arkasındaydım. Benimle onun arasında hiçbir şey yoktu. (Enes) cenaze'nin başı hizasında durup dört tekbir aldı. (Namazı) ne uzattı ne de süratli kıldırdı. (Namaz bittikten) sonra oturmak istedi. (O sırada kendisine); Ey Ebû Hamza (şu cenaze) Kureyş'li bir kadındır, (onun da namazını kildınver), dediler. Kadını (Enes'e) yaklaştırdılar. (Cenazenin) üzerinde yeşil bir örtü vardı. (Enes) kalktı, cenaze'nin kalçası hizasında durup aynen erkeğin namazını kıldığı şekilde onun da namazını kıl(dır)dı, sonra oturdu. Derken el-Alâ b. Ziyad: Ey Ebû Hamza! Rasûlullah (s.a.v.) de cenaze namazını senin kıldırdığın gibi bu şekilde dört tekbir alarak, erkeğin başı hizasında, kadın'ın da kalçası hizasında durarak mı kıldırırdı? diye sordu. O da; Evet, diye cevap verdi. (Bunun üzerine el-Alâ b. Ziyad): Ey Ebû Hamza; sen Rasülullah (s.a.v.)'le birlikte savaşta bulundun mu? diye sordu. (O da): Evet, Huneyn'de onunla birlikte savaştım. Müşrikler gelip üzerimize saldırdılar. Nihayet (biz hezimete uğrayıp) kaçmaya başlamıştık. Atlarımızın da arkamızdan (hezimete uğrayıp kaçışmakta) olduklarını gördük. (Müşrik) askerleri içerisinde bir adam vardı ki, üzerimize saldırıyor ve bizi kırıp geçiriyordu. Derken'Allah onları bozguna uğrattı. (Ele geçirilen) düşman askerleri getiriliyordu. Müslüman kalmak üzere Hz.. Nebi'e söz veriyorlardı. (O sırada) Peygamber (s.a.v.)'in sahabilerinden bir adam "Üzerime nezr olsun, eğer Allah bugün bizi kırıp geçiren adamı buraya getirecek olursa, onun boynunu vuracağım" dedi. (Bunu duyan) Rasülullah (s.a.v.) sükut etti. (Derken sözü geçen) adam (müslüman askerler tarafından oraya) getirili-verdi. (Adam) Rasülullah (s.a.v.)'i görünce: "Ey Allah'ın Rasûlü, ben (küfürden kurtulup) Allah'a döndüm, dedi. Rasülullah (s.a.v.); (o nezreden) adam, nezrini yerine getirsin diye o adamla biatlaşmaktan uzak durdu. (Nezreden) kişi adamı öldürmek için Rasülullah (s.a.v.)'in kendisine emir vermesini beklemeye başladı. O kimseyi (müslüman olduktan sonra öldürmek hususunda) Rasülullah (s.a.v.)'den korkuyordu. Rasûlullah (s.a.v.)"onun hiçbir şey yapamayacağını anlayınca (müslüman olmak isteyen) adamla (müslüman olarak kalması için) biatlaştı. Bunun üzerine (nezr eden) adam: Ey Allah'ın Rasûlü, benim nezrim (ne olacak?) dedi. "Ben denlinden beri sen nezrini yerine getiresin diye (onunla biatleşmekten) geri durdum." buyurdu. (Adam da): Ey Allah'ın Rasûlü, bana işaret etseydin ya! dedi. Bunun üzerine Nebi (s.a.v.): "Hiç bir Nebi işaretle konuşmaz" buyurdu. (Bu hadisin ravisi) Ebü Galib dedi ki: "Ben Enes'in (cenaze namazını kıldırırken) kadının kalçalarının hizasında durmasını(n sebebini ilim adamlarına sordum da bana -çünkü (eskiden kadım gözlerinden korumak üzere üzerine örtülen) kubbe şeklindeki örtüler yoktu. (Bu yüzden) imam onu cemaatten gizlemek üzere kalçalarının hizasında dururdu. (Bu gün de onlara uymak için Hz. Enes kadının kalçaları hizasında durdu)- diye cevap verdiler." Ebû Dâvûd der ki: Nebi (s.a.v.)'in "Ben insanlar -Lâ ilahe illallah- deyinceye kadar onlarla savaşmakla emrolundum" (anlamındaki 2640 numaralı) hadisi, (mevzumuzu teşkil eden) bu hadisin (bir müslümanın öldürmeyi nezrettiği bir müşriğin) "Ben (artık küfürden) Allah'a döndüm"sözüyle (müslüman olduğunu ifade ettikten sonra da, müslümanın) onu öldürerek nezri(ni) yerine getirebileceğini ifade eden) kısmını neshetmiştir
Urdu
نافع ابوغالب کہتے ہیں کہ میں سکۃ المربد ( ایک جگہ کا نام ہے ) میں تھا اتنے میں ایک جنازہ گزرا، اس کے ساتھ بہت سارے لوگ تھے، لوگوں نے بتایا کہ یہ عبداللہ بن عمیر کا جنازہ ہے، یہ سن کر میں بھی جنازہ کے ساتھ ہو لیا، تو میں نے ایک شخص کو دیکھا کہ وہ باریک شال اوڑھے ہوئے چھوٹی گھوڑی پر سوار ہے، دھوپ سے بچنے کے لیے سر پر ایک کپڑے کا ٹکڑا ڈالے ہوئے ہے، میں نے لوگوں سے پوچھا: یہ چودھری صاحب کون ہیں؟ لوگوں نے بتایا: یہ انس بن مالک ۱؎ رضی اللہ عنہ ہیں، پھر جب جنازہ رکھا گیا تو انس رضی اللہ عنہ کھڑے ہوئے اور اس کی نماز جنازہ پڑھائی، میں ان کے پیچھے تھا، میرے اور ان کے درمیان کوئی چیز حائل نہ تھی تو وہ اس کے سر کے سامنے کھڑے ہوئے، چار تکبیریں کہیں ( اور تکبیریں کہنے میں ) نہ بہت دیر لگائی اور نہ بہت جلدی کی، پھر بیٹھنے لگے تو لوگوں نے کہا: ابوحمزہ! ( انس رضی اللہ عنہ کی کنیت ہے ) یہ انصاری عورت کا بھی جنازہ ہے ( اس کی بھی نماز پڑھا دیجئیے ) یہ کہہ کر اسے قریب لائے، وہ ایک سبز تابوت میں تھی، وہ اس کے کولہے کے سامنے کھڑے ہوئے، اور ویسی ہی نماز پڑھی جیسی نماز مرد کی پڑھی تھی، پھر اس کے بعد بیٹھے، تو علاء بن زیاد نے کہا: اے ابوحمزہ! کیا رسول اللہ صلی اللہ علیہ وسلم اسی طرح جنازے کی نماز پڑھا کرتے تھے جس طرح آپ نے پڑھی ہے؟ چار تکبیریں کہتے تھے، مرد کے سر کے سامنے اور عورت کے کولھے کے سامنے کھڑے ہوتے تھے، انہوں نے کہا: ہاں۔ علاء بن زیاد نے ( پھر ) کہا: ابوحمزہ! کیا آپ نے رسول صلی اللہ علیہ وسلم کے ساتھ جہاد کیا ہے؟ انہوں نے کہا: ہاں، میں جنگ حنین ۲؎ میں آپ صلی اللہ علیہ وسلم کے ساتھ تھا، مشرکین نکلے انہوں نے ہم پر حملہ کیا یہاں تک کہ ہم نے اپنے گھوڑوں کو اپنی پیٹھوں کے پیچھے دیکھا ۳؎ اور قوم ( کافروں ) میں ایک حملہ آور شخص تھا جو ہمیں مار کاٹ رہا تھا ( پھر جنگ کا رخ پلٹا ) اللہ تعالیٰ نے انہیں شکست دی اور انہیں ( اسلام کی چوکھٹ پر ) لانا شروع کر دیا، وہ آ کر رسول اللہ صلی اللہ علیہ وسلم سے اسلام پر بیعت کرنے لگے، تو رسول اللہ صلی اللہ علیہ وسلم کے اصحاب میں سے ایک شخص نے کہا کہ میں نے نذر مانی ہے اگر اللہ اس شخص کو لایا جو اس دن ہمیں مار کاٹ رہا تھا تو میں اس کی گردن اڑا دوں گا، یہ سن کر رسول اللہ صلی اللہ علیہ وسلم چپ رہے، پھر وہ ( قیدی ) رسول صلی اللہ علیہ وسلم کے سامنے پیش کیا گیا، اس نے جب رسول اللہ صلی اللہ علیہ وسلم کو دیکھا تو کہا: اللہ کے رسول! میں نے اللہ سے توبہ کی، تو آپ صلی اللہ علیہ وسلم نے اس سے بیعت کرنے میں توقف کیا تاکہ دوسرا بندہ ( یعنی نذر ماننے والا صحابی ) اپنی نذر پوری کر لے ( یعنی آپ صلی اللہ علیہ وسلم کے بیعت لینے سے پہلے ہی اس کی گردن اڑا دے ) لیکن وہ شخص رسول صلی اللہ علیہ وسلم کا انتظار کرنے لگا کہ آپ اسے اس کے قتل کا حکم فرمائیں اور ڈر رہا تھا کہ ایسا نہ ہو میں اسے قتل کر ڈالوں اور آپ صلی اللہ علیہ وسلم خفا ہوں، پھر جب رسول اللہ صلی اللہ علیہ وسلم نے دیکھا کہ وہ کچھ نہیں کرتا ہے تو آپ صلی اللہ علیہ وسلم نے اس سے بیعت کر لی، تب اس صحابی نے عرض کیا: اللہ کے رسول! میری نذر تو رہ گئی، آپ صلی اللہ علیہ وسلم نے فرمایا: میں جو اب تک رکا رہا اور اس سے بیعت نہیں کی تھی تو اسی وجہ سے کہ اس دوران تم اپنی نذر پوری کر لو ، اس نے کہا: اللہ کے رسول! آپ نے ہمیں اس کا اشارہ کیوں نہ فرما دیا؟ آپ صلی اللہ علیہ وسلم نے فرمایا: کسی نبی کے شایان شان نہیں ہے کہ وہ رمز سے اشارہ کرے ۔ ابوغالب کہتے ہیں: میں نے انس رضی اللہ عنہ کے عورت کے کولہے کے سامنے کھڑے ہونے کے بارے میں پوچھا کہ ( وہ وہاں کیوں کھڑے ہوئے ) تو لوگوں نے بتایا کہ پہلے تابوت نہ ہوتا تھا تو امام عورت کے کولہے کے پاس کھڑا ہوتا تھا تاکہ مقتدیوں سے اس کی نعش چھپی رہے۔ ابوداؤد کہتے ہیں: نبی اکرم صلی اللہ علیہ وسلم کی حدیث: «أمرت أن أقاتل الناس حتى يقولوا لا إله إلا الله» سے اس کے قتل کی نذر پوری کرنے کو منسوخ کر دیا گیا ہے کیونکہ اس نے آ کر یہ کہا تھا کہ میں نے توبہ کر لی ہے، اور اسلام لے آیا ہوں۔